মঙ্গল শোভাযাত্রা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৫৯ নং লাইন:
'''মঙ্গল শোভাযাত্রা''' প্রতি বছর বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে আয়োজিত একটি তুলনামূলকভাবে নতুন [[পহেলা বৈশাখ|বর্ষবরণ]] উৎসব। বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে বাংলাদেশের [[ঢাকা]] শহরে এটি প্রবর্তিত হয়। একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে একটি ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব হিসাবে সারাদেশে এটি ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.thehindu.com/features/magazine/dramatic-dawn/article3360271.ece|title=Dramatic dawn|last=Habib|first=Haroon|newspaper=The Hindu|access-date=2016-11-30}}</ref>
[[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]]
বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আবেদনক্রমে ২০১৬ খ্রিস্টাব্দের [[৩০শে নভেম্বর]] বাংলাদেশের ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’ [[জাতিসংঘ]] সংস্থা [[ইউনেস্কো]]র মানবতার অধরা বা অস্পর্শনীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান লাভ করে।<ref name=শোভাযাত্রার-বিশ্ব-স্বীকৃতি>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|last1=হোসেন|first1=মোছাব্বের|title=মঙ্গল শোভাযাত্রার বিশ্ব স্বীকৃতি এল যেভাবে|url=http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1144756/যেভাবে-এল-মঙ্গল-শোভাযাত্রার-বিশ্ব-স্বীকৃতি|website=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|accessdate=14 এপ্রিল 2018|date=১৪ এপ্রিল ২০১৭}}</ref><ref name="unesco.org">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.unesco.org/culture/ich/en/RL/mangal-shobhajatra-on-pahela-baishakh-01091|title=২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৩০ নভেম্বর ইউনেসকো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে সাংস্কৃতিক হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করে।|date=2016-11-30|newspaper=unesco official site|access-date=2016-11-30}}</ref>
|