উইকিপিডিয়া আলোচনা:খেলাঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আ হ ম সাকিব (আলোচনা | অবদান)
উইকিপিডিয়া প্রচারের স্থান নয়
→‎আর্ট অফ টকিং: নতুন অনুচ্ছেদ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫৫ নং লাইন:
: সমস্যা দেখছি একটা হয়েছে। দাঁড়ান তো দেখি কী। — [[User:Wikitanvir|তানভির]] • ০৮:০০, ১১ জুন ২০১৮ (ইউটিসি)
: ভাই, আমি গতকাল কিছু পরিবর্তন এনেছিলাম কমান্ডে, তখন ভুলে একটা প্যারামিটার মুছে ফেলেছিলাম তাই বট কাজ চলছে কী না তা দেখতে এসে কিছু দেখেই মুছে দিচ্ছিলো। আশা করি এবার ঠিকভাবে কাজ করবে। এখন ত্রিশ মিনিট পর পর পাতা পরীক্ষা করবে, এবং শেষ দশ মিনিটের মধ্যে সম্পাদনা না পেলে পাতা পরিষ্কার করবে। আপনি সমস্যা পেলে আমাকে জানাবেন। — [[User:Wikitanvir|তানভির]] • ০৮:১৮, ১১ জুন ২০১৮ (ইউটিসি)
 
== আর্ট অফ টকিং ==
 
আর্ট অফ টকিং
কথা বলা শিখতে হয়। একমাত্র মানুষই বাগযন্ত্রকে কাজে লাগিয়ে মনের ভাব প্রকাশের জন্য ভাষা ব্যবহার করে। ছোটোবেলায় প্রয়োজনের ভাষা আমরা শিখে যাই। কিন্তু পূর্ণরূপে কথা বলতে না পারলে? অসচেতনভাবে বললে অনেক সম্পর্ক যেমন স্থায়ী হয়। সঠিকভাবে বলতে না পারলে অকালে অনেক সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। কতকগুলি সাধারণ বিষয় মাথায় থাকলেই হল --
ক.
সশব্দে বাগ্ বিনিময় করেই মানুষ অন্য প্রানিদের থেকে আলাদা। তাই বলে চেঁচামেচি কেউই পচ্ছন্দ করে না। গলার স্বর নিচু করুন। ভাষা বুঝতে না পারলেও কেবল মাত্র বলার ঢং-এর উপর নির্ভর করে আপনি বুঝতে পারবেন-- কে চিনা আর কে জাপানি। ভাষা প্রকাশে শব্দের কম্পাঙ্ক কম হলেই তা প্রথম দর্শনে আপনার চরিত্রের নম্রতার পরিচয়বাহী।
খ.
কথা বলার আগে শোনা দরকার। আমাদের মস্তিস্কে বাক্য গঠন প্রক্রিয়াটি চলে। বাক্-বিনিময়ের প্রয়োজনে আমাদের নিজস্ব শব্দভান্ডার কক্ষ থেকে শব্দ নিয়ে আমাদের শব্দ-সজ্জা চলতে থাকে। যা একান্তভাবেই নিজস্ব শৈলি বা 'বলার ঢং ' বলে চিহ্নিত করা যেতে পারে বঙ্কিম যেমন করে বলেন, রবীন্দ্রনাথ তেমন করে বলেন না।
গ.
দীপার সূত্রে, কথা বলার স্থান-কাল-পাত্র মানতে হয়। "কোনো সম্পর্ক শাসন দাবী করে,কোনো কোনো সম্পর্ক ছদ্ম মিষ্টতা চায় আবার কোনো সম্পর্ক শুধুই আদেশ,নির্দেশ সম্বলিত। স্হান,কাল,পাত্র বিশেষে এক, একজন মানুষ এক এক রকম ভাষা, এক এক রকম আচরণ ব্যবহার করে।" সেই অনুযায়ী ভাষা প্রযুক্ত হয়।
ঘ.
একই ব্যক্তি। কর্মক্ষেত্রে একভাষা, বাজারে বাজার করতে গিয়ে এক ভাষা, আড্ডায় আলাদা। আবার বাড়িতে বৌয়ের সঙ্গে যা বলেন, কাজের লোক বা মেয়ের সঙ্গে তা নয়। যাকে ' ভাষা বৈচিত্র্য ' বলা হয়।
ঙ.
এই আর্ট অফ টকিং-এ কবি-সাহিত্যিকরা সিদ্ধ হস্ত।
চ.
একজন মাকে জিজ্ঞাসা করা হলো, " মেয়ে তো এখন শ্বশুর বাড়িতে, মেয়েকে ছেড়ে থাকতে কষ্ট হচ্ছে না ?"
তিনি একটু কর্কশ ভাবে বললেন, " মেয়েকে ছেড়ে দিতে হবে না ? বিয়ের পর সে তো শ্বশুর বাড়িতেই থাকবে। "
একদম সত্য কথা। বক্তা বাস্তববাদী। কিন্তু কর্কশভাবে বললে এটা আপনাকে বুঝতে হবে যে তিনি কথা চালিয়ে যেতে চান না। আপনার অনুভূতির জায়গা থেকে তিনি গলার স্বর নামিয়ে এটাও বলতে পারতেন, " কষ্ট কি আর হয় না ? কিন্তু কি করবো বলুন। মেয়ে তো! শ্বশুর বাড়ি যেতেই হবে। " আপনি এবার কথা চালিয়ে দুখ ভাগ করে নেবেন ।
প্রয়োজনে কথা অল্প বলুন কিম্বা বেশি বলুন [[ব্যবহারকারী:ড. সেখ রমজান আলি|ড. সেখ রমজান আলি]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:ড. সেখ রমজান আলি|আলাপ]]) ১৫:৪১, ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮ (ইউটিসি)
"খেলাঘর" প্রকল্প পাতায় ফিরুন।