জুবাইর ইবনুল আওয়াম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
+
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
 
== জন্ম ও বংশপরিচয় ==
জুবাইর ইবনুল আওয়ামের মূল নাম '''জুবাইর''' এবং ডাক নাম '''আবু আবদিল্লাহ'''। তার উপাধি ছিল '''হাওয়ারিয়্যু রাসূলিল্লাহ'''। যুবাইর হিজরতের ২৮ বছর পুর্বে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম ''আওয়াম'' এবং মাতার নাম ''সাফিয়্যা বিনতে আবদুল মুত্তালিব''। তার মা মুহাম্মদের আপন ফুফু। সেই সুত্রে যুবাইর হলেন নবী মুহাম্মদের ফুফাতো ভাই। অন্যদিকে আবু বকর সিদ্দিকের মেয়ে আসমাকে বিয়ে করার জন্য মুহাম্মদ ছিলেন তার ভায়রা। অর্থাৎ আসমা হলেন আয়িশার বোন। শৈশব থেকেই তিনি কঠোর জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়ে ওঠেন। যুবাইরের মা চাইতেন তার সন্তান যেন ছোট থেকেই দুঃসাহসী ও আত্মপ্রত্যয়ী মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ছোটবেলায় যুবাইর কুস্তি খেলতেন।
==ইসলাম গ্রহণ==
মাত্র ১৬ বছর বয়সে যুবাইর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। তার ইসলাম গ্রহণের পর গুজব ছড়ালো যে অমুসলিমরা নবী মুহাম্মদকে বন্দী অথবা হত্যা করে ফেলেছে। এটা শুনে উন্মুক্ত তরবারি নিয়ে প্রতিশোধ গ্রহনের জন্য যুবাইর সাথে সাথেই মুহামদ্দের বাড়িতে যান। নবীর জীবনী লেখকদের মতে এটিই হলো প্রথম তলোয়ার, যা নিজেকে উৎসর্গ করার জন্য একজন বালক উন্মুক্ত করেছিলো।
==হাবশায় হিজরত==
মক্কার অন্যান্য মুসলিমদের মত যুবাইর অনেক অত্যাচার ও নির্যাতনের শিকার হন। তার চাচা সকল রকম চেষ্টা করেও তাকে ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করাতে না পেরে দৈহিক নির্যাতন শুরু করেন। তাকে উত্তপ্ত পাথরের উপর চিৎ করে শুইয়ে দিয়ে মারধর করা হতো। তাদের অত্যাচারে অতীষ্ঠ হয়ে একটা মুসলিম দলের সাথে হাবশায় চলে যান। কিছুদিন সেখানে থেকে আবার মক্কায় ফিরে আসেন। ঐ সময় নবী মুহাম্মদ মদীনায় হিজরত করলে তিনিও মদীনায় চলে যান।
 
 
 
== আরও দেখুন ==