বাংলাদেশ সরকার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Emon4444 (আলোচনা | অবদান)
→‎নির্বাহী বিভাগ: রাষ্ট্রপতি সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যোগ করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৯ নং লাইন:
|৬ জানুয়ারি ২০০৯
|}
বাংলাদেশের সরকার নির্বাহী বিভাগ পরিচালনা করে। প্রধান মন্ত্রী ও মন্ত্রী সভার সদস্যরা বিভিন্ন নির্বাহী সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। দেশের

=== রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদের সদস্যদের দ্বারা নির্বাচিত হন। রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা সীমিত।===
সাংবিধানিক ভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও সংসদীয় পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ পদমর্যাদার অধিকারী হলেন রাষ্ট্রপতি। তার মেয়াদকাল ৫ বছর। রাষ্ট্রপতি হওয়ার ন‍্যূনতম বয়স ৩৫ বছর। জাতীয় সংসদ সদস্যদের ভোটে তিনি নির্বাচিত হন। স্পিকার (সংসদের পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বে ছিল প্রধান বিচারপতি) রাষ্ট্রপতিকে শপথ বাক্য পাঠ করান। আবার রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করতে পারেন স্পিকারের নিকট। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৫০(২) ধারা মতে ২ বারের অধিক মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না। তিনি জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করেন। ৫৬(৩) অনুচ্ছেদ অনুসারে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ ও ৯৫(১) অনুচ্ছেদ অনুসারে প্রধান বিচারপতি নিয়োগ এর ক্ষেত্রে তাকে প্রধনমন্ত্রীর সুপারিশ নিতে হয় না। একই সঙ্গে তার উপর আদালত এর কোনো এখতিয়ার থাকে না। রষ্টপতির অনুপস্থিতিতে তার মেটাদ পালন করবেন স্পিকার নিজে। তিনি প্রধামন্ত্রীর পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করেন। তার নিকট কোনো বিল পেশ করার ১৫ দিনের মধ্যে ত পাশ করতে হয়। তবে অর্থ বিল এ সম্মতি দান এ তিনি বিলম্ব করতে পারবেন না। দুই - তৃতীয়াংশ সংসদের ভোটের মাধ্যমে শারীরিক বা মানসিক কোনো কারণে রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করা যায়। তার সরকারি বাসভবন [[বঙ্গভবন]] মতিঝিল এর দিলকুশায় অবস্থিত। তার নিরাপত্তায় বিশেষ বাহিনী হলো প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (PGR) ও স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (SSF)।
 
== বিধানিক বিভাগ ==