কাজী জাকির হাসান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Habib Rabbi (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Habib Rabbi (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৩৭ নং লাইন:
== মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা ==
জাকির হাসান যুদ্ধ করেন ৬ নং সেক্টরের [[লালমনিরহাট জেলা|লালমনিরহাট]] সাব সেক্টরে। ৪৫ জন মুক্তিযোদ্ধার একটি কোম্পানির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। তাঁদের ক্যাম্প ছিল [[ভারত|ভারতের]] গিতালদহ পুরনো রেল স্টেশনে। সীমান্ত পার হয়ে তাঁরা অপারেশন করেন লালমনিরহাটের মোগলহাট, কাকিনা, গোরপমণ্ডল, আদিতমারী, স্বর্ণামতি ব্রিজ, রতনাই ব্রিজ, বড় বাড়ি প্রভৃতি এলাকায়। সেক্টর কমান্ডার এম কে বাসারের অধীনে তাঁদের কমান্ড করতেন ভারতীয় ক্যাপ্টেন উইলিয়াম। [[১৯৭১]] সালের ১ জুলাই [[মুক্তিযোদ্ধা]] বশির ও শামসুল কিবরিয়াকে নিয়ে আগে রেকি করতে বেরিয়ে পড়েন। আলাদাভাবে ক্যাপ্টেন উইলিয়ামও [[বিএসএফ|বিএসএফের]] কয়েক সদস্য নিয়েও রেকি করেন। রেকি সঠিক হওয়ার পর অপারেশনের জন্যে সঙ্গে দিলেন ১৭-১৮জনকে। এ দলের কমান্ডে ছিলেন কাজী জাকির হোসেন। ক্যাম্প থেকে দড়িবাস নামক একটি জায়গা পেরিয়ে [[শাখা নদী]] জারি ধরলা পার হয়ে যেতে হয় গোরপমণ্ডল এলাকায়। জারি ধরলার কাচারটা ছিল বেশ উঁচুতে। সেখানে ছিল বিরাট এক পাকুর গাছ। রেকির সময় মুক্তিযোদ্ধারা দেখেছিলেন ৮ থেকে ১০ জন পাকিস্তানি সেনা ওই গাছের নিচে বিশ্রাম নিচ্ছে। আমাদের পরনে ছিল সাধারণ পোশাক। কিন্তু সে সময়ে পাকিস্তানি সেনারাও যে মুক্তিযোদ্ধাদের সে রেকি কার্যক্রম দেখেছিলেন মুক্তিযোদ্ধারা সেটি বুঝতে পারেননি। [[১৯৭১]] সালের ২ জুলাই ভেলায় করে [[নদী]] পার হয়ে এগুতে থাকেন মুক্তিযোদ্ধারা। রাত তখন ৩টা। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। মুক্তিযোদ্ধারা পজিশন নিয়ে তৈরি ছিলেন। ভোরে দূর থেকে দেখা গেল পাকিস্তানি সেনাদের টুপি আর
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
|