রাসায়নিক বন্ধন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Anik AMD (আলোচনা | অবদান)
→‎ক্ষণস্থায়ী বা দুর্বল বন্ধন: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন, বিন্যস্তকরণ
১ নং লাইন:
'''রাসায়নিক বন্ধন''' ({{Lang-en|Chemical bond}}) হল [[পরমাণু]]সমূহ বা [[অণু]]সমূহের মধ্যে পারস্পরিক আকর্ষণ। যার ফলে দুই বা ততোধিক পরমাণুর সমন্বয়ে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ তৈরি হয়। এই আকর্ষণ বিপরীত [[আধান|আধানের]] মধ্যে [[তড়িৎ]] চুম্বকীয় বলের ফলে তৈরি হয়।
==রাসায়নিক বন্ধনেরবন্ধনসমূহের প্রকার:সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা==
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
 
==ইতিহাস==
== [[সমযোজী বন্ধন]] বা কোভ্যালেন্ট বন্ড ==
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
=== বন্ড ও অ্যান্টি বন্ড ===
==রাসায়নিক সংকেতে রাসায়নিক বন্ধন উপস্থাপন==
 
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
=== সিগমা বন্ড ===
==শক্তিশালী রাসায়নিক বন্ধনসমূহ==
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
==আয়নিক=তড়িৎযোজী বন্ধন===
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
প্রতিটি [[পরমাণু]] হতে চায় স্থিতিশীল। এই স্থিতিশীলতা অর্জনের জন্য ধাতুসমূহ তাদের বহি:স্তর হতে এক বা একাধিক [[ইলেকট্রন]] অধাতুসমূহের বহি:স্তরে স্থানান্তরিত করে উভয়ই স্থিতিশীল হয়। তাই বলা যায় যে, [[ধাতু]] ও [[অধাতু]] মৌলের [[রাসায়নিক বিক্রিয়া]] সময়কালীন ধাতুর পরমাণুর বহি:স্তর হতে এক বা একাধিক ইলেকট্রনসমূহ অধাতু পরমাণুর বহি:স্তরে স্থানান্তরিত হওয়ার মাধ্যমে সৃষ্ট [[ক্যাটায়ন]] ও [[অ্যানায়ন|অ্যানায়নের]] মধ্যে স্থির বৈদ্যুতিক আকর্ষণ দ্বারা যে বন্ধন সৃষ্টি হয় তাকে আয়নিক বন্ধন বা তড়িৎযোজী বন্ধন বলে। আর উক্ত সৃষ্ট যৌগকে আয়নিক বা তড়িৎযোজী যৌগ বলে। যেমন ধাতব [[সোডিয়াম]] তার শেষ কক্ষপথের ১ টি ইলেকট্রন অধাতব [[ক্লোরিন|ক্লোরিনকে]] দিয়ে আয়নিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে NaCl সৃষ্টি করে।
===সমযোজী বন্ধন ===
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
====একক ও বহু-বন্ধন====
==== সিগমা বন্ডবন্ধন ====
সিগমা বন্ধন এমন একটি বন্ধন যা দুটি পরমাণুর অরবিটালের মুখমুখি সংযুক্তি ঘটে।
==== পাই বন্ধন====
 
=== পাই বন্ড ===
দুটি পরমাণুর প্রত্যেকটি হতে একটি করে দুটি সমান্তরাল p অরবিটালের পার্শ্ব অধিক্রমনের ফলে যে বন্ধন সৃষ্টি হয় তাকে পাই বন্ধন বলে ।
 
পাই বন্ড এরবন্ধনের বৈশিষ্ট্য:
* দুটি পরমানু সিগমা বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার পর উভয় পরমাণুর সমান্তরাল অক্ষবিশিষ্ট দুটি অরবিটাল এর পাশাপাশি অধিক্রমন
* অধিক্রমন এলাকায় ইলেকট্রন মেঘের ঘনত্ব কম থাকে।
* পাই বন্ড সিগমা বন্ড অপেক্ষা দুর্বল ।
* সংকর অরবিটালে পাই বন্ধন ঘটেনা। s অরবিটাল ব্যতীত বিশুদ্ধ অন্য অরবিটালে ঘটে।
==== ডেলটা বন্ড বন্ধন====
 
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
===সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধন===
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
===ধাতব বন্ধন===
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
==আন্তঃআণবিক বন্ধন==
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
==রাসায়নিক বন্ধনের তত্ত্ব ও আদল==
{{অনুচ্ছেদ সম্প্রসারণ}}
 
<!--
=== বন্ড ও অ্যান্টি বন্ড ===
 
=== ডেলটা বন্ড ===
== কোঅরডিনেট কোভ্যালেন্ট বন্ড ==
 
==আয়নিক বন্ধন==
{| class="wikitable" style="float:right; clear:right; margin:0 0 1em 1em; text-align:center;"
|-
৯১ ⟶ ১১২ নং লাইন:
|}
 
প্রতিটি [[পরমাণু]] হতে চায় স্থিতিশীল। এই স্থিতিশীলতা অর্জনের জন্য ধাতুসমূহ তাদের বহি:স্তর হতে এক বা একাধিক [[ইলেকট্রন]] অধাতুসমূহের বহি:স্তরে স্থানান্তরিত করে উভয়ই স্থিতিশীল হয়। তাই বলা যায় যে, [[ধাতু]] ও [[অধাতু]] মৌলের [[রাসায়নিক বিক্রিয়া]] সময়কালীন ধাতুর পরমাণুর বহি:স্তর হতে এক বা একাধিক ইলেকট্রনসমূহ অধাতু পরমাণুর বহি:স্তরে স্থানান্তরিত হওয়ার মাধ্যমে সৃষ্ট [[ক্যাটায়ন]] ও [[অ্যানায়ন|অ্যানায়নের]] মধ্যে
স্থির বৈদ্যুতিক আকর্ষণ দ্বারা যে বন্ধন সৃষ্টি হয় তাকে আয়নিক বন্ধন বা তড়িৎযোজী বন্ধন বলে। আর উক্ত সৃষ্ট যৌগকে আয়নিক বা তড়িৎযোজী যৌগ বলে।
যেমন ধাতব [[সোডিয়াম]] তার শেষ কক্ষপথের
১ টি ইলেকট্রন অধাতব [[ক্লোরিন|ক্লোরিনকে]] দিয়ে
আয়নিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে NaCl সৃষ্টি করে।
 
== হাইড্রোজেন বন্ধন ==H পরমানুযুক্ত পোলার অনুসমুহ যখন পরস্পরের নিকটে আসে তখন একটি অনুর ধনাত্মক প্রান্ত অর্থাৎ H প্রান্ত এবং অন্য অনুর ঋণাত্মক প্রান্তের মধ্যে একটি দুর্বল আকষন সৃষ্টি হয়।এই অাকষনের ফলে যে দুর্বল বন্ধনের সৃষ্টি হয় তাকে হাইড্রোজেন বন্ধন বলে।
১২৯ ⟶ ১৪৫ নং লাইন:
অস্থায়ী-দ্বিমেরু আবিষ্ট দ্বিমেরু আকর্ষণ।
হাইড্রোজেন বন্ধন।
-->
 
{{অসম্পূর্ণ}}