তিনি ১৯৬০ সালের অক্টোবর মাসে [[সেকেন্ড [[লেফটেন্যান্ট]] হিসেবে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকুরিরত অবস্থায় তিনি যশোর, ঢাকা ও চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে কর্মরত ছিলেন। এ সময়ে তিনি [[ক্যাপ্টেন]] পদে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় অভিযুক্ত হন এবং ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে অন্তরীণ রাখা হয়। ৩৫ জন আসামীর মধ্যে তিনি ছিলেন ২৮ নং অভিযুক্ত ব্যক্তি। [[ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান]] ফলে সরকার আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করলে ওই বছরেই অর্থাৎ ১৯৬৯ সালে তিনি নিঃশর্ত মুক্তি লাভ করেন এবং চাকরিতে পুনর্বহাল হন।