অন দ্য ইন্টারনেট, নোবডি নোস ইউ আর অ্যা ডগ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
fix
EditBangla (আলোচনা | অবদান)
পরিষ্কারকরণ, বানান সংশোধন
১ নং লাইন:
[[চিত্র:অন দ্য ইন্টারনেট, নোবডি নোস ইউ আর এ্যা ডগ.jpg|thumb|right|''দ্য নিউ ইয়র্কার'' সাময়িকীতে প্রকাশিত পিটার স্টেইনারের আঁকা [[ব্যঙ্গচিত্র]]]]
 
"'''অন দ্য ইন্টারনেট, নোবডি নোস ইউ আর অ্যা ডগ'''" ({{lang-en|On the Internet, nobody knows you're a dog}}; ইংরেজিরযার আক্ষরিক অর্থ: "ইন্টারনেটে, কেউ জানে না আপনি একজনএকটি কুকুর") হল একটি [[প্রবচন]] যা [[পিটার স্টেইনার (কার্টুনিস্ট)|পিটার স্টেইনারের]] একটি [[ব্যঙ্গচিত্র|ব্যঙ্গচিত্রের]] ক্যাপশন হিসেবে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল জুলাই ৫, ১৯৯৩ সালে ''[[The New Yorker|দ্য নিউ ইয়র্কার]]'' সাময়িকীতে।<ref name=fleishman>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url= http://www.nytimes.com/2000/12/14/technology/14DOGG.html |title= Cartoon Captures Spirit of the Internet |first= Glenn |last= Fleishman |work= [[The New York Times]] |date= December 14, 2000 |accessdate= October 1, 2007 |archiveurl= http://web.archive.org/web/20141030135629/http://www.nytimes.com/2000/12/14/technology/14DOGG.html <!-- Bot retrieved archive --> |archivedate = January 20, 2008|language=ইংরেজি}}</ref><ref name="cartoon">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url=http://www.unc.edu/depts/jomc/academics/dri/idog.html|title=On the Internet, nobody knows you're a dog|accessdate=October 2, 2007|publisher=[[University of North Carolina at Chapel Hill]] |year= 1993 |first= Debashis "Deb" |last= Aikat |language=ইংরেজি}}</ref> ব্যঙ্গচিত্রটিতে দেখা যায় একটি কুকুর কম্পিউটারের সামনে চেয়ারে বসে, ক্যাপশনে লেখা প্রবচনটি বলছে মেঝেতে বসে থাকা অন্য একটি কুকুরকে উদ্দেশ্য করে।করে ক্যাপশনে লেখা প্রবচনটি বলছে।<ref name="eursoc">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url= http://web.archive.org/web/20090126164633/http://eursoc.com/news/fullstory.php/aid/1938/New_Privacy_Concerns.html |title= New Privacy Concerns |accessdate=January 26, 2009 |publisher= EURSOC |year= 2007 |author= EURSOC|language=ইংরেজি}}</ref> ২০১১ সালে স্টেইনারের এই ব্যঙ্গচিত্র ''নিউ ইয়র্কার'' পেনেলের হিসেব মতে অজস্রবার পুনঃমুদ্রিত হয়েছিল, যার ফলে স্টেইনারের আয় ইউএস$৫০,০০০ মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে যায়।<ref name=fleishman/><ref name="nytimes2">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://query.nytimes.com/gst/fullpage.html?res=9F03E4D7113CF93AA15753C1A96E958260 |title= New Yorker Cartoons to Go on Line |accessdate=October 2, 2007 |work=The New York Times|author=Glenn Fleishman | date=October 29, 1998|language=ইংরেজি}}</ref><ref>[http://www.brownsguides.com/covers/january-2011/ January 2011 Brown's Guide Cover | Brown's Guide to Georgia<!-- Bot generated title -->]</ref>
 
==ইতিহাস==
পিটার স্টেইনার ১৯৭৯ সাল থেকে ''দ্য নিউ ইয়র্কার'' সাময়িকীর [[কার্টুনিস্ট]] ও অবদানকারীপ্রদায়ক হিসেবে কাজ করেন,করেন।<ref>[http://www.brownsguides.com/covers/january-2011/ January 2011], Brown's Guide to Georgia</ref> তিনি বলেন, শুরুর দিকে ব্যঙ্গচিত্রটি তেমন সাড়া ফেলেনি, কিন্তু সময়ের সাথে এটি বেশ প্রাণবন্ত হয়ে উঠে, যার কারণে তিনি "[[Smiley|স্মাইলি ফেস]]" কার্টুনের আঁকিয়ের মতোন বোধ করেছিলেন।<ref name=fleishman /> প্রকৃতপক্ষে, স্টেইনারস্টেইনারের নিজেওএকটি অনলাইন অ্যাকাউন্ট ছিল বটে কিন্তু তিনি ইন্টারনেটের প্রতি সেভাবে আসক্ত ছিলেন না, যখন তিনি ব্যঙ্গচিত্রটি এঁকেছিলেন, যদিও তখন তার একটা অনলাইন অ্যাকাউন্ট ছিল;এঁকেছিলেন। এছাড়া তিনি স্বীকারকবুল করেন যে, এই ব্যঙ্গচিত্রটি বিশেষ কোন বোধউপলব্ধি থেকে আঁকা হয়নি, বরং ক্যাপশনের ভাবটিকে চিত্ররুপচিত্ররূপ দেয়ার জন্যই তিনি তা এঁকেছিলেন।<ref name=fleishman /> ব্যঙ্গচিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভের পর স্টেইনার বলেছেন, ''আমি নিজেও কখনো কল্পনা করিনি এটি এতটা পরিচিতি এবং স্বীকৃতি লাভ করবে''।<ref name=fleishman />
 
== প্রসঙ্গ ==
ব্যঙ্গচিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভের পর স্টেইনার বলেছেন, ''আমি নিজেও কখনো অণুধাবন করিনি এটি এতটা পরিচিতি এবং স্বীকৃতি লাভ করবে''।<ref name=fleishman />
[[ইন্টারনেটের ইতিহাস|ইন্টারনেটের ইতিহাসে]] এই ব্যঙ্গচিত্রটি একটি অনন্য ঘটনা। এক সময় ইন্টারনেট ছিল শুধুমাত্র সরকারি আমলা, প্রকৌশলী আর জ্ঞানতাত্ত্বিকদের কাজের ক্ষেত্র, বর্তমানে এটি যে জনসাধারণের অন্যতম আগ্রহের বিষয় তা ''দ্য নিউ ইয়র্কার'' সাময়িকীর আলোচনা থেকে অণুমেয়।অনুমেয়। [[Lotus Software|লোটাস সফটওয়ারের]] প্রতিষ্ঠাতা ও অগ্রগণ্য ইন্টারনেট কর্মী [[Mitch Kapor|মিচ কাপুরের]] উদ্ধৃতি দিয়ে ১৯৯৩ সালে ''টাইম'' সাময়িকী একটি নিবন্ধে বর্ণনা করে যে, ''দুইটি কুকুরের কথোপকথনের এই ব্যঙ্গচিত্রটি ''নিউ ইয়র্কারে'' প্রকাশের পর একটি বিষয় আরও স্পষ্ট হল যে, জনপ্রিয়তা ছাড়িয়ে এই ইস্যুবিষয়টি এখন গণমানুষের আগ্রহের বিষয় হিসেবে স্থান করে নিয়েছে।''<ref name="Time">{{cite journal |url= http://www.time.com/time/magazine/article/0,9171,979768-2,00.html |title= First Nation in Cyberspace |accessdate= March 21, 2009 |journal= Time |first1= Philip |last1= Elmer-DeWitt |first2= David S. |last2= Jackson |first3= Wendy |last3= King |lastauthoramp= yes |date=December 6, 1993|language=ইংরেজি}}</ref>
 
ব্যঙ্গচিত্রটি ইন্টারনেটে প্রকৃত পরিচয় গোপন করে বার্তা আদান-প্রদান করার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর যে ক্ষমতা সে-সংক্রান্ত [[ইন্টারনেটের গোপনীয়তা]] বোঝার ক্ষেত্রে প্রতীকীপ্রতীক হিসেবে কাজ করে। [[Lawrence Lessig|লরেন্স লেসিগ]] বলেন "নো ওয়ান নোস" অর্থাৎ [[ইন্টারনেট প্রোটোকল সুইট|ইন্টারনেট প্রোটোকল]] কখনো ব্যবহারকারীকে তার [[অনলাইনপ্রকৃত পরিচয়|প্রকৃত পরিচয়]] প্রদানে বাধ্য করে না;না। এটা ঠিক যদিওযে [[ইন্টারনেট প্রবেশিধিকারপ্রবেশাধিকার|স্থানীয় এক্সেস পয়েন্টে]] ব্যবহারকারীর ব্যক্তিকব্যক্তি পরিচয় সংক্রান্ত নথিপত্র থাকতে পারে কিন্তু তা ইন্টারনেট বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে নয় বরং নিজেদের গ্রাহক সনাক্তকরণের প্রয়োজনেই রাখা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |title= Code: Version 2.0 |first= Lawrence |last= Lessig |authorlink= Lawrence Lessig |page= 35 |year= 2006 |location= New York |publisher= Basic Books |isbn=0-465-03914-6|language=ইংরেজি}}</ref>
==প্রসঙ্গ==
[[ইন্টারনেটের ইতিহাস|ইন্টারনেটের ইতিহাসে]] এই ব্যঙ্গচিত্রটি একটি অনন্য ঘটনা। এক সময় ইন্টারনেট ছিল শুধুমাত্র সরকারি আমলা, প্রকৌশলী আর জ্ঞানতাত্ত্বিকদের কাজের ক্ষেত্র, বর্তমানে এটি যে জনসাধারণের অন্যতম আগ্রহের বিষয় তা ''দ্য নিউ ইয়র্কার'' সাময়িকীর আলোচনা থেকে অণুমেয়। [[Lotus Software|লোটাস সফটওয়ারের]] প্রতিষ্ঠাতা ও অগ্রগণ্য ইন্টারনেট কর্মী [[Mitch Kapor|মিচ কাপুরের]] উদ্ধৃতি দিয়ে ১৯৯৩ সালে ''টাইম'' সাময়িকী একটি নিবন্ধে বর্ণনা করে যে, ''দুইটি কুকুরের কথোপকথনের এই ব্যঙ্গচিত্রটি নিউ ইয়র্কারে প্রকাশের পর একটি বিষয় আরও স্পষ্ট হল যে, জনপ্রিয়তা ছাড়িয়ে এই ইস্যু এখন গণমানুষের আগ্রহের বিষয় হিসেবে স্থান করে নিয়েছে।''<ref name="Time">{{cite journal |url= http://www.time.com/time/magazine/article/0,9171,979768-2,00.html |title= First Nation in Cyberspace |accessdate= March 21, 2009 |journal= Time |first1= Philip |last1= Elmer-DeWitt |first2= David S. |last2= Jackson |first3= Wendy |last3= King |lastauthoramp= yes |date=December 6, 1993|language=ইংরেজি}}</ref>
 
২০০০ সালে [[Internet addiction disorder|ঝুঁকিপূর্ণ ইন্টারনেট ব্যবহার]] বিষয়ে মোরহান-মার্টিন এবং শুমেকার -এর এক গবেষণায় প্রতিভাত হয়েছে যে, কম্পিউটারের পর্দার আড়ালে অবস্থান করে ব্যক্তিকআত্ম-উপস্থাপনের যে সুযোগ তা ব্যবহারকারীকে অনলাইন-এ রাখছে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |title= Child Pornography: An Internet Crime |first1= Maxwell |last1= Taylor |first2= Ethel |last2= Quayle |page= 97 |year= 2003 |location= New York |publisher= Psychology Press |isbn=1-58391-244-4|language=ইংরেজি}}</ref> [[Usenet|ইউজনেট]] ইতিহাসের অন্যতম কর্মী [[John Gilmore (activist)|জন গিলমোর]] তার ১৯৯৬ সালের এক ভাষ্যে এই শব্দগুচ্ছের সম্পর্কে পুনরুক্তি করেন এই বলে যে, "এটি নির্দেশ করে যে, [[cyberspace|সাইবার জগৎ]] হবে মুক্ত কেননা এখানে লিঙ্গ, জাতি, বয়স, চেহারা এমনকি 'ডগনেস'-এর মতো বিষয়সমুহ কার্যত অনুপস্থিত বা পরোক্ষভাবে অসত্য বা অতিরঞ্জিত থাকে যাচাইহীন ক্রিয়েটিভ লাইসেন্সের আওতায় নানাবিদ বৈধ ও অবৈধ উদ্দেশ্যে"।<ref name=Jordan>{{বই উদ্ধৃতি |title= Cyberpower: The Culture and Politics of Cyberspace and the Internet |first= Tim |last= Jordan |page= 66 |chapter= The Virtual Individual |year= 1999 |location= New York |publisher= Routledge |isbn= 0-415-17078-8|language=ইংরেজি}}</ref> এই শব্দগুচ্ছ আরও নির্দেশ করে কম্পিউটারের [[Cross-dressing|ক্রস ড্রেসিং]] ধারণার প্রয়োগ এবং এক ব্যক্তির নিজেকে ভিন্ন লিঙ্গ, জাতি আর বয়সের করে উপস্থাপনের সুযোগ।<ref name=Trend/> ভিন্ন আঙ্গিকে একে, "এক ধরনের স্বাধীনতা নির্দেশ করছে, যার ফলে কুকুরও নিজেকে এর সাথে যুক্ত করার সুযোগ গ্রহণ করছে, বা একে সামাজিক বিজ্ঞানের ভাষ্যমতে '[[Passing (sociology)|উত্তরণ]]' বলা চলে, যেখানে ব্যক্তি তার পারিপার্শ্বিক অবস্থার বাইরে যেতে চাইচায়, যেমন মানুষ [[User (computing)|কম্পিউটারের ব্যবহারকারী]] হয়ে ইন্টারনেটে প্রবেশ করছে"।<ref name=Trend>{{বই উদ্ধৃতি |title= Reading Digital Culture |first= David |last= Trend |pages= 226–7 |year= 2001 |location= Malden, MA |publisher= Blackwell Publishing |isbn= 0-631-22302-9|language=ইংরেজি}}</ref><ref name="wired">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url= http://blog.wired.com/27bstroke6/2007/09/fraudster-who-i.html |title= Fraudster Who Impersonated a Lawyer to Steal Domain Names Pleads Guilty to Wire Fraud |accessdate= October 2, 2007 |work= Wired |first= Ryan |last= Singel |date= September 6, 2007|language=ইংরেজি}}</ref>
ব্যঙ্গচিত্রটি ইন্টারনেটে প্রকৃত পরিচয় গোপন করে বার্তা আদান-প্রদান করার ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর যে ক্ষমতা সে-সংক্রান্ত [[ইন্টারনেটের গোপনীয়তা]] বোঝার ক্ষেত্রে প্রতীকী হিসেবে কাজ করে। [[Lawrence Lessig|লরেন্স লেসিগ]] বলেন "নো ওয়ান নোস" অর্থাৎ [[ইন্টারনেট প্রোটোকল সুইট|ইন্টারনেট প্রোটোকল]] কখনো ব্যবহারকারীকে তার [[অনলাইন পরিচয়|পরিচয়]] প্রদানে বাধ্য করে না; যদিও [[ইন্টারনেট প্রবেশিধিকার|স্থানীয় এক্সেস পয়েন্টে]] ব্যবহারকারীর ব্যক্তিক পরিচয় সংক্রান্ত নথিপত্র থাকতে পারে কিন্তু তা ইন্টারনেট বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে নয় বরং নিজেদের গ্রাহক সনাক্তকরণের প্রয়োজনেই রাখা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |title= Code: Version 2.0 |first= Lawrence |last= Lessig |authorlink= Lawrence Lessig |page= 35 |year= 2006 |location= New York |publisher= Basic Books |isbn=0-465-03914-6|language=ইংরেজি}}</ref>
 
''দ্য নিউ ইয়র্কার'' সাময়িকীর ব্যঙ্গচিত্রটি সম্পাদক [[Bob Mankoff|বব ম্যানকফ]] এর মতে, "এই ব্যঙ্গচিত্রটি মুখোশধারীদের সম্পর্কে আমাদের শঙ্কাকে অণুরনিতঅনুরণিত করে, যাকে এইচটিএমএল-এর প্রারম্ভিক জ্ঞান দিয়ে ছুড়ে ফেলা যায়।"<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.washingtonpost.com/blogs/comic-riffs/post/nobody-knows-youre-a-dog-as-iconic-internet-cartoon-turns-20-creator-peter-steiner-knows-the-joke-rings-as-relevant-as-ever/2013/07/31/73372600-f98d-11e2-8e84-c56731a202fb_blog.html|title=‘NOBODY KNOWS YOU’RE A DOG’: As iconic Internet cartoon turns 20, creator Peter Steiner knows the joke rings as relevant as ever|last=Cavna|first=Michael|date=July 31, 2013|work=Washington Post|accessdate=6 January 2015|language=ইংরেজি}}</ref>
২০০০ সালে [[Internet addiction disorder|ঝুঁকিপূর্ণ ইন্টারনেট ব্যবহার]] বিষয়ে মোরহান-মার্টিন এবং শুমেকার এর এক গবেষণায় প্রতিভাত হয়েছে যে, কম্পিউটারের পর্দার আড়ালে অবস্থান করে ব্যক্তিক-উপস্থাপনের যে সুযোগ তা ব্যবহারকারীকে অনলাইন-এ রাখছে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |title= Child Pornography: An Internet Crime |first1= Maxwell |last1= Taylor |first2= Ethel |last2= Quayle |page= 97 |year= 2003 |location= New York |publisher= Psychology Press |isbn=1-58391-244-4|language=ইংরেজি}}</ref> [[Usenet|ইউজনেট]] ইতিহাসের অন্যতম কর্মী [[John Gilmore (activist)|জন গিলমোর]] তার ১৯৯৬ সালের এক ভাষ্যে এই শব্দগুচ্ছের সম্পর্কে পুনরুক্তি করেন এই বলে যে, "এটি নির্দেশ করে যে, [[cyberspace|সাইবার জগৎ]] হবে মুক্ত কেননা এখানে লিঙ্গ, জাতি, বয়স, চেহারা এমনকি 'ডগনেস'-এর মতো বিষয়সমুহ কার্যত অনুপস্থিত বা পরোক্ষভাবে অসত্য বা অতিরঞ্জিত থাকে যাচাইহীন ক্রিয়েটিভ লাইসেন্সের আওতায় নানাবিদ বৈধ ও অবৈধ উদ্দেশ্যে"।<ref name=Jordan>{{বই উদ্ধৃতি |title= Cyberpower: The Culture and Politics of Cyberspace and the Internet |first= Tim |last= Jordan |page= 66 |chapter= The Virtual Individual |year= 1999 |location= New York |publisher= Routledge |isbn= 0-415-17078-8|language=ইংরেজি}}</ref> এই শব্দগুচ্ছ আরও নির্দেশ করে কম্পিউটারের [[Cross-dressing|ক্রস ড্রেসিং]] ধারণার প্রয়োগ এবং এক ব্যক্তির নিজেকে ভিন্ন লিঙ্গ, জাতি আর বয়সের করে উপস্থাপনের সুযোগ।<ref name=Trend/> ভিন্ন আঙ্গিকে একে, "এক ধরনের স্বাধীনতা নির্দেশ করছে, যার ফলে কুকুরও নিজেকে এর সাথে যুক্ত করার সুযোগ গ্রহণ করছে, বা একে সামাজিক বিজ্ঞানের ভাষ্যমতে '[[Passing (sociology)|উত্তরণ]]' বলা চলে, যেখানে ব্যক্তি তার পারিপার্শ্বিক অবস্থার বাইরে যেতে চাই, যেমন মানুষ [[User (computing)|কম্পিউটারের ব্যবহারকারী]] হয়ে ইন্টারনেটে প্রবেশ করছে"।<ref name=Trend>{{বই উদ্ধৃতি |title= Reading Digital Culture |first= David |last= Trend |pages= 226–7 |year= 2001 |location= Malden, MA |publisher= Blackwell Publishing |isbn= 0-631-22302-9|language=ইংরেজি}}</ref><ref name="wired">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url= http://blog.wired.com/27bstroke6/2007/09/fraudster-who-i.html |title= Fraudster Who Impersonated a Lawyer to Steal Domain Names Pleads Guilty to Wire Fraud |accessdate= October 2, 2007 |work= Wired |first= Ryan |last= Singel |date= September 6, 2007|language=ইংরেজি}}</ref>
 
''দ্য নিউ ইয়র্কার'' সাময়িকীর ব্যঙ্গচিত্রটি সম্পাদক [[Bob Mankoff|বব ম্যানকফ]] এর মতে, "এই ব্যঙ্গচিত্রটি মুখোশধারীদের সম্পর্কে আমাদের শঙ্কাকে অণুরনিত করে, যাকে এইচটিএমএল-এর প্রারম্ভিক জ্ঞান দিয়ে ছুড়ে ফেলা যায়।"<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|url=http://www.washingtonpost.com/blogs/comic-riffs/post/nobody-knows-youre-a-dog-as-iconic-internet-cartoon-turns-20-creator-peter-steiner-knows-the-joke-rings-as-relevant-as-ever/2013/07/31/73372600-f98d-11e2-8e84-c56731a202fb_blog.html|title=‘NOBODY KNOWS YOU’RE A DOG’: As iconic Internet cartoon turns 20, creator Peter Steiner knows the joke rings as relevant as ever|last=Cavna|first=Michael|date=July 31, 2013|work=Washington Post|accessdate=6 January 2015|language=ইংরেজি}}</ref>
 
==জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে==
ব্যঙ্গচিত্রটি ছিল এ্যালান ডেবিড পারকিন্সের ''নোবডি নোস আই এম অ্যা ডগ'' নাটক লিখনের অণুপ্রেরণা।অনুপ্রেরণা যেখানেযাতে দেখা যায় সমাজে কার্যকরী যোগাযোগ প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ এমন ছয় জন মানুষ নিজেদের ছদ্ম পরিচয় অক্ষুন্নঅক্ষুণ্ন রেখে ইন্টারনেটে সামাজিকীকরণেসম্পর্ক গড়ে তুলতে সমর্থ হয়েছিল।<ref name=fleishman/>
 
ব্যঙ্গচিত্রটি প্রকাশিত হওয়ার পর [[অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড|অ্যাপল]] তাদের একটি ইন্টারনেট সুইটের নামকরণ করেছিল [[Cyberdog|সাইবারডগ]]।<ref>{{cite journal |last= Ticktin |first= Neil |volume= 12 |issue= 2 |title= Save Cyberdog! |journal=[[MacTech]] |url= http://www.mactech.com/articles/mactech/Vol.12/12.02/Feb96PublishersPage/index.html |date=February 1996 |accessdate= September 3, 2011|language=ইংরেজি}}</ref>