ভক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nabarunsaha1 (আলোচনা | অবদান)
বহিঃসংযোগ লিংক এর সংযোগ করলাম
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Nabarunsaha1 (আলোচনা | অবদান)
→‎ভক্তি আন্দোলনের উদ্ভব এবং বিকাশ: আরো কিছু তথ্য সংযোগ করলাম
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৪ নং লাইন:
 
==ভক্তি আন্দোলনের উদ্ভব এবং বিকাশ==
ভক্তিবাদীর মূল কথা হলো, আত্মার সঙ্গে পরমাত্মার মিলন অর্থাৎ মানুষের সাথে ঈশ্বরের মিলন। [https://www.alivehistories.com/2018/11/The-origin-and-development-of-Bhakti-movement-in-medieval-India.html?m=1 ভক্তি আন্দোলনের উদ্ভব] নিয়ে ঐতিহাসিকদের মধ্যে যথেষ্ট বিতর্ক রয়েছে। ইউসুফ হোসেন প্রমূখ ঐতিহাসিকদের মতে, ইসলাম ধর্ম থেকে হিন্দু ধর্মে ভক্তির প্রবেশ ঘটেছে এবং ইসলামের একেশ্বরবাদ ও আল্লাহের প্রতি আত্মসমর্পণ ভক্তিবাদী প্রচারকদের প্রভাবিত করে। এইসব প্রচারকরা মনে করেন, জটিল আচার-অনুষ্ঠান ত্যাগ করে একমাত্র ভক্তির মাধ্যমে ঈশ্বরকে পাওয়া যায়। আবার অন্যদিকে গ্রিয়ারসন, হপকিন্স প্রমূখ ঐতিহাসিকদের মতে, ভক্তির মাধ্যমে মুক্তির চিন্তা খ্রিস্টধর্ম থেকে এসেছে, কিন্তু এই বক্তব্যে বার্নেট এবং আরো অনেকের বিরোধিতা করে বলেন যে, দেশীয় উৎপাদন গুলির মধ্যে ভক্তির উৎস নিহিত আছে আছে, যেমন- বেদের অভ্যন্তরে ভক্তির বীজ নিহিত আছে এবং গীতায় শ্রীকৃষ্ণ জ্ঞান, ভক্তি ও কর্ম এই তিনটির কথার উল্লেখ রয়েছে। এমনকি বিষ্ণুপুরাণেও ভক্তিবাদের উল্লেখ আছে।
 
ভক্তিবাদী উন্মেষে সুফিবাদের এক উল্লেখযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সুফিসন্তরা অতীন্দ্রিয়বাদ, ভক্তিতত্ত্ব, নৈতিকতা এবং হিন্দু-মুসলমান সমন্বয়ের ওপর জোর দেয়।
 
মধ্যযুগীয় ভারতে ভক্তিবাদ ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠে এবং বহু ভক্তিবাদী সাধকের আবির্ভাব ঘটে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল [[রামানুজ]], [[কবীর]], [[রামানন্দ]], [[চৈতন্য মহাপ্রভু]], [[মীরাবাঈ]] প্রমূখেরা।<ref>Nabarun saha, [https://www.alivehistories.com/2018/11/The-origin-and-development-of-Bhakti-movement-in-medieval-India.html?m=1 "মধ্যযুগীয় ভারতের ভক্তি আন্দোলনের উদ্ভব এবং বিকাশ | The origin and development of Bhakti movement in medieval India"], ''থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে '', সংগ্রহের তারিখ 11 নভেম্বর 2018</ref>
 
== পাদটীকা ==