সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৪ নং লাইন:
==ইতিহাস==
জামালপুর ওশেরপুর জেলার উচ্চ শিক্ষার সর্ববৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারি আশেক মাহমুদকলেজ।আনুষ্ঠানিক ভাবে এ প্রতিষ্ঠানটি ১৯৪৬ সালে পথ চলা শুরু করলেও এরপেছনের ইতিহাস আরও পুরনো।১৮৪৫ সালে জামালপুরে মহকুমা স্থাপনের পর এ এলাকায়ক্রমান্বয়ে জনসংখ্যা বাড়তে থাকে।শহরের গুরুত্ব বাড়ার পাশাপাশি শিক্ষাবিস্তারের জন্য শহরে একটি কলেজ স্থাপনে প্রয়োজনীয় সকলেই উপলব্ধিকরে।ক্রমবধমান শিক্ষার্থীর কথা চিন্তা করে জামালপুরের তৎকালীন মহকুমাপ্রশাসক আর সি দত্ত ও কিছু বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তি জামালপুর শহর অঞ্চলে একটিকলেজ স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন।এ উপলক্ষে ১৯৪০ সালে করোনেশন রিডিং ক্লাবেএক সভায় কাযকরি কমিটি গঠন করা হয়।কমিটি বিভিন্ন ব্যক্তির নিকট থেকে চাঁদাআদায় করে একটি প্রাথমিক তহবিল গঠন করে।এছাড়াও অপর এক সভায় প্রত্যেকইউনিয়নের প্রেসিডেন্টকে ২০০ টাকা চাঁদা ধরা হয়।শুধু তাই নয়, এতদঞ্চলেসাধারণ জনগণও কলেজ স্থাপনে এগিয়ে আসে এবং সাধ্যমত সাহায্য সহযোগিতা করে।ফলেকলেজ স্থাপনের প্রাথমিক তহবিল নিশ্চিত হয়।১৯৪১ সালে ১০ জুন প্রভিশনালওয়াকিং কমিটির সভায় সরকারি ইটখোলা(কৈ এর বিল) নামক স্থানে কলেজ স্থাপনেরসিদ্ধান্ত গৃহিত হয় এবং ইটখোলা কলেজকে দান করার জন্য সরকারের নিকট দরখাস্তদেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।কিন্তু ১৯৪৩ সালে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কারণে কলেজস্থাপনের কাজ সাময়িকভাবে ব্যাহত হয়।১৯৪৪ সালের ৮ ডিসেম্বর কলেজের সাংগঠনিককমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয় এবং উক্ত সভায় কলেজের এফিলিয়েশন প্রাপ্তির জন্যকলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে দরখাস্ত প্রদান করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়।২৯/০৬/১৯৪৫সালে ৩৮১৩/- টাকা ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমা দানের পর প্রয়োজনীয়প্রক্রিয়া শেষে সরকারি ইটখোলার একত্রিশ একর জমি জামালপুর কলেজ দীর্ঘ মেয়াদীইজারা পায়।তৎকালে জামালপুরে যে পাবলিক মেলা অনুষ্ঠিত হত সেখান থেকে কলেজেরজন্য ২০,০০০/- টাকা চাঁদা সংগ্রহ করা হয় এবং জেলা কমিটির দানের টাকা নিয়েকলেজ প্রতিষ্ঠানের স্বপ্নের যাত্রা শুরু হয়। অত:পর তৎকালীন জামালপুর মহকুমাএসডিও জনাব পানা উল্লাহ আহাম্মদের প্রচেষ্টায় মাদারগঞ্জের দানবীর আলহাজআশেক মাহমুদ তালুকদার জামালপুর কলেজ স্থাপনের জন্য ৪০,০০০/- টাকা দানকরেন।এ কারণে ১৯৪৭ সালে মার্চ মাসে জামালপুর কলেজকে আশেক মাহমুদ কলেজনামকরণ করা হয়।১৯৪৬-৪৭ শিক্ষা বর্ষে ১৬০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে কলেজের যাত্রাশুরু হয়।ক্রমান্বয়ে ছাত্র সংখ্যা বৃদ্ধি ও কলেজের সুনাম সারাদেশে ছড়িয়েপড়ায় সরকার ১৯৭৯ সালে কলেজটিকে জাতীয়করণ করে।১৯৯২ সালে বাংলা ও ব্যবস্থাপনাবিষয়ে প্রথম অনার্স কোর্স চালু করা হয়।বতমানে কলেজটিতে ১৪টি বিষয়ে অনার্স ও৪টি বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স চালু আছে।কলেজের চারটি সুবিশাল একাডেমিক ভবন, তিনটি হোস্টেল, একটি অত্যাধুনিক অডিটরিয়াম, মসজিদ গ্রন্থাগার ইত্যাদিঅন্যতম স্থাপনা।এছাড়া কলেজ ক্যাম্পাসের সুবিশাল বাগান, বৃহৎ খেলার মাঠ, পুকুর ইত্যাদি কলেজের সৌন্দযকে আরও আকষর্ণীয় করেছে।আয়তনের দিক থেকে রংপুরকারমাইকেল কলেজের পরেই সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজের অবস্থান।
 
==অনুষদ সুমহ==
'''কলা অনুষদ'''
*বাংলা বিভাগ
*ইংরেজি বিভাগ
*দর্শন বিভাগ
*ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি
*ইসলামিক স্টাডিজ
'''বিজ্ঞান অনুষদ'''
'''সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ'''
'''ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ'''
*হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
*ব্যবস্থাপনা বিভাগ
 
==ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা==