লাইলাতুল মেরাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ahmad Kanik-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 2A03:2880:FF:10:0:0:FACE:B00C-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
3140022 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
১ নং লাইন:
{{ইসলামিক সংস্কৃতি}}
ইসলাম ধর্মমতে '''লাইলাতুল মেরাজ''' বা '''মেরাজের রাত''', যা সচরাচর '''শবে মেরাজ''' হিসাবে আখ্যায়িত হয়, হচ্ছে যে রাতে ইসলামের নবী [[মুহাম্মদ|মুহাম্মদের (সা.)]] ঐশ্বরিক উপায়ে ঊর্ধ্বাকাশে আরোহণ করেছিলেন এবং [[আল্লাহ|স্রষ্টার]] সাথে সাক্ষাৎ করেন। অনেক মুসলমান এবাদত-বন্দেগীর মধ্য দিয়ে এই রাতটি উদযাপন করেন। আবার অনেক মুসলমান এই রাত উদযাপন করেন না বরং এই রাত উদযাপন করাকে [[বিদআত]] বলেন।<ref> {{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ইসরা ও মেরাজের রাত্রি উদযাপন|ইউআরএল=https://islamqa.info/bn/60288|ওয়েবসাইট=[[ইসলামকিউএ.ইনফো]]|তারিখ=১৫ এপ্রিল ২০১৭}}</ref> ইসলামে মেরাজের বিশেষ গুরুত্ব আছে, কেননা এই মেরাজের মাধ্যমেই ইসলাম ধর্মের পঞ্চস্তম্ভের দ্বিতীয় স্তম্ভ অর্থাৎ [[নামায]], মুসলমানদের জন্য অত্যাবশ্যক ([[ফরজ]]) করা হয় এবং এই রাতেই দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামায মুসলমানদের জন্য নিয়ে আসেন নবী মুহাম্মদ(সা:)।
ইসলামের ইতিহাস অনুযায়ী হযরত মুহাম্মদের (সা:) নবুওয়াত প্রকাশের একাদশ বৎসরের (৬২০ খ্রিষ্টাব্দ) রজব মাসের ২৬ তারিখের দিবাগত ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সা:) প্রথমে [[কাবা শরিফ]] থেকে জেরুজালেমে অবস্থিত [[বায়তুল মুকাদ্দাস]] বা মসজিদুল আকসায় গমন করেন এবং সেখানে তিনি নবীদের জামায়াতে ইমামতি করেন। অতঃপর তিনি [[বোরাক]] নামক বিশেষ বাহনে আসীন হয়ে ঊর্ধ্বলোকে গমন করেন। ঊর্ধ্বাকাশে সিদরাতুল মুনতাহায় তিনি আল্লাহ'র সাক্ষাৎ লাভ করেন। এই সফরে ফেরেশতা জিবরাইল তার সফরসঙ্গী ছিলেন।<ref>[http://www.jugantor.com/last-page/2014/05/26/103557 পবিত্র শবে মেরাজ আজ]</ref> [[কুরআন|কুরআন শরিফের]] [[সুরা বনি ইসরাঈল]] এর প্রথম আয়াতে এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে :