ইলোরা গুহাসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৯৭ নং লাইন:
 
== ইলোরা বিভিন্ন খোদাইচিহ্ন ==
ইলোরায় খ্রিস্টাব্দ ষষ্ঠ শতাব্দী থেকে পঞ্চদশ শতাব্দীর অনেক খোদাইচিহ্ন বিদ্যমান। তাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হল রাষ্ট্রকুট দান্তিদুর্গা (৭৫৩-৭৫৭ খ্রিস্টাব্দ) যা ১৫ নাম্বার গুহার মন্ডপের পেছনের দেয়ালে খোদাইকৃত। এটি খোদাই করা হয় রাষ্ট্রেকুটেররাষ্ট্রকুটের বিজয়ানন্দে।<ref>Monolithic Jinas The Iconography Of The Jain Temples Of Ellora, p.87, Appendix I THE INSCRIPTIONS AT ELLORA, José Pereira, Motilal Banarsidass Publ., Jan 1, 1977</ref>
কৈলাশ মন্দিরের খোদাইচিহ্নগুলো খ্রিস্টাব্দ ৯-১৫ শতাব্দীর মধ্যে অঙ্কিত। জৈন গুহার জগন্নাথসভায় তিনটি খোদাইচিহ্ন আছে। পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত পার্সভান্ত মন্দিরে একাদশ শতাব্দীর একটি খোদাইচিহ্ন আছে।
মহা কৈলাশ (১৬ নাম্বার গুহা) কৃষ্ণা (খ্রিস্টপূর্ব ৭৫৭-৮৭ খ্রিস্টাব্দ) দিগ্বিবিজয়ী এবং দান্তিদুর্গার চাচা তার সম্মানার্থে তৈরী হয়। কার্কা II (খ্রিস্টপূর্ব ৮১২-১৩ খ্রিস্তাব্দ) এর অনুদানে ইলোরার একটি পাহাড়ে মহান স্মৃতিচিহ্ন খোদাইকৃত একটি তামার থালা স্থাপিত হয়।
অজন্তা গুহার ন্যায়, ইলোরা গুহাসমূহ কখনো ধ্বংসের সম্মুখীন হয় নি।হয়নি। বিভিন্ন লেখা ও ভ্রমণকাহিনীভ্রমণকাহিনি থেকে পাওয়া যায় যে, ইলোরায় নিয়মিত পরিদর্শন করা হত। তার মধ্যে প্রথমে লেখা পাওয়া যায় আরব ভূতত্ত্ববিদ আল-মাসা’উদি, যা লেখা হয় খ্রিস্টাব্দ দশম শতাব্দীতে। ১৩৫২ সালে সুলতান হাসাব বাহ্মী, যিনি এই স্থানে কিছুকাল অবস্থান করেন ও পরিদর্শন করেন।
অন্যান্যের মধ্যে ফিরিশ্তা, থেভেনট (১৬৩৩-১৬৬৭ খ্রিস্টাব্দ), নিকালো মানাউচি (১৬৫৩-১৭০৮ খ্রিস্টাব্দ), চার্লস ওয়্যার ম্যতালেট (১৭৯৪ খ্রিস্টাব্দ), এবং সেলী (১৮২৪ খ্রিস্টাব্দ)।<ref>World Heritage Sites - Ellora Caves, Archaeological Survey of India http://asi.nic.in/asi_monu_whs_ellora.asp</ref>