ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়শ্রেণী:ভারতে বিদ্রোহী গোষ্ঠী যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
Habib Rabbi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৬ নং লাইন:
}}
 
'''ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অফ আসাম''' (উলফা) ({{lang-as|সংযুক্ত মুক্তি বাহিনী, অসম}}) হল উত্তর-পূর্ব ভারতের অন্যান্য সংগঠনের মত আসামের একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন<ref name="satp">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.satp.org/satporgtp/countries/india/states/assam/terrorist_outfits/Ulfa.htm |title=United Liberation Front of Assam (ULFA) - Terrorist Group of Assam |publisher=Satp.org |accessdate=1 January 2013}}</ref> যারা ভারত ফেডারেশন থেকে আসামের সার্বভৌমত্ব দাবি করে সশস্ত্র লড়াই করছে। ভারত সরকার [[১৯৯০]] সালে সংগঠনটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে যখন মার্কিন সরকারের স্টেটস ডিপার্টমেন্ট সংগঠনটিকে "দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন এমন সংগঠনের" তালিকাভুক্ত করেছে।<ref>[http://www.state.gov/s/ct/rls/crt/2006/82738.htm Country Reports on Terrorism, 2006]</ref>
 
উলফা রাঙ গড়ে ৭ই এপ্রিল [[১৯৭৯]] সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।<ref name="satp"/> সুনীল নাথের তথ্যানুসারে [[১৯৮৩]] সালে নাগাল্যান্ডের জাতীয়তাবাদী সমাজতান্ত্রিক কাউন্সিলের সাথে উলফা সম্পর্কিত। এছাড়াও [[১৯৮৭]] সালে বার্মার কেআই এর সাথেও উলফা সম্পর্কিত।<ref>{{Harvcol|Nath}}</ref> [[১৯৯০]] সালের দিকে সংগঠনটি সশস্ত্রভাবে সক্রিয় হওয়া শুরু করে যা এখনো চলছে। ভারতের সেনাবাহিনী [[১৯৯০]] সাল থেকেই উলফার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে আসছে। এখন পর্যন্ত উলফা ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর মধ্যে চলা সংঘর্ষে ১৮,০০০ এর বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে।<ref>[http://www.dawn.com/2009/01/02/top6.htm Five killed in Assam bomb blasts - Dawn]</ref> [[২০০৯]] সালের ৫ই ডিসেম্বর সংগঠনটির চেয়ারম্যান ও ডেপুটি-কমান্ডার-ইন-চিফকে ভারতীয় তদন্তের সম্মখীন করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.hindustantimes.com/india/Ulfa-leaders-held-admit-China-link/483340/H1-Article1-483167.aspx |title=Ulfa leaders held, admit China link |work=Hindustan Times |date=5 December 2009 |accessdate=1 January 2013}}</ref>
 
উলফা নেতাদের একটি বড় অংশ বাংলাদেশে আত্মগোপনে চলে আসে এবং কেউ কেউ বাংলাদেশ নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গ্রেফতার হন। এরপর বাংলাদেশ সরকার ও ভারত সরকার উলফা বিষয়ে বিভিন্ন সময় বৈঠকের আয়োজন কের তাদের হস্তান্তরের জন্য। [[২০১০]] সালের জানুয়ারি উলফার একটি অংশ তাদের নমনীয় অবস্থান [[ভারত সরকার| ভারত সরকারের]] কাছে তুলে ধরে স্বাধীনতার দাবি থেকে ফিরে এসে সরকারের সাথে আলোচনার জন্য প্রস্তুতি নেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি
| url = http://in.reuters.com/article/idINIndia-53891120110103
| title = ULFA softens demand on Assam independence
২৮ নং লাইন:
}}</ref> অপরদিকে [[পরেশ বড়ুয়া|পরেশ বড়ুয়ার]] নেতৃত্বাধীন একটি অংশ পূর্বের দাবিতেই অটল থাকে। ৩০শে জানুয়ারি ২০১৪ সালে বাংলাদেশ সরকার অস্ত্র চোরাচালানের একটি মামলায় পরেশ বড়ুয়াসহ ১৪ জনকে ফাঁসির আদেশ দেন।
 
[[২০১১]] সালের তেসরা সেপ্টেম্বর উলফার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা না করার জন্য [[ভারত সরকার]], আসাম সরকার ও উলফার মধ্যে একটি ত্রিমুখী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।<ref name="Tripartite agreement signed with ULFA">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|title=Tripartite agreement signed with ULFA|url=http://www.thehindu.com/news/national/article2421033.ece|accessdate=19 September 2012|newspaper=The Hindu|date=3 September 2011}}</ref>
 
== পদটীকা ==