কালবৈশাখী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
→‎শীর্ষ: সম্প্রসারণ
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
[[File:Nor’wester Kolkata 5954.JPG|thumb|কলকাতার উপর কালবৈশাখী।]]
'''কালবৈশাখী''' একএকটি ধরনেরস্থানীয় বৃষ্টিপাত ও [[বজ্রঝড়]] যা সচরাচর এপ্রিল-মে ([[বৈশাখ]]) মাসে উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]]] উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। স্থানীয়ভাবে এ বজ্রঝঞ্ঝা কালবৈশাখী নামেই অধিক সুপরিচিত।ভারতের ‘কাল’কিছু শব্দের অর্থ ঋতু, আবার কালো বর্ণকেও বোঝানোঅঞ্চলে হয়ে থাকে। কালবৈশাখীকেবাংলাদেশ কখনও কখনওউত্তর ‘কালোবৈশাখী’পূর্ব নামেওভারতে আখ্যায়িতমার্চ করাথেকে হয়েকালবৈশাখী থাকেঝড় যারদেখা অর্থযায়। কালোঅনেকসময় বর্ণেরএই বৈশাখীঝড় [[মেঘ]]।জীবনঘাতি ঘন,রূপ কালোধারণ বর্ণের মেঘ ও ঝঞ্ঝা এবং এর ধ্বংসাত্মক প্রকৃতির জন্যই এ নামকরণ। ধ্বংসকারীকে ‘কাল’ বলেও ডাকা হয়।করে। [[গ্রীষ্ম]] ঋতুর সঙ্গে হাত ধরাধরি করে এ ঝড়ের আগমন ঘটে। কালবৈশাখীর বায়ুর গড় গতিবেগ ঘন্টায় ৪০ থেকে ৬০ কিমি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এ গতিবেগ ঘন্টায় ১০০ কিমি-এর বেশিও হতে পারে। কালবৈশাখীর স্থায়িত্বকাল স্বল্পতর, তবে কখনও কখনও এ ঝড় এক ঘন্টারও বেশিকাল স্থায়ী হয়। এই সময়ে [[বাংলাদেশ]] এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, [[ওড়িশা]], [[আসাম]], [[বিহার]], [[ছত্রিশগঢ়]] ও ঝাড়খন্দে প্রায়ই বজ্রবৃষ্টি হয়। কালবৈশাখীর সময়ে যেকোন প্রকার বায়জান চালানো বিপদজনক। বিমানচালকেরা কালবৈশাখী ঝড়কে এড়িয়ে চলে। যদিও কালবৈশাখীর সময়কার বৃষ্টিপাত বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলার [[ধান]], [[পাট]] এবং আসামের [[চা]] চাষের জন্য উপকারী ভূমিকা পালন করে।
 
==কারণ==