গাভী বিত্তান্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
St.teresa (আলোচনা | অবদান)
চিত্র যোগ
EditBangla (আলোচনা | অবদান)
সামান্য সম্পাদনা
২১ নং লাইন:
| followed_by =
}}
'''''গাভী বিত্তান্ত''''' বাংলাদেশের বিশিষ্ট চিন্তাবিদ ও লেখক [[আহমদ ছফা]] রচিত একটি উপন্যাস। উপন্যাসটি ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয়। ''গাভী বিত্তান্ত'' উপন্যাসে উঠে এসেছে একজন উপাচার্যের গোলামি আর বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক রাজনীতির নোংরা দিক<ref>{{Cite web|url=http://epaper.newagebd.net/04-02-2018/24|title=Gabhi Bittranto: Timely Review of a Satire |অনূদিত-শিরোনাম=গাভী বিত্তান্ত: একটি বিদ্রূপের সময়গত পর্যালোচনা|date=|website=epaper.newagebd.net|language=en|archive-url=|archive-date=|dead-url=|access-date=2018-10-19}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=আহমদ ছফার উপন্যাস : বাংলাদেশের উদ্ভব এবং বিকাশের ব্যাকরণ|শেষাংশ=হাননান|প্রথমাংশ=ড. সুদীপ্ত|প্রকাশক=পুথিনিলয় প্রকাশনী|বছর=২০১৭|আইএসবিএন=9789849212430|অবস্থান=ঢাকা|পাতাসমূহ=৯৩–৯৮}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.daily-sun.com/printversion/details/325050/2018/07/27/Ahmed-Sofa%E2%80%99s-%E2%80%98Gabhi-Bittanto%E2%80%99-:-A-Timeless-Political-Allegory|শিরোনাম=Ahmed Sofa’s ‘Gabhi Bittanto’ : A Timeless Political Allegory |অনূদিত-শিরোনাম=আহমদ ছফার 'গাভী বিত্তান্ত': একটি সময়হীন রাজনৈতিক রূপক|কর্ম=ডেইলি সান|সংগ্রহের-তারিখ=2018-10-19|ভাষা=en}}</ref>
== পটভূমি ==
১৯৮৬ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন জৈবরসায়নের অধ্যাপক [[আব্দুল মান্নান (শিক্ষক)|আবদুল মান্নান]]।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1002511/%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC-part-3|শিরোনাম=উপাচার্যদের আমলনামা-১|ওয়েবসাইট=[[দৈনিক প্রথম আলো]]|প্রকাশক=[[ট্রান্সকম গ্রুপ]]|অবস্থান=ঢাকা|সংগ্রহের-তারিখ=2018-10-19}}</ref> ছাত্রদের গোলাগুলির মাঝখানে পড়লে ‘বিশেষ যোগ্যতায়’ নিয়োগ পাওয়া বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের গর্ভবতী গাভিটি নিহত হয়।<ref name=":0" /> সত্য এ ঘটনাকে উপজীব্য ধরে রচিত ''গাভী বিত্তান্ত'' উপন্যাসের প্রকাশ হয় ১৯৯৫ সালে। কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উল্লেখ না করেই এ উপন্যাসে ছফা বলেন, ‘আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়টির ছিল গৌরবময় অতীত। অনেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়টিকে গোটা দেশের আত্মার সঙ্গে তুলনা করে গর্ববোধ করতেন। ...অতীতের গরিমার ভার বইবার ক্ষমতা বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের নেই।’<ref name=":0" /> উপন্যাসের অনেক চরিত্রই পাঠকদের তাই চেনা-পরিচিত মনে হবে।<ref name=":0" />
৩১ নং লাইন:
 
== উল্লেখযোগ্য চরিত্র ==
 
* মিয়া মোহাম্মদ আবু জুনায়েদ – রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
* বেগম নুরুন্নাহার বানু – আবু জুনায়েদের স্ত্রী
৪২ ⟶ ৪১ নং লাইন:
 
== পর্যালোচনা ও প্রভাব ==
[[চিত্র:প্রতিবাদের ভাষা গাভী বিত্তান্ত.jpg|থাম্ব|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৮ খ্রিস্টাব্দের 'ঘ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগে বাতিল করে পুনরায় নেওয়ার দাবিতে আমরণ অনশনকারী আহমদ ছফার ''গাভী বিত্তান্ত'' বইটি পড়ছেন।]]
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেক্ষাপটে, বিশেষত বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষক রাজনীতির প্রেক্ষাপটে রচিত বাংলা ভাষার সবচেয়ে শক্তিশালী উপন্যাস হিসেবে গণ্য ''গাভী বিত্তান্ত''।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.banglatribune.com/columns/opinion/260535/%E2%80%98%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E2%80%99|শিরোনাম=‘গাভী বিত্তান্ত’|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=বাংলা ট্রিবিউন|সংগ্রহের-তারিখ=১৯ অক্টোবর ২০১৮}}</ref>