রামমোহন রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন, rs
Nabarunsaha1 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৪ নং লাইন:
বেদান্ত-উপনিষদগুলি বের করবার সময়ই তিনি সতীদাহ অশাস্ত্রীয় এবং নীতিবিগর্হিত প্রমাণ করে পুস্তিকা লিখলেন 'প্রবর্তক ও নিবর্তকের সম্বাদ'। প্রতিবাদে পুস্তিকা বের হল 'বিধায়ক নিষেধকের সম্বাদ'। তার প্রতিবাদে দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুস্তিকা বের হয়। এই বছরেই ডিসেম্বর মাসে আইন করে সহমরণ-রীতি নিষিদ্ধ করা হয়। তবুও গোঁড়ারা চেষ্টা করতে লাগল যাতে পার্লামেন্টে বিষয়টি পুনর্বিবেচিত হয়। এই চেষ্টায় বাধা দেওয়ার জন্য রামমোহন বিলেত যেতে প্রস্তুত হলেন। এব্যাপারে তাকে আর্থিক সহায়তা দান করেন প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর।
 
এই সময়ে সতীদাহ প্রথা নিয়ে তুমুল বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল।একদিকে আত্মীয় সভার মাধ্যমে রামমোহন সতীদাহ প্রথার বিরোধিতা করতে থাকেন, অন্যদিকে রক্ষণশীল লোকেরা সতীদাহ প্রথাকে শাস্ত্র সম্মত বলে প্রচার করতে থাকেন। মিশনারিদের "সমাচার দর্পণ" এবং রামমোহনের "সংবাদ কৌমুদী" পত্রিকার মাধ্যমে সতীদাহ প্রথার বিরুদ্ধে কমাগত প্রচার চালাতে থাকেন। আবার রক্ষণশীলদের অন্যতম মুখপাত্র কাশীনাথ তর্কবাগীশ এর মূল বক্তব্য ছিল, সতীদাহ প্রথার অবসান হলে দেশে অনাচার দেখাতে দেখা দিবে। শেষ পর্যন্ত [[লর্ড উইলিয়াম বেন্টিংক]] সৈন্যবাহিনীর অফিসারদের সাথে পরামর্শ করে ১৮২৯ খ্রিষ্টাব্দে ৪ ডিসেম্বর সতীদাহ প্রথাকে নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেন।<ref>Nabarun saha, [https://www.alivehistories.com/2018/09/blog-post_8.html?m=1 "সতীদাহ প্রথা নিয়ে বিতর্ক"], ''থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে '', সংগ্রহের তারিখ 10 অক্টোবর 2018</ref><ref>Nabarun saha, [https://www.alivehistories.com/2018/10/Role-and-contribution-of-Raja-Ram-mohan-Roy.html?m=1 "রাজা রামমোহন রায় এর ভূমিকা এবং অবদান"], ''থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে'', সংগ্রহের তারিখ 10 অক্টোবর 2018</ref>{{rs|certain=y|কারণ=স্বপ্রকাশিত, ব্লগ}}
 
== ব্রাহ্মসমাজ ও রামমোহন রায় ==