মির্জা মাজহারুল ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Rohul Amin Khan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Rohul Amin Khan (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৯ নং লাইন:
| spouse = হুসনে আরা খাতুন
| children = অধ্যাপক মির্জা মাহবুবুল হাসান (বড় ছেলে), মির্জা মাসুদ হাসান (ছোট ছেলে), ডা. নাজনিন আহম্মদ (বড় মেয়ে), নাসরিন সুলতানা (ছোট মেয়ে),
| relatives = [[মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম]], মির্জা মাহতাব উদ্দিন বেগ (দাদা), ড. এম.এন. হুদা (মামা), [[ডা. নুসরাত মাহমুদ]] এবং সোহেলা নাজনীন (পুত্রবধু), আসাদ আহমেদ, শাবনাম আহমেদ, ফাইরুজ ইমরানা হক, সাফওয়ান মির্জা হক, ফারিহা নেহরীন এবং ফারজান নওয়ীদ (দৌহিত্র), ডাঃ ইমদাদুল হক এবং জনাব সালাহউদ্দীন আহমেদ (জামাতা)
| residence = ঢাকা
| citizenship = {{পতাকা|বাংলাদেশ}}
৪৩ নং লাইন:
তিনি পবিত্র হজ্বব্রত পালন করেন (১৯৭৬)। এছাড়া তিনি বিভিন্ন আন্দোলন, সমাজসেবা, চিকিৎসা, গবেষণার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য বহু সম্মাননা ও পুরষ্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ' ছায়ানীড় স্বর্ণ পদক' ও 'একুশে পদক' উল্লেখযোগ্য।
তার দাদা মির্জা মাহতাব উদ্দিন বেগ বৃটিশ সরকারের নমিনেটেড ডেপুটি পুলিশ সুপারিন্টেডেন্ট এবং পিতা মির্জা হেলাল উদ্দিন 'ডেভিড এন্ড কোম্পানী' ও 'ল্যান্ডেল এন্ড ক্লার্ক' নামক বড় দুটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে কর্মকতা হিসেবে কর্মরত ছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মির্জা মাজহারুল ইসলাম, ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ |প্রকাশক=এ এইচ ডেভেলপমেন্ট পাবলিশিং হাউজ |পাতাসমূহ=২৫ ও ২৬}}</ref> এবং তৎকালীন পূর্ব বাংলার অর্থমন্ত্রী ছিলেন তার মামা ড. এম.এন. হুদা।
তার বড় ছেলে অধ্যাপক মির্জা মাহবুবুল হাসান (ইউরোলজি বিভাগীয় প্রধানঃ বারডেম) এবং ছোট ছেলে মির্জা মাসুদ হাসান (কনসালটেন্ট ও গবেষক)। বড় মেয়ে ডা. নাজনিন আহম্মদ (শিকাগোতে চিকিৎসক হিসেবে কর্মরত)।
পুত্রবধু ডা. নুসরাত মাহমুদ (কনসালটেন্ট ইনফারটিলিটি স্পেশালিষ্ট গাইনী বিভাগঃ বারডেম) এবং অধ্যাপিকা সোহেলা নাজনীন (ইন্টারন্যাশনাল রিলেশান্স বিভাগঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)