এম. জি. রামচন্দ্রন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Fayaz Rahman (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Fayaz Rahman (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৯ নং লাইন:
| death_place = মাদ্রাজ শহর (এখন চেন্নাই), তামিলনাড়ু, ভারত
| citizenship = ভারতীয়
| spouse = তাঙ্গামণি (১৯৪২ সালে মৃত্যু)<br/>সত্যনন্দবতী (১৯৬২তে মৃত্যু)<br/>[[ভি এন জনকী]] ('৯৬তে মৃত্যু)
| children = অপু রবীন্দ্রন, সুরেন্দ্রন রামচন্দ্রন
| occupation = অভিনেতা, প্রযোজক, পরিচালক, রাজনীতিবিদ
৪২ নং লাইন:
এমজিআর একসময় খুবই ধার্মিক ছিলেন এবং [[কার্তিক (দেবতা)]]কে পছন্দ করতেন যাকে তামিল ভাষায় শ্রী মুরুগান বলা হয়, এছাড়াও এমজিআরের মা [[বিষ্ণু]]র মালয়ালাম অবতার শ্রী গুরুভায়ুরাপ্পানকেও পছন্দ করতেন যাকে এমজিআরও পুজা করতেন।<ref>Linda Woodhead ''Religions in Modern World''. Fletcher, Kawanam. p. 39</ref> রাজনৈতিক দল ডিএমকে'তে যোগদান করার পর এমজিআর নাস্তিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ হয়ে যান।<ref>[[M.S.S. Pandian]] (1992) ''The image trap''. SAGE Publications. {{ISBN|0803994036}}. p. 131</ref>
 
[[File:MGR and VNJanaki.jpg|upright=0.8|thumb|left|১৯৪৮ সালের চলচ্চিত্র ''মোহিনী''তে এমজিআর এবং [[ভি এন জনকী]]]]
এমজিআর প্রথমে সিতারীকুলম বার্গভি (তাঙ্গামণি) নামের একজনকে বিয়ে করলেও মেয়েটি অসুস্থ হয়ে তাড়াতাড়িই মারা যায়। এরপর এমজিআর সত্যনন্দবতী নামের তার দ্বিতীয় স্ত্রীকেও হারান, ইনারও গুরুতর অসুস্থতা ছিলো।<ref>[http://cinema.maalaimalar.com/2014/01/19000346/Marriage-qualifying-high.html திருமணமும் தகுதி உயர்வும் || Marriage qualifying high]. Cinema.maalaimalar.com (19 February 2014). Retrieved 21 May 2014.</ref> ১৯৬৫ সালে এমজিআর তামিল চলচ্চিত্রাভিনেত্রী [[ভি এন জনকীকেজনকী]]কে বিয়ে করেন।<ref>[http://cinema.maalaimalar.com/2014/01/21000505/Mgr-Cinema-History.html பொன்மனச் செம்மலின் வெற்றி வரலாறு (பகுதி 5): வி.என். ஜானகியை வாழ்க்கைத் துணைவியாக ஏற்றார்! || Mgr Cinema History]. Cinema.maalaimalar.com (19 February 2014). Retrieved 21 May 2014.</ref> জনকী তার স্বামী গণপতিকে তালাক দিয়েছিলেন।
==অভিনয় জীবন==
রামচন্দ্রন অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ছিলো ১৯৩৬ সালের চলচ্চিত্র ''সাথী লীলাবতী'' ,<ref>[https://web.archive.org/web/20090303042321/http://www.bookrags.com/M._G._Ramachandran M. G. Ramachandran]. bookrags.com</ref> যেটি এলিস ডাঙ্গান নামের একজন মার্কিন ব্যক্তি পরিচালনা করেছিলেন।<ref>{{cHENNAIite news |url=http://www.hindu.com/thehindu/mp/2004/09/06/stories/2004090600190300.htm |location=Chennai, India |work=The Hindu |title=Americans in Tamil cinema |date=6 September 2004}}</ref> রোম্যান্টিক অথবা এ্যাকশোন ঘরানার চলচ্চিত্রে সাধারণত অভিনয় করা এমজিআর ১৯৫০ সালের চলচ্চিত্র ''মন্তিরি কুমারী'' দ্বারা জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন, এই চলচ্চিত্রটির কাহিনী লিখেছিলেন [[করুণানিধি মুথুবেল|এম করুণানিধি]]। ১৯৫৪ সালের চলচ্চিত্র ''মালাইক্কিলান'' এমজিআরকে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে নিয়ে যায়। তিনি তামিল চলচ্চিত্র শিল্পের প্রথম অর্ধরঙ্গিন চলচ্চিত্র ''আলিবাবাভুম ৪০ তিরুদারগালুম'' (১৯৫৫)তে অভিনয় করে সুনাম কুড়ান। তামিল চলচ্চিত্র দর্শকদের মনে তিনি স্থায়ীভাবে জায়গা করতে সক্ষম হন ''তিরুদাদে'', ''এঙ্গা ভেট্টু পিল্লাই'', ''আয়িরাতিল ওরুভান'', ''আনবে ভা'', ''মহাদেবী'', ''পানাম পাড়াইতাভান'', ''উলাগাম সুট্রুম ভালিভান'' এর মাধ্যমে। ১৯৭২ সালের চলচ্চিত্র ''রিকশাকরণ'' এ অভিনয় করে তিনি সেরা অভিনেতার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতেছিলেন। তিনি এমন কিছু চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন যেগুলো ভারতের ধনী সম্প্রদায় এবং এমনকি গরীবদেরও মন-মানসিকতার উপর আঘাত এনেছিলো। ১৯৭৩ সালে মুক্তি পাওয়া চলচ্চিত্র ''উলাগাম সুট্রুম ভালিভান'' তার পেছনে অভিনয় করা চলচ্চিত্রগুলোর চেয়ে বেশী আয় করেছিলো। ঐ সময় সাধারণত তামিল ভাষার চলচ্চিত্র বিদেশে খুব কমই শুটিং করা হত; এই চলচ্চিত্রটির শুটিং সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, হংকং এবং জাপানে হয়েছিলো। রাজনৈতিক দল ডিএমকে চলচ্চিত্রটির অবৈধ প্রদর্শনে বাঁধা সৃষ্টির অনেক চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছিলো। এমজিআর অভিনীত শেষ চলচ্চিত্র ছিলো ১৯৮৭ সালের ''উল্লাগাম সুদি পারু'', এই চলচ্চিত্রে এমজিআর তার কিডনিতে সমস্যা থাকার পরেও অভিনয় করেছিলেন।<ref>{{cite web|title=MGR-Sivaji-Gemini: TRINITY Album Launched|url=http://www.indiaglitz.com/channels/tamil/events/25324.html|work=IndiaGlitz|accessdate=6 March 2012|date=22 January 2011}}</ref>