উইকিপিডিয়া:আলোচনাসভা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মন্তব্য
৬৯৯ নং লাইন:
:: চমৎকার। ব্যক্তিগত ক্লান্তি অনেক সময় সমাজের জন্য কল্যাণ বয়ে আনে। আমি লিখেছিলাম: [[কুন্দন লাল সায়গল]] তাঁর গাওয়া গানগুলির জন্য কিংবদন্তী হয়ে আছেন।” — এটি তো আমার ব্যক্তিগত অভিমত নয়! এ কথার ১% যদি অসত্য বা অতিরঞ্জিত হয় আমি বাংলা উইকিপিডিয়ায় সম্পাদনা করা ছেড়ে দেব। আপনি সঙ্গীত জগতের সঙ্গে কারো সঙ্গে আলোচনা করুন বা প্রাসঙ্গিক একটি বই পড়ুন না কেন? সায়গল সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন। তাঁর সম্পর্কে জীবনীগ্রন্থ আছে, একটু পড়ুন না। তাঁর ছেলে বাবাকে নিয়ে জীবনীচিত্র নির্মাণ করেছেন, কষ্ট করে দেখুন না। আচ্ছা আপনার কি এটিও চোখে পড়েনি যে সায়গলের তথ্যছকে তাঁর প্রথম পরিচয় দেয়া হয়েছে গায়ক? এ কথাটি আমি ভূমিকাংশে যোগ করেছিলাম। আপনি তা গায়েব করে দিলেন কীসের ভিত্তিতে? অজ্ঞানতা ছাড়া আর কী কারণ থাকতে পারে নিবন্ধের ভূমিকাংশ থেকে ব্যক্তির প্রধান পরিচয় মুছে দেয়ার পেছনে? আপনি কি জানেন তাঁকে বলা হতো “সুর সম্রাট”? [[নওশাদ]] বা [[লতা মঙ্গেশকর]] সায়গলের গীত সম্পর্কে কী মন্তব্য করেছেন জানার চেষ্টা করুন না! তার সম্পর্কে [[মোহাম্মদ রফি]] সাহেবের গাওয়া গানটি শুনুন না! কঠিন কাজ তো নয়! তা হলে “তিনি তাঁর গাওয়া গানগুলির জন্য কিংবদন্তী হয়ে আছেন” এই ঐতিহাসিক সত্য মুছে ফেলার অপরাধে অপরাধী হতে হবে না। এহেন গর্হিত সম্পাদনা কি সম্পাদনা হিসেবে গণ্য নাকি অপকর্ম? সায়গলের বিষয়ে আমার সম্পাদনা সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে বাতিল করে অন্যের অবদান সম্পাদনার নৈতিক অধিকার হারিয়েছেন। অনুগ্রহপূর্বক এ কথাটি মনে রাখবেন। . . . আচ্ছা, আপনি যে প্রায়শঃ উইকিপিডিয়ায় আমার অবদানে বাধা দেয়ার হুংকার ছাড়ছেন এটির অধিকার আপনাকে কে কখন দিল জানতে পারি কি জনাব? এটি কোন্‌ প্রকারের শিষ্টাচার? অভিযোগ করেছেন, “আপনার ইচ্ছামত বিভিন্ন নিবন্ধে মতামতমূলক লেখা লিখছেন” — উদাহরণ দিন না একটা! আপনি লিখেছেন, “আপনি কয়েকদিন হলো উইকিপিডিয়াতে অবদান রাখছেন” — কোন্‌ শিষ্টাচার রীতি অনুসারে আপনি সম্পাদক হিসেবে আমার স্বল্পকালীন মেয়াদ নিয়ে খোঁচা দিতে পারেন? প্রশাসক, তাই? কাচের ঘরে বসে অন্যের প্রতি ঢিল ছোঁড়া বুদ্ধিমানের কাজ নাকি? — [[ব্যবহারকারী:EditBangla|EditBangla]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:EditBangla|আলাপ]]) ১৭:৪৪, ২৮ অক্টোবর ২০১৮ (ইউটিসি)
:::{{ping|EditBangla}} এই আলাপটি আপনার আলাপ পাতায় বা [[আলাপ:কুন্দন লাল সায়গল]] পাতায় আলোচনার করা উচিত, এখানে নয়। যাইহোক, সবার সব বিষয়ে জানা সম্ভব নয়। আপনি এক-দুটি সূত্র প্রদান করলেই এত আলোচনা করার প্রয়োজন পড়ে না। একে অপরকে দোষারোপ করছেন তার কিছুর প্রয়োজন পড়ে না। --[[ব্যবহারকারী:আফতাবুজ্জামান|আফতাব]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:আফতাবুজ্জামান|আলাপ]]) ১৮:০১, ২৮ অক্টোবর ২০১৮ (ইউটিসি)
::{{ping|EditBangla}}, কুন্দন লাল সায়গল তার “গাওয়া গানগুলির জন্য কিংবদন্তী হয়ে আছেন।” - লেখাটুকুতে কোনো তথ্যসূত্র দেয়া হয়নি; এটি কোনো বিশেষজ্ঞ বা উল্লেখযোগ্য ব্যক্তির মত বলেও কিছু দেয়া নেই; (যদি এটি অধিকাংশ লোকের মত হয়ে সেক্ষেত্রেও প্রমাণস্বরূপ জরিপ/কিছুর তথ্যসূত্র দিতে হবে) সুতরাং এটি আর কারো বক্তব্য না হওয়ায় যিনি লিখেছেন তার তথা আপনার ব্যক্তিগত অভিমত বলে ধরে নেয়া যাচ্ছে। এখন,
::প্রথমত, উইকিপিডিয়ায় এরূপ ব্যক্তিগত অভিমত গ্রহণযোগ্য নয় এবং এটি মৌলিক গবেষণার মধ্যে পড়বে ([[উইকিপিডিয়া:উইকিপিডিয়া কী নয়#উইকিপিডিয়া মৌলিক চিন্তার প্রকাশস্থল নয়|দেখুন]])। দ্বিতীয়ত, 'কিংবদন্তী', 'সর্বশ্রেষ্ঠ', 'প্রশংসিত' প্রভৃতি বিশেষণ উইকির নিরপেক্ষতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে বলে লেখাতে অনুরূপ শব্দ বা peacock terms ব্যবহার নিষিদ্ধ (ইংরেজি উইকিতে Wikipedia:Manual of Style/Words to watch#Puffery দেখুন)।
::নিরপেক্ষ নীতি অনুসারে আপনি বরং সায়গলের সম্পর্কে অন্যদের প্রশংসা, আলোচনা, জীবনীচিত্র নির্মাণ ইত্যাদির বর্ণনা দিতে পারেন। স্বাভাবিকভাবেই, "সায়গল কিংবদন্তী"- কথাটি নিয়ে বিতর্ক হলেও হতে পারে কিন্তু "অমুকে তার প্রশংসা করেছেন বা তাকে নিয়ে সিনেমা হয়েছে" এটা নিয়ে বিতর্ক হবে না এবং পাঠকও সায়গলের খ্যাতি ও স্বীকৃতি সম্পর্কে ধারণা পাবেন। আর নওশাদ বা লতা মুঙ্গেশকর যদি তাকে 'কিংবদন্তী' বা অন্যকিছু বলে থাকেন তবে সেটুকু তাদের উদ্ধৃত করেই উল্লেখ করুন। কোনো বই, পত্রপত্রিকা কি অন্য কোথাওও অনুরূপ কিছু থাকলে সেটার রেফারেন্সে নিরপেক্ষভাবে লিখুন। এসব বাদে ব্যক্তিগত অভিমত যদি প্রকাশ করতে চান তবে ব্লগ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ অনেক মাধ্যম রয়েছে। কিন্তু উইকিপিডিয়ায় আপনার লেখা অন্তর্ভুক্ত করতে হলে তা উইকির নীতিসম্মত হতে হবে; এবং নীতিভঙ্গকারী ব্যক্তিঅভিমত বা অনিরপেক্ষ লেখা মুছে ফেলা একটি ন্যায়ানুগ কর্ম। [[ব্যবহারকারী:Rezwan Khair|রেজওয়ান]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Rezwan Khair|আলাপ]]) ২২:৩৮, ২৯ অক্টোবর ২০১৮ (ইউটিসি)