উচ্চ-গতির রেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন (উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও/বা অন্যান্য)
২ নং লাইন:
[[File:Shinkansen N700 with Mount Fuji.jpg|thumb|upright=1.3|[[জাপান|জাপানে]] উচ্চ গতির রেলপথ [[টোকাইডো শিনকানসেন]], সঙ্গে পটভূমিতে [[মাউন্ট ফুজি]]]]
[[File:ICE3 - HSL Köln-Frankfurt - 2014-05-04 - Rob Dammers.jpg|thumb|upright=1.3|[[জার্মানি]]তে [[আইসিস ৩]] চলছে [[কলগ্নে-ফ্রাঙ্কফুর্ট উচ্চ গতির রেলপথ|কলগ্নে-ফ্রাঙ্কফুর্ট উচ্চ গতির রেলপথে]]। ]]
'''উচ্চ-গতির রেল''' (ইংরেজি:High-speed rail) সাধারণতঃ কমপক্ষে ঘণ্টায় ২৫০ কিলোমিটার বা ১৫৫ মাইল গতিতে চলে। অবশ্য পুরোনো রেললাইনে প্রতি ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার বা ১২০ মাইল গতিতে চললে এগুলোকেও উচ্চগতির রেল গণ্য করা হয়। পৃথিবীর কোনো কোনো অঞ্চলে এই গতি এখনও বেশ নিম্ন গতির হিসেবে বিবেচিত। প্রকৃতপক্ষে সর্বনিম্ন কোন্‌ গতিকে চললে উচ্চগতির রেল বলা হবে তার কোন বিশ্বজনীন মান নেই।<ref name="UIC">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | urlইউআরএল=http://www.uic.org/highspeed#General-definitions-of-highspeed | titleশিরোনাম=General Definitions of Highspeed | publisherপ্রকাশক=International Union of Railways (UIC) | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=20 November 2015}}</ref>
 
প্রথম উচ্চগতির রেল ১৯৬৪ সালে [[জাপান|জাপানে]] চলাচল শুরু এবং এটি ব্যাপকভাবে [[শিনকানসেন|বুলেট ট্রেন]] হিসাবে পরিচিত। এর গতিবেগ বর্তমানে ঘণ্টায় ৩২০ কিলোমিটার।
[[অস্ট্রিয়া]], [[বেলজিয়াম]], [[চীন]], [[ফ্রান্স]], [[জার্মানি]], [[ইতালি]], [[জাপান]], [[নেদারল্যান্ডস]], [[পোল্যান্ড]], [[পর্তুগাল]], [[রাশিয়া]], [[দক্ষিণ কোরিয়া]], [[স্পেন]], [[সুইডেন]], [[তাইওয়ান]], [[তুরস্ক]], [[যুক্তরাজ্য]], [[যুক্তরাষ্ট্র]] এবং [[উজবেকিস্তান]] সহ বহু দেশ প্রধান শহরগুলির মধ্যে সংযোগ তৈরি করতে উচ্চ গতির রেল তৈরি করেছে। শুধুমাত্র [[ইউরোপ|ইউরোপে।]] উচ্চগতির রেল বা এইচএসআর আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করেছে। প্যারিস থেকে ব্রাসেলস হয়ে অ্যামসটারডেম অবধি [[থ্যালিস]] ট্রেণটি ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার গতিতে চলে। লণ্ডন-প্যারিস বা প্যারিস-ব্রাসেলস [[ইউরোস্টার]] ট্রেণের গতি ঘণ্টায় ১৮৬ মাইল।
 
ডিসেম্বর ২০১৬ সালের শেষ নাগাদ [[চীন|চীনে]] ২২,০০০ কিলোমিটার (১৪,০০০ মাইল) এইচএসআর বা উচ্চগতির রেল পথ রয়েছে, যা বিশ্বের মোট উচ্চগতির রেল পথের দু-তৃতীয়াংশ। <ref name=Length_CN>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি |urlইউআরএল=http://www.chinadaily.com.cn/business/2016-09/10/content_26759186.htm |titleশিরোনাম=China's high speed railway exceeds 20,000 km |publisherপ্রকাশক=[[China Daily]] |dateতারিখ=10 September 2016 |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=6 January 2017}}</ref> সব উচ্চগতির রেল বিদ্যুৎ চালিত। উচ্চ গতির ট্রেন সাধারণত [[পথের ডানদিকে]] [[গ্রেড-বিচ্ছেদ]] রেলপথকে ক্রমাগত ঝালাই দ্বারা সংযুক্ত করে স্ট্যান্ডার্ড গেজ ট্র্যাকগুলিতে পরিচালনা করা হয় যা রেলপথের নকশায় একটি বড় ব্যাসার্ধের বাঁক সংযোজন করে।
 
==সংজ্ঞা==
১৬ নং লাইন:
:# '''পরিকাঠামো:''' উচ্চগতিসম্পন্ন যাত্রার জন্যে লাইন তৈরি অথবা উচ্চগতিসম্পন্ন যাত্রার জন্যে বিশেষভাবে আধুনিকীকৃত।
:# '''কমপক্ষে গতি:''' ২৫০ কিমি/ঘণ্টা (১৫৫ মাইল/ঘণ্টা) উচ্চগতিসম্পন্ন যাত্রার জন্যে লাইনের ওপর প্রায় ২০০ কিমি/ঘণ্টা (১২৪ মাইল/ঘণ্টা) স্থায়ী লাইনের ওপর যেটা বিশেষভাবে আধুনিকীকৃত। এটা অন্তত লাইনের একাংশে অবশ্যই প্রয়োগ করা উচিত। রেল লাইনের ওপর যানসমূহ যেন কমপক্ষে ২০০ কিমি/ঘণ্টা (১২৪ মাইল/ঘণ্টা)উচ্চগতি বজায় রাখতে পারে।
:# '''চালনার অবস্থাসমূহ:''' রেল লাইনের পরিকঠামোর পাশাপাশি তার ওপর যানসমূহের নকশা এমনভাবে হবে যাতে সম্পূর্ণ সুসঙ্গতি, সুরক্ষা এবং পরিসেবার মান বজায় থাক।<ref name="GeneralDefinition-EU">{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি|publisherপ্রকাশক=[[International Union of Railways]] |urlইউআরএল=http://www.uic.org/spip.php?article971 |titleশিরোনাম=General definitions of highspeed |accessdateসংগ্রহের-তারিখ=13 May 2009 |deadurlঅকার্যকর-ইউআরএল=yes |archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110720214528/http://www.uic.org/spip.php?article971 |archivedateআর্কাইভের-তারিখ=20 July 2011 |df=dmy-all }}</ref>
 
দ্য ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অফ রেইলওয়েজ (ইউআইসি) তিন ধরনের উচ্চগতিসম্পন্ন রেল শনাক্তকরণ করেছে:<ref name=Pyrgidis>{{citeবই bookউদ্ধৃতি|lastশেষাংশ=Pyrgidis|firstপ্রথমাংশ=Christos N.|titleশিরোনাম=Railway Transportation Systems: Design, Construction and Operation|urlইউআরএল={{google books |plainurl=y |id=e5ymCwAAQBAJ}}|date=21 April 2016|publisherপ্রকাশক=CRC Press|isbnআইএসবিএন=978-1-4822-6216-2}}</ref>
: '''শ্রেণী: ১''' - নতুন লাইন বিশেষভাবে উচ্চগতির জন্যে তৈরি, কমপক্ষে ২৫০ কিমি/ঘণ্টা (১৫৫ মাইল/ঘণ্টা) চলন্ত গতি ধারণক্ষম।
: '''শ্রেণী: ২''' - স্থায়ী লাইন উচ্চগতির জন্যে আধুনিকীকৃত, কমপক্ষে ২০০ কিমি/ঘণ্টা (১২৪ মাইল/ঘণ্টা) চলন্ত গতি ধারণক্ষম।
: '''শ্রেণী: ৩''' – স্থায়ী লাইন উচ্চগতির জন্যে আধুনিকীকৃত, অধিকতম চলন্ত গতি অন্ততপক্ষে {{convertরূপান্তর|200|km/h|0|abbr=on}}, কিন্তু কিছু অঞ্চলের কম ধারণক্ষম গতির সঙ্গে (উদাহরণস্বরূপ, ভূসংস্থানিক বাধা, অথবা গ্রাম্য জায়গার মধ্যে দিয়ে যাওয়া)।
উচ্চগতি এবং খুব উচ্চগতিসম্পন্ন রেলের একটা তৃতীয় বিবরণের (ডেমিরিডস এবং পিরজিডিস ২০১২) জন্যে একই সঙ্গে নিম্নবর্ণিত দুটো অবস্থার সমাধানের দরকার হয়:<ref name=Pyrgidis/>
১ উচ্চতম অর্জনক্ষম চলন্ত গতি হল {{convertরূপান্তর|200|km/h|0|abbr=on}}এর বাড়তি, অথবা {{convertরূপান্তর|250|km/h|0|abbr=on}}} অতি
খুব উচ্চগতির জন্যে,
২ যাত্রাপথের বিপরীতে গড় চলন্ত গতি হল {{convertরূপান্তর|150|km/h|0|abbr=on}}এর বাড়তি, অথবা {{convertরূপান্তর|200|km/h|0|abbr=on}} অতি খুব উচ্চগতির জন্যে।
ইউআইসি 'বিবরণগুলো' (বহুবচনে) ব্যবহার করতে পছন্দ করে, কারণ তাদের মত অনুযায়ী কোনো একটা গুণমানের উচ্চগতির রেলের বিবরণ নেই, এমনকি ('উচ্চগতি' অথবা 'খুব উচ্চগতি') গুণমানগত কথাও ব্যবহার হয়না। তারা ইউরোপীয় ইসি নির্দেশক ৯৬/৪৮ ব্যবহার করে থাকে এই বলে যে, উচ্চগতি হল পরিকাঠামো, রেললাইন এবং চালনার অবস্থাসমূহের সম্মিলিত উপাদানে গঠিত। <ref name="GeneralDefinition-EU"/>
[[ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন অফ রেইলওয়েজ]] ঘোষণা করে যে, উচ্চগতির রেল শুধুই একটা বিশেষ গতির ওপর চলন্ত ট্রেন নয়, এটা হল একটা অনন্য সম্যক বৈশিষ্ট্য। অনেক গতানুগতিক ট্রেন {{convertরূপান্তর|200|km/h|0|abbr=on}} ব্যবসায়িক পরিসেবা দিয়ে যায়, কিন্তু তাদের উচ্চগতির রেল বলা যাবেনা। এগুলোর মধ্যে আছে ফরাসি [[SNCF]] [[Intercités]] এবং জার্মান [[Deutsche Bahn|DB]] [[Intercity (Deutsche Bahn)|IC]]।
নানা কারণে গুণগত মান {{convertরূপান্তর|200|km/h}} বিচার্য হয়; এর মধ্যে গতি, জ্যামিতিক গোলমাল নিবিড়ীকৃত, লাইনের লেগে থাকায় কমতি, বায়ুগতির বাধা ভীষণভাবে বেড়ে যাওয়া, সুড়ঙ্গের মধ্যে চাপের তারতম্যে যাত্রীদের অস্বাচ্ছন্দ্য, এবং এর ফলে চালকদের পক্ষে লাইন-ধারের সঙ্কেত যাচাইয়ে অসুবিধে।<ref name=Pyrgidis/> চলতি সঙ্কেত যন্ত্রপাতি প্রায়ই ঐতিহ্যপূর্ণ সীমার সঙ্গে ২০০ কিমি/ঘণ্টার নিচে গতি সীমাবদ্ধ রাখে, আমেরিকায় {{cvt|79|mph}}, জার্মানিতে {{cvt|160 |km/h}} এবং ব্রিটেনে {{cvt|125|mph}}। ওই গতির ওপর [[positive train control]] অথবা [[European Train Control System]] দরকার হয় অথবা আইনত বাধ্যতামূলক।
জাতীয় দেশীয় গুণমানগুলো আন্তর্জাতিকের থেকে আলাদা হতে পারে।
 
৪৩ নং লাইন:
 
====উচ্চগতির উচ্চাকাঙ্ক্ষা====
রেলপথের বৈদ্যুতিকীকরণের সাফল্যের পর, এটা ছিল স্পষ্টভাবে পরিকাঠামো - বিশেষভাবে এর মূল্য - যেটা উচ্চগতির রেল উদ্ভাবনে বিঘ্ন সৃষ্টি করেছিল। নানারকম আকস্মিক দুর্ঘটনা ঘটেছিল - রেলের লাইনচ্যুতি, একক লাইনে মুখোমুখি সংঘর্ষ, সড়কপথের সংযোগস্থলে সংঘর্ষ, ইত্যাদি। বাস্তব নিয়মগুলো সকলের জানা, যেমন, গতি যদি দ্বিগুণ হয়, বক্ররেখা ব্যাসার্ধ চৌগুণ হবে; গতিবৃদ্ধি এবং গতিরোধের দূরত্বের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা একই রকমভাবে সত্যি।
 
[[File:Károly Zipernowsky.jpg|left|thumb|upright|কারোলি জিপারনওস্কি]]
 
১৮৯১ খ্রিস্টাব্দে ইঞ্জিনিয়ার [[কারোলি জিপারনওস্কি]] ভিয়েনা-বুদাপেস্ট লাইনে একটা উচ্চগতির রেললাইনের প্রস্তাব করেন {{convertরূপান্তর|250|km/h|abbr=on}}এতে বৈদ্যুতিক রেলের আয়ত্তে আনার জন্যে। {{sfn|Krettek|1075|p= 47}} ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে ড.ওয়েলিংটন অ্যাডামস শিকগো থেকে সেন্ট লুইসে {{convertরূপান্তর|252|mi}} একটা [[air-line railroad|air-line]]এর প্রস্তাব করেন। {{sfn|Middleton|1968|p=27}} গতি ছিল মাত্র {{convertরূপান্তর|160|km/h|abbr=on}}, জেনারেল ইলেক্ট্রিকের মত অনুযায়ী তিনি জিপারনওস্কির চেয়ে অনেক বাস্তববাদী এবং আধুনিক ছিলেন।
 
সম্ভবত, প্রথম উচ্চগতির লাইন ছিল ম্যারিয়েনফেল্ড-জোসেন মিলিটারি রেইলওয়ে {{convertরূপান্তর|72|km|abbr=on}}, প্রুশিয়ান স্টেট রেইলওয়ের মালিকানায়, এবং ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দে পরীক্ষামূলকভাবে বৈদ্যুতিক রেলগাড়ি চালু করা হয়।
 
[[File:CNY map.png|thumb|right|upright=1.4|1907 ম্যাপে দেখা যাচ্ছে শিকাগো-নিউ ইয়র্ক বৈদ্যুতিক এয়ার লাইন রেলপথ]]
 
আলেকজান্ডার সি. মিলারের মহোত্তর উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি চালু করেন ''[[Chicago-New York Electric Air Line Railroad]]'' প্রকল্প, যেটা দুটো বড়ো শহরের মধ্যবর্তী যাতায়াতের সময় বৈদ্যুতিক ইঞ্জিনের রেল ব্যবহার করে দশ ঘণ্টা পর্যন্ত কমাবে {{convertরূপান্তর|160|km/h|abbr=on}}। সাত বছরের চেষ্টার পর, যাহোক, {{convertরূপান্তর|50|km|abbr=on}} কমে তিরের মতো সোজা লাইন তৈরি শেষ হয়।{{sfn|Middleton|1968|p=27}} এই লাইনের একাংশ এখনো আমেরিকায় শেষ আন্তঃশহরের একটা হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।
 
==বাজার==
৬০ নং লাইন:
===দক্ষিণ এশিয়া===
====ভারত====
{{mainমূল নিবন্ধ|ভারতের দ্রুতগতির রেল}}
১৯৮০-এর দশক থেকে [[ভারত|ভারতে]] একটি উচ্চ গতির রেল ব্যবস্থা চালু করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। ২০০৯ সালে প্রাথমিকভাবে বাস্তবায়ন শুরু হয় যখন রেল মন্ত্রণালয় সংসদে বিল উত্থাপনের সঙ্গে বিভিন্ন উচ্চগতির রুট নিয়ে আলোচনা করার জন্য "দৃষ্টি ২০২০" প্রস্তাব জমা দেয়। এইচএসআর নেটওয়ার্ক নির্মাণের সাথে জড়িত সমস্ত প্রচেষ্টার জন্য ২০১৩ সালে [[হাই স্পিড রেল কর্পোরেশন]] (এইচএসআরসি) স্থাপন করা হয়েছিল। উচ্চগতির রেলপথ নির্মাণের চুক্তি [[জাপান|জাপানকে]] দেওয়া হয়েছিল। [[মুম্বই-আহমেদাবাদ দ্রুতগতি রেল|মুম্বাই আহমেদাবাদ উচ্চগতির রেলপথ]] প্রথম পর্যায় নির্মাণের পরিকল্পনা ১৪ সেপ্টেম্বর জাপানের প্রধানমন্ত্রী [[শিনজো আবে]] কর্তৃক শুরু হয় এবং ২০২২ সালে সম্পন্ন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই লাইনে ট্রেনের গতিবেগ ৩২০ কিলোমিটার/ঘণ্টা হবে। বর্তমানে, ভারতের সবচেয়ে দ্রুতগামী ট্রেনটি হল [[গতিমান এক্সপ্রেস]] (সর্বোচ্চ গতিবেগ-১৬০ কিমি/ঘণ্টা) যা উচ্চ গতির ট্রেনের শ্রেণীতে নেই, যদিও ট্রেনের ইঞ্জিনটি তাত্ত্বিকভাবে ২০০ কিলোমিটার/ঘণ্টার গতি অতিক্রম করতে সক্ষম।
 
৬৬ নং লাইন:
{{সূত্র তালিকা}}
==বহিঃসংযোগ==
 
[[বিষয়শ্রেণী:উচ্চগতির রেল]]