চর্যাপদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
EditBangla (আলোচনা | অবদান)
1.187.221.210 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3132641 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
৫ নং লাইন:
== আবিষ্কার ==
[[বঙ্গ|বাংলায়]] মুসলমান আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবার আগে ব্রাহ্মণ্য হিন্দুসমাজের পীড়নের আশঙ্কায় বাংলার বৌদ্ধগণ তাঁদের ধর্মীয় পুঁথিপত্র নিয়ে শিষ্যদেরকে সঙ্গী করে [[নেপাল]], [[ভুটান]] ও [[তিব্বত|তিব্বতে]] পলায়ন করেছিলেন– এই ধারণার বশবর্তী হয়ে [[হরপ্রসাদ শাস্ত্রী]] চারবার নেপাল পরিভ্রমণ করেন। ১৮৯৭ সালে বৌদ্ধ লোকাচার সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের জন্য তিনি প্রথমবার নেপাল ভ্রমণ করেন। ১৮৯৮ সালের তার দ্বিতীয়বার নেপাল ভ্রমণের সময় তিনি কিছু বৌদ্ধ ধর্মীয় পুঁথিপত্র সংগ্রহ করেন। [[১৯০৭]] খ্রিস্টাব্দে তৃতীয়বার নেপাল ভ্রমণকালে ''চর্যাচর্যবিনিশ্চয়'' নামক একটি পুঁথি নেপাল রাজদরবারের অভিলিপিশালায় আবিষ্কার করেন। ''চর্যাচর্যবিনিশ্চয়'', [[সরহ পা|সরহপাদের]] দোহা এবং অদ্বয় বজ্রের [[সংস্কৃত]] ''সহজাম্নায় পঞ্জিকা'', কৃষ্ণাচার্য বা [[কাহ্নপাদ|কাহ্নপাদের]] দোহা, আচার্যপাদের সংস্কৃত ''মেখলা'' নামক টীকা ও আগেই আবিষ্কৃত ''ডাকার্ণব'' পুঁথি একত্রে [[১৯১৬]] খ্রিস্টাব্দে (শ্রাবণ, ১৩২৩ [[বঙ্গাব্দ]]) [[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ]] থেকে ''হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা বৌদ্ধগান ও দোঁহা'' শিরোনামে সম্পাদকীয় ভূমিকাসহ প্রকাশ করেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।<ref name=itibritto129-130>''বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত'', প্রথম খণ্ড, [[অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়]], মডার্ণ বুক এজেন্সী প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ২০০৬, পৃ. ১২৯-১৩০</ref> হরপ্রসাদ শাস্ত্রী মোট ৪৬টি পূর্ণাঙ্গ ও একটি খণ্ডিত পদ পেয়েছিলেন। পুঁথিটির মধ্যে কয়েকটি পাতা ছেঁড়া ছিল। [[প্রবোধচন্দ্র বাগচী]] চর্যার যে তিব্বতি অনুবাদ সংগ্রহ করেন তাতে আরও চারটি পদের অনুবাদসহ ওই খণ্ডপদটির অনুবাদও পাওয়া যায়। মূল পুঁথির পদের সংখ্যা ছিল ৫১।<ref name=sahittosomogro44/> মূল তিব্বতি অনুবাদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, মূল পুঁথির নাম ''চর্যাগীতিকোষ'' এবং এতে ১০০টি পদ ছিল। হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত পুঁথিটি ''চর্যাগীতিকোষ'' থেকে নির্বাচিত পুঁথিসমূহের সমূল টীকাভাষ্য।<ref>''‌‌চর্যাগীতিকা‌‌'': [[মুহম্মদ আবদুল হাই]] ও [[আনোয়ার পাশা]] (সম্পা.), ষষ্ঠ সংস্করণ, ১৪১৪ বঙ্গাব্দ, স্টুডেণ্ট ওয়েজ, ঢাকা, বাংলাদেশ।</ref>
টঁঅঁটঠভঢ
 
== নামকরণ ==