ভৈরব উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৬ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
আঠারো শতকের রেনেলের মানচিত্রে ভৈরবের কোন অস্তিত্ব ছিল না। মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদের পলিবিধৌত বদ্বীপ এককালে উলুখাগড়ার বন নামে পরিচিত ছিল। মুক্তাগাছারবিটঘর এর জমিদার ভৈরব রায় তার জমিদারী সম্প্রসারণের অংশ হিসেবে নতুন জেগে উঠা এই এলাকায় মানব বসতি গড়ে তোলেন। পরবর্তীতে জমিদারের নামানুসারেই এই অঞ্চলের নামকরণ করা হয় ভৈরব বাজার। আবার এই রকম মতও আছে যে ভৈরব মানে ভয়ংকর সেই জন্য এই নামকরণ করা হয়েছে। হিন্দু জমিদার ভৈরবের বিভিন্ন অংশের নাম হিন্দু সংস্কৃতির ধারায় রেখে দেন। ভৈরবপুর,শম্ভূপুর, জগন্নাথপুর, চণ্ডিবের, শিবপুর, কালীপুর,কালিকাপ্রসাদ, ইত্যাদি পাড়া/মহল্লার নামে হিন্দু সংস্কারের প্রভাব সুস্পষ্ট। ভৈরবের আদি নাম ছিল উলুকান্দি।
 
১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধের সময় তৎকালীন ভৈরব বাজারে পাক বাহিনী ঘাটি গড়ে তুলে। যুদ্ধের শেষ সময়ের দিকে তারা ভৈরব রেলওয়ে সেতু বোমা মেরে ভেঙ্গে ফেলে। প্রথম মুসলমান ব্যবসায়ী হিসেবে যিনি ভৈরব রায়ের জমিদারীতে আসেন তিনি হলেন শ্রীযুক্ত হাজী শেখ নূর মোহাম্মদ মিয়া। তিনি একজন তীক্ষ্ম বুদ্ধিসম্পন্ন ও সফল ব্যবসায়ী হিসেবে অচিরেই ভৈরবে তার আধিপত্য বিস্তার করেন। তিনি একজন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ছিলেন এবং সেই ব্রিটিশ আমলে তিনি হাতিতে করে চলাফেরা করতেন। জমিদার ভৈরব রায় তার জমিদারী সুপরিচালনা করার জন্য ভৈরব বাজারে রাজকাচারী ভবন প্রতিষ্ঠা করেন। যা এখন উপজেলা ভূমি অফিস হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
৮৪ নং লাইন:
* [[নাজমুল হাসান পাপন]], [[বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড]] এর সভাপতি
*কমান্ডার (আঃ) আবদুর রউফ (১৯৩৩-২০১৫)
*হাজী আস্কর আলী মিঞা (১৯০৩-১৯৯৬)
*
*
 
==তথ্যসূত্র==