'''অজন্তা গুহাসমূহ''' [[ভারত|ভারতের]] [[মহারাষ্ট্র|মহারাষ্ট্রে]] গভীর খাড়া গিরিখাতের পাথর কেটে খোদাই করা প্রায় ৩০টি গুহা-স্তম্ভ। এগুলিএগুলো খ্রিস্টপূর্বখ্রিষ্টপূর্ব দোষরাদোসরা শতাব্দী থেকে খ্রিস্টীয়খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীর মধ্যে নির্মিত হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়।<ref name=Madan>{{বই উদ্ধৃতি|title=India through the ages|last=Gopal|first=Madan|year= 1990| page=173|editor=K.S. Gautam|publisher=Publication Division, Ministry of Information and Broadcasting, Government of India}}</ref><ref>The precise number varies according to whether or not some barely started excavations, such as cave 15A, are counted. [http://asi.nic.in/asi_monu_whs_ajanta.asp The ASI say] "In all, total 30 excavations were hewn out of rock which also include an unfinished one", UNESCO and Spink "about 30". The controversies over the end date of excavation is covered below.</ref> এগুলিতেএগুলোতে পাওয়া ছবি ও ভাস্কর্য, তৎকালীন বৌদ্ধ ধর্মীয়বৌদ্ধধর্মীয় শিল্পের উৎকৃষ্ট নিদর্শন। অজন্তার দেয়ালের চিত্রগুলিতে বুদ্ধের জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের কাহিনীকাহিনি বর্ণিত হয়েছে। ফ্রেস্কো ধাঁচের এই দেয়ালচিত্রগুলিরদেয়ালচিত্রগুলোর জীবন্ত রূপজীবন্তরূপ এবং এগুলিতেএগুলো তে নানা রঙের সমৃদ্ধ ও সুক্ষ্ম প্রয়োগ এগুলিকেএগুলোকে ভারতের বৌদ্ধ চিত্রশিল্পের সর্বোৎকৃষ্ট নিদর্শনে পরিণত করেছে। গুহাগুলিগুহাগুলো মহারাষ্ট্রের আউরাঙ্গাবাদআওরঙ্গবাদ জেলার জলগাঁও রেলস্টেশনের কাছে, আজিন্তা বা অজন্তা গ্রামের প্রান্তে অবস্থিত (২০ ডিগ্রীডিগ্রি ৩০ মিনিট উত্তর অক্ষাংশ এবং ৭৫ ডিগ্রীডিগ্রি ৪০ মিনিট পূর্ব দ্রাঘিমাংশ)। ১৯৮৩ সাল থেকে এই স্থানটি একটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট।
অজন্তা শৈলীঅজন্তাশৈলী ভারতে এবং অন্যত্র যথেষ্ট প্রভাব ফেলেছে, বিশেষ করে জাভাতে। সংশ্লিষ্ট দুই মিনার গোষ্ঠীর সঙ্গে,ভারতীয় ইতিহাসের দুই গুরুত্বপূর্ণ সময় জড়িয়ে আছে। সামগ্রিক অজন্তা গুহা,ভারতীয়শিল্পভারতীয় বিবর্তনেরশিল্পবিবর্তনের ব্যতিক্রমী সাক্ষ্য বহন করে, সেইসাথে বৌদ্ধ সম্প্রদায়েরবৌদ্ধসম্প্রদায়ের ভূমিকা নির্ধারণ করে, বুদ্ধিজীবী ও ধর্মীয় প্রেক্ষাগৃহগুলিপ্রেক্ষাগৃহগুলো, ভারতে গুপ্ত এবং তাদের তাৎক্ষণিক উত্তরাধিকারীর বিদ্যালয়গুলিবিদ্যালয়গুলো ও অভ্যর্থনা কেন্দ্রগুলি।কেন্দ্রগুলো।২৯টি গুহা প্রায় ২০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে খনন শুরু করা হয়েছিল, কিন্তু তারা ইলোরার অণুকূলে ৬৫০ খ্রিষ্টাব্দে পরিত্যক্ত্ হয়। পাঁচটি গুহাতে মন্দিরগুলো ছিল এবং চব্বিশটি গুহাতে মঠ ছিল যেগুলো প্রায় ২০০ বৌদ্ধ সন্ন্যাসী ও শিল্পীদের দ্বারা অধিকৃত ছিল বলে মনে করা হয়। ১৮১৯ সালে একটি ব্রিটিশ বাঘশিকারের দল দ্বারা পুনঃআবিষ্কৃত হবার আগে অবধি, অজন্তাগুহা ধীরে ধীরে বিস্মৃতিতে তলিয়ে গিয়েছিল।<ref>[http://whc.unesco.org/en/list/242]</ref>
২৯টি গুহা প্রায় ২০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে খনন শুরু করা হয়েছিল, কিন্তু তারা ইলোরার অণুকূলে ৬৫০ খ্রিস্টাব্দে পরিতক্ত্য হয়।
পাঁচটি গুহাতে মন্দিরগুলি ছিল এবং চব্বিশটি গুহাতে মঠ ছিল যেগুলি প্রায় ২০০ বৌদ্ধ সন্ন্যাসী ও শিল্পীদের দ্বারা অধিকৃত ছিল বলে মনে করা হয়। ১৮১৯ সালে একটি ব্রিটিশ বাঘ-শিকারের দল দ্বারা পুনঃআবিষ্কৃত হবার আগে অবধি, অজন্তা গুহা ধীরে ধীরে বিস্মৃতিতে তলিয়ে গিয়েছিল।<ref>[http://whc.unesco.org/en/list/242]</ref>
চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাং-এর ভ্রমণলিপিতে অজন্তার বর্ণনা আছে। গুহাগুলিগুহাগুলো দীর্ঘকাল অরণ্যের আড়ালে বিস্মৃত অবস্থায় পড়ে ছিল। উনিশ শতকে, ১৮১৯ সালে, এগুলিএগুলো নতুন করে আবিষ্কৃত হয়। অজন্তা ও অদূরবর্তী [[ইলোরা]] ভারতের অন্যতম প্রধান পর্যটনকেন্দ্র।
