আহ্‌মদীয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৩ নং লাইন:
 
== বিশ্বাস ==
আহ্‌মদীয়াআহমদীয়া মুসলিম জামাত রা বিশ্বাস করে যে [[আল্লাহ্]]‌ [[যীশু|যীশুকে]] সশরীরে (জ়ীবন্ত অবস্থায়) বেহেস্তে তুলে নিয়ে যান্‌নি।তিনিযান নি।তিনি এই [[পৃথিবী|পৃথিবীতেই]] স্বাভাবিক মৃত্যবরণ করেছেন এবং মৃত্যুর পর বেহেস্তবাসি হয়েছেন। [[যীশু|যীশুর]] আগমন হবে এবং তা হবে [[মুহাম্মদ|মুহাম্মদ(সঃ)]]এর উম্মতদের মধ্য থেকে। কেননা যদি [[ইসলাম ধর্ম|ইসলাম ধর্মকে]] পুনর্গঠনের জন্য বেহেস্ত হতে [[যীশু|যীশুকেই]] পাঠাতে হয় তাহলে [[মুসলমান|মুসলমানরা]] কি ভূমিকা পালন করবে? [[যীশু|যীশুর]] দায়িত্ব পালন করার জন্য তাই মুসলমানদের মধ্য থেকে উঠে আসবেন কেউ, যিনি [[ইসলাম ধর্ম|ইসলাম ধর্মের]] পুনর্গঠনের জন্য কাজ করবেন। আর ইনি হলেন [[মির্যা গোলাম আহ্‌মেদআহমদ]]।
 
[[মির্যা গোলাম আহ্‌মেদআহমদ]] নিজে আহমদীদের বিশ্বাসের ব্যপারে বলেছেন,
 
“আমরা ঈমান রাখি, খোদা তা‘লা ব্যতীত কোন মা‘বূদ নাই এবং সৈয়্যদনা হযরত মুহাম্মদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলায়হে ওয়া সাল্লাম আল্লাহ্‌র রসূল এবং খাতামুল আম্বিয়া। আমরা ঈমান রাখি, কুরআন শরীফে আল্লাহ্ তা‘আলা যা বলেছেন এবং আমাদের নবী (সা.)-এর পক্ষ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে উল্লিখিত বর্ণনানুসারে তা সবই সত্য। আমরা এ-ও ঈমান রাখি, যে ব্যক্তি এই ইসলামী শরীয়ত থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয় অথবা যে বিষয়গুলি অবশ্যকরণীয় বলে নির্ধারিত তা পরিত্যাগ করে এবং অবৈধ বস্তুকে বৈধকরণের ভিত্তি স্থাপন করে, সে ব্যক্তি বে-ঈমান এবং ইসলাম বিরোধী। আমি আমার জামা‘তকে উপদেশ দিচ্ছি, তারা যেন বিশুদ্ধ অন্তরে পবিত্র কলেমা '''‘লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্’'''-এর উপর ঈমান রাখে এবং এই ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণ করে। কুরআন শরীফ হতে যাদের সত্যতা প্রমাণিত, এমন সকল নবী (আলাইহিমুস সালাম) এবং কিতাবের প্রতি ঈমান আনবে। নামায, রোযা, হজ্জ ও যাকাত এবং এতদ্ব্যতীত খোদা তা‘লা এবং তাঁর রসূল (সা.) কর্তৃক নির্ধারিত কর্তব্যসমূকে প্রকৃতপক্ষে অবশ্য-করণীয় মনে করে যাবতীয় নিষিদ্ধ বিষয়সমূহকে নিষিদ্ধ মনে করে সঠিকভাবে ইসলাম ধর্ম পালন করবে। মোট কথা, যে সমস্ত বিষয়ে আকিদা ও আমল হিসেবে পূর্ববর্তী বুজুর্গানের ‘ইজমা’ অর্থাৎ সর্ববাদী-সম্মত মত ছিল এবং যে সমস্ত বিষয়কে আহলে সুন্নত জামা’তের সর্বাদি-সম্মত মতে ইসলাম নাম দেয়া হয়েছে, তা সর্বতোভাবে মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। যে ব্যক্তি উপরোক্ত ধর্মমতের বিরুদ্ধে কোন দোষ আমাদের প্রতি আরোপ করে, সে তাকওয়া বা খোদা-ভীতি এবং সততা বিসর্জন দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ রটনা করে। কিয়ামতের দিন তার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযোগ থাকবে, কবে সে আমাদের বুক চিরে দেখেছিল, আমাদের এই অঙ্গীকার সত্বেও অন্তরে আমরা এসবের বিরুদ্ধে ছিলাম”?
৪২ নং লাইন:
 
আপাতদৃষ্টে মনে হয়, সাধারণ সুন্নী মুসলমানদের সাথে আহমদী মুসলমানদের তেমন কোনও মৌলিক পার্থক্য নেই।
|
 
==সমালোচনা==