গরিবপুরের যুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
→‎যুদ্ধ: বানান ঠিক করা হয়েছে, ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১১ নং লাইন:
==যুদ্ধ==
২১ নভেম্বর, [[৪৫ ক্যালিভারি]]র ১৪ [[পিটি-৭৬]] ট্যাংক এর একটি [[স্কোয়াড্রনের]] সহায়তায় ১৪-[[পাঞ্জাব ব্যাটেলিয়ন]] গরীবপুরের পাকিস্তানি দূর্গের ভেতরে প্রবেশ করে। যদিও এটি একটি আকস্মিক আক্রমণ ছিল, তবে আগের দিনে ঘটা উভয় পক্ষের পেট্রোল সৈন্যদের দাঙ্গার কারণে পাকসেনারা ঘটতে যাওয়া এই আক্রমন সম্পর্কে যথেষ্ট সতর্ক ছিল।
[[এম২৪ শ্যাফে]] নামক হালকা ট্যাংক দ্বারা সজ্জিত ৩য়য়৩য় স্বাধীন সশস্ত্র স্কোয়াড্রনের সহায়তায় [[১০৭ পদাতিক বিগ্রেড]] এই আক্রমন তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিহত করে।
 
পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভারতীয়দের আক্রমন প্রতিহত করার জন্য প্রস্তুত ছিল। তবে পাঞ্জাব ব্যাটেলিয়ন যুদ্ধ, আগ্রাসী মনোভাব আর কাউন্টার এটাকের জন্য সুপরিচিত ছিল। [[রিকয়েলবিহীন রাইফেল]] নিয়ে প্রস্তুত থাকা পদাতিক বাহিনী কে সংরক্ষিত জায়গায় রেখে পাকিস্তানি আক্রমন প্রতিহত করার জন্য ভারতীয় বাহিনী ট্যাংক পাঠায়। কয়েক ঘন্টার মধ্যেই পাক বাহিনীর শিবির ধ্বংস করে ফেলে। পাক বাহিনী ঘন [[কুয়াশা]]র জন্য এই তাৎক্ষনিক আক্রমনের ভয়াবহতা বুঝতে পারল না। তবে পাক বাহিনী এ যুদ্ধ অব্যহত রাখতে ভারতীয় শিবিরে ট্যাংক এবং পদাতিক বাহিনী প্রেরণ করে। তবে এবারো ভারতীয় বাহিনীর কৌশলের কাছে পাক বাহিনী পরাজিত হয়। সেই সাথে তাদের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়। দুপুরের মধ্যে ১১টির ও বেশি ট্যাংক ধ্বংস হয়, ৩টি ট্যাংক চলমান হিসেবে আটক হয় এবং ৬ টি পিটি-৭৬ ট্যাংক নিয়ে পাক বাহিনী পালিয়ে যায়।
১৭ নং লাইন:
 
তবে যুদ্ধের শেষ এখনো বাকি ছিল। পাক বাহিনী [[পাকিস্তান বিমান বাহিনী]]র কাছে সাহায্য চেয়ে পাঠায় এবং এই আহবানে পাকিস্তান বিমান বাহিনী ভারতীয় শিবিরে আক্রমণ করে সাহায্যের জানান দেয়। দুপুর ৩:০০ টার পর আকাশ পথে সহায়তা দেয়ার জন্য পাক বিমান বাহিনী তিনটি এফ-৮৬ স্যব্রেস এর মেশিনগান এবং রকেটের সাহায্যে ভারতীয় ঘাটিতে আক্রমন করে।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}