চার্লস স্টাড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
শৈশবকাল - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
রচনাসমগ্র - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৭৫ নং লাইন:
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
১৮৭৯ থেকে ১৮৮৪ সময়কাল পর্যন্ত প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট জীবন চলমান ছিল তাঁর। এ সময়ে এমসিসি, কেমব্রিজ ও মিডলসেক্সের পক্ষে খেলেছেন। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে পাঁচ টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ ঘটে চার্লস স্টাডের। ২৮ আগস্ট, ১৮৮২ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে তাঁর।
 
[[কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট ক্লাব|কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়]] ও মিডলসেক্সের ইন্ডিয়া জেন্টলম্যানের ক্রিকেটার ছিলেন তিনি। চার্লস সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন ও [[The Studd Brothers|স্টাড ভ্রাতৃগণ]] নামে পরিচিত ছিলেন। ষোল বছর বয়সে ক্রিকেট জগতে প্রবেশ করেন ও এটন কলেজে দলের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন।
 
১৮৮২ সালে ইংল্যান্ডের সদস্যরূপে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্টে অংশ নেন। খেলায় অস্ট্রেলিয়া দল জয়লাভ করেছিল। এ টেস্টের মাধ্যমেই [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজের]] উৎপত্তি ঘটেছিল।
 
ব্রিটিশ প্রোটেস্ট্যান্ট খ্রিস্টান মিশনারী হিসেবে চীনে কেমব্রিজ সেভেনের সদস্য হিসেবে যান। সাতজন কেমব্রিজের ছাত্র নিয়ে গঠিত মিশনারীকে কেমব্রিজ সেভেন গঠন করা হয়েছিল। তাঁরা হলেন - চার্লস টমাস স্টাড, স্ট্যানলি পি. স্মিথ, আর্থার টি. পোলহিল-টার্নার, ডিক্সন এডওয়ার্ড হোস্ট, সেসিল এইচ. পোলহিল-টার্নার, উইলিয়াম হোয়ারটন ক্যাসেলস। সেখানে হার্ট অব আফ্রিকা মিশন প্রতিষ্ঠা করেন যা ওয়ার্ল্ডওয়াইড এভেঞ্জলিজেশন ক্রুসেড নামে পরিচিত পায় ও বর্তমানে ওয়েক ইন্টারন্যাশনাল নামে পরিচিত। চীনে থাকাকালে প্রিসিলাকে বিয়ে করেন। বিবাহ অনুষ্ঠানে এক চীনা যাজক পরিচালনা করেছিলেন। সেখানেই তাঁর চার কন্যা জন্মগ্রহণ করে। স্টাড বিশ্বাস করতেন যে, কন্যারা চীনের কন্যাদের মূল্যায়ণের জন্য এসেছে।
 
ইংল্যান্ডের ফিরে আসার পর আমেরিকায় অবস্থানকারী সহোদর কাইনাস্টোন স্টুডেন্ট ভলান্টিয়ার মুভমেন্ট প্রতিষ্ঠার জন্য তাঁকে আমন্ত্রণবার্তা প্রেরণ করেন। এছাড়াও তিনি, জন মটকে প্রভাবিত করেছিলেন।
 
১৯০০ থেকে ১৯০৬ সময়কালে চার্লস স্টাড দক্ষিণ ভারতের ওটাকামুন্দের গীর্জার যাজক হিসেবে কাজ করেন। চীনের তুলনায় এর কার্যপ্রণালী ভিন্ন ছিল। ব্রিটিশ কর্মকর্তা ও স্থানীয় সম্প্রদায়ের কাছে বেশ গ্রহণযোগ্যতা পায়।
 
== রচনাসমগ্র ==
চার্লস স্টাড বেশ কয়েকটি গ্রন্থ রচনা করে গেছেন। তন্মধ্যে, দ্য চকলেট সোলজার, অর, হিরোইজম: দ্য লস্ট কর্ড অব ক্রিস্টিয়ানিটি (১৯১২)<ref>[http://worldmissionbooks.com/index.php/hikashop-categories/product/89-the-chocolate-soldier Worldmissionbooks.com ''The Chocolate Soldier'']</ref> ও ক্রাইস্টস এটসেটরাস (১৯১৫) অন্যতম।<ref>[http://worldmissionbooks.com/index.php/authors/product/100-christ-s-etceteras Worldmissionbooks.com ''Christ's Etceteras'']</ref>