ইবনে মাজাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মোস্তফা2018 (আলোচনা | অবদান)
আংশিক সংশোধন
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
Asik12-এর করা 2836723 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
১ নং লাইন:
{{Infobox Muslim scholar |
 
name = '''আবু আবদিল্লাহ মুহাম্মাদ ইবনে ইয়াজিদ ইবনে মাজাহ আল-রাবি আল-কজবীনীকুয়াজুইনী'''|
 
title= '''ইবনে মাজাহ'''|
 
birth_date = ৮২৪ | ২০৭হিঃ
 
death_date = ৮৮৭ বা ৮৮৯ | ২৭৩হিঃ
 
Madhhab = সুন্নি |
২৪ নং লাইন:
}}
 
'''আবু আবদিল্লাহ মুহাম্মাদ ইবনে ইয়াজিদ ইবনে মাজাহ আল-রাবি আল-কজবীনীকুয়াজুইনী''' ({{lang-ar|'''ابو عبد الله محمد بن يزيد بن ماجه الربعي القزويني'''}}), (824 CE/209 AM—887/273), সাধারণতঃ ইবনে মাজাহ নামে পরিচিত, মধ্যযুগের একজন হাদীস বিশারদ। তিনি হাদীস বিষয়ক ছয়টি প্রধান গ্রন্থের সর্বশেষটি, [[সুনান-এ-ইবনে মাজাহ]]-এর সংকলক।<ref name="Tadhkirah">{{বই উদ্ধৃতি|last=al-Dhahabi|first=Muhammad ibn Ahmad|title=Tadhkirat al-Huffaz|editor=al-Mu`allimi|publisher=Da`irat al-Ma`arif al-`Uthmaniyyah|location=Hyderabad|year=1957|volume=2|pages=636|language=Arabic}}</ref>
 
== জীবনী ==
[[চিত্র:IranQazvin-SVG.svg|thumb|150px|ইরান-এর বর্তমান কালের মানচিত্র, যেখানে কুয়াজুইন এলাকাকে দেখানো হচ্ছে, এটি ইবনে মাজাহ-এর জন্ম ও মৃত্যু স্থান]]
নাম ও পরিচিতি :
ইমাম ইবনু মাজাহ (রহঃ)-এর প্রকৃত নাম মুহাম্মাদ, পিতার নাম ইয়াযীদ, উপনাম আবু আব্দুল্লাহ, উপাধি الحافظ الكبير (আল-হাফিযুল কাবীর), নিসবতী নাম আর-রাবঈ, আল-কাযবীনী।কাযভীনী। তিনি ইবনু মাজাহ নামেই সমধিক পরিচিত। তাঁর পুরো বংশপরিক্রমা হ’ল- الحافظ الكبير المفسر أبو عبد الله محمد بن يزيد بن عبد الله بن ماجه الربعي القزويني‘আল-হাফিযুল কাবীর আল-মুফাসসির আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মাদ ইবনে ইয়াযীদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মাজাহ আর-রাবঈ আল-কাযবীনী’।কাযভীনী’।
ইবনু মাজাহ-এর ‘মাজাহ’ নামটি কার উপাধি, এ ব্যাপারে ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে। কেউ কেউ বলেন, মাজাহ তাঁর পিতার উপাধি, আবার কেউ বলেন, তাঁর দাদার উপাধি।
এ মতবিরোধ নিরসনকল্পে ‘তাহযীবুল আসমা ওয়াল লুগাত ফিল কামূস’ গ্রন্থের প্রণেতা বলেন,لقب والده لا جده والصحيح هو الأول ‘মাজাহ তাঁর পিতার উপাধি, দাদার নয়। আর বিশুদ্ধ অভিমত হ’ল প্রথমটি’।