মারভান আতাপাত্তু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্য থাকল এর পরিচালককে জানান।
Suvray (আলোচনা | অবদান)
চিত্র সংযোজন করা হয়েছে
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ক্রিকেটার
| name = মারভান আতাপাত্তু
| image = Sri Lanka Cricket Practice Session - Coach Marvan Atapattu giving slip catching practice.jpg
| image =
| country = শ্রীলঙ্কা
| fullname = মারভান স্যামসন আতাপাত্তু
৯৮ নং লাইন:
| date = ৫ আগস্ট
| year = ২০১৬
| source = http://www.cricketarchiveespncricinfo.com/Archiveci/Playerscontent/1player/1978/197848124.html ক্রিকেটআর্কাইভক্রিকইনফো
}}
 
'''মারভান স্যামসন আতাপাত্তু''' ({{lang-ta|மாவன் அத்தப்பத்து}}; [[জন্ম]]: [[২২ নভেম্বর]], [[১৯৭০]]) কালুতারায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক [[শ্রীলঙ্কা|শ্রীলঙ্কান]] আন্তর্জাতিক [[ক্রিকেট|ক্রিকেটার]]। উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলে]] খেলেছেন। ডানহাতি ব্যাটিং ও লেগ স্পিন বোলিংয়ে দক্ষ আতাপাত্তু শ্রীলঙ্কা দলের [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কেরও]] দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.cricinfo.com/ci/content/player/48124.html|title=Marvan Atapattu|publisher=Cricinfo|accessdate=4 July 2010}}</ref> খেলোয়াড়ী জীবন শেষে '''মারভান আতাপাত্তু''' ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লীগে অংশগ্রহণ করেন ও দিল্লি জায়ান্টসের অধিনায়ক ছিলেন। [[কানাডা জাতীয় ক্রিকেট দল|কানাডা]] ও [[সিঙ্গাপুর জাতীয় ক্রিকেট দল|সিঙ্গাপুর জাতীয় ক্রিকেট দলের]] কোচের দায়িত্ব পালন করেছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.cricinfo.com/other/content/story/445412.html|title=Atapattu to coach Singapore for 2010|accessdate=4 July 2010}}</ref> শ্রীলঙ্কা দলের অন্তর্বর্তীকালীন [[কোচ (ক্রীড়া)|কোচ]] হিসেবে এপ্রিল, ২০১৪ সাল থেকে দায়িত্ব পালনের পর<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=Marvan Atapattu appointed head coach of Sri Lankan Cricket Team|url=http://news.biharprabha.com/2014/04/marvan-atapattu-appointed-head-coach-of-sri-lankan-cricket-team/|work=IANS|publisher=news.biharprabha.com|accessdate=25 April 2014}}</ref> পরবর্তীতে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সালে তাকে জাতীয় দলের প্রধান কোচের মর্যাদা দেয়া হয়। সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্বে ছিলেন।
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
১০৭ নং লাইন:
 
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
নভেম্বর, ১৯৯০ সালে বিংশতিতম [[জন্মদিন|জন্মদিনের]] পরপরই [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্টে]] অভিষেক ঘটে আতাপাত্তুর। তার প্রথম ছয় ইনিংসেই তিনি শূন্য রানে আউট হন ও একটিতে মাত্র ১ রান সংগ্রহ করেন। কিন্তু পরবর্তীতে [[মাইকেল অ্যাথারটন|মাইক অ্যাথারটন]], [[গ্রাহাম গুচ]], [[লেন হাটন]], [[সাঈদ আনোয়ার]], [[ওয়াসিম আকরাম|ওয়াসিম আকরামের]] ন্যায় প্রমূখ [[ক্রিকেট]] [[প্রতিভা|প্রতিভাদের]] সাথে নিজেকেও সামিল করেন যারা টেস্ট অভিষেকেই [[শূন্য রান]] করেছিলেন। পরবর্তী ১১ ইনিংসে তার সর্বোচ্চ রান উঠে মাত্র ২৯। কিন্তু টেস্ট অভিষেকের ৭ বছর পর ১০ম টেস্টে [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতের]] বিপক্ষে তিনি তার প্রথম [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরি]] হাঁকান। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ২২ টেস্টে শূন্য রান ও ৪ বার জোড়া শূন্য পান। ২০০১ সালে [[কলম্বো|কলম্বোতে]] অনুষ্ঠিত ২য় টেস্টে [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশের]] বিপক্ষে মারভান আতাপাত্তু ও [[মাহেলা জয়াবর্ধনে]] এ দুইজন ব্যাটসম্যান টেস্ট ক্রিকেট থেকে রিটায়ার্ড আউট হয়ে উদাহরণের সূচনা করেন।<ref>[http://www.cricinfo.com/db/ARCHIVE/2001-02/ASIA-TEST/SCORECARDS/BDESH_SL_ASIA-TEST_T2_06-10SEP2001.html Cricinfo scorecard 2nd Test Sri Lanka vs Bangaladesh at Colombo 6-10 September 2001]</ref> ২০০৪ সালে [[জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল|জিম্বাবুয়ের]] বিপক্ষে অনুষ্ঠিত টেস্টে নিজস্ব সর্বোচ্চ ২৪৯ করেন। এসময় [[কুমার সাঙ্গাকারা|কুমার সাঙ্গাকারা’র]] সাথে দ্বিতীয় [[উইকেট]] জুটিতে ৪৩৮ রান সংগ্রহ করেছিলেন।
 
নাগপুরে [[ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল|ভারতের]] বিপক্ষে [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অভিষিক্ত হন। এপ্রিল, ২০০৩ সালে শ্রীলঙ্কার [[একদিনের আন্তর্জাতিক]] দলের অধিনায়ক মনোনীত হন।
১১৪ নং লাইন:
শ্রীলঙ্কার ফিঙ্গারা ক্রিকেট একাডেমিতে ২০০৯ সালে কোচিংয়ের দায়িত্ব পান। ঐ বছরেরই শুরুতে কানাডার ব্যাটিং কোচ মনোনীত হন ও দলকে ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে উত্তরণ ঘটাতে প্রভূতঃ সহায়তা করেন। ২০১০ সালে সিঙ্গাপুর দলে এক বছর মেয়াদের জন্য প্রধান কোচরূপে মনোনীত হন যা জাতীয় পর্যায়ে প্রথমবারের মতো পূর্ণাঙ্গকালীন কোচিংয়ে অংশ নেন। নেপালে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ক্রিকেট লীগের পঞ্চম বিভাগে দলটি তৃতীয় স্থান দখল করে ও ২০১২ সালের বিশ্ব লীগে একই অবস্থানে থাকে।
 
এপ্রিল, ২০১১ সালে বিশ্বকাপ শেষে আতাপাত্তু শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং কোচ মনোনীত হন। অন্তর্বর্তীকালীন কোচ [[স্টুয়ার্ট ল]], [[চম্পকা রামানায়েকে]][[রুয়ান কালপেগে|রুয়ান কালপেগের]] সাথে ইংল্যান্ড সফর করেন। দলের প্রধান কোচের দাবীদার থাকা স্বত্ত্বেও ২০১৩ সালে [[পল ফারব্রেস|পল ফারব্রেসকে]] এ দায়িত্বভার অর্পণ করা হয়। এ সময় তিনি দলের সহকারী কোচের দায়িত্বে ছিলেন। ২০১৪ সালে অপ্রত্যাশিতভাবে ফারব্রেস চলে যান। ফলশ্রুতিতে দলের অন্তর্বর্তীকালীন কোচ নিযুক্ত হন তিনি। এ সময়ে ১৬ বছরের মধ্যে ২০১৪ সালে ইংল্যান্ড সফরে প্রথমবারের মতো ১-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ জয় পায়। সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে দলের প্রধান কোচ হন যা স্থানীয় কোচ হিসেবে ১৫ বছরের মধ্যে প্রথম ছিল। সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৫-২ ব্যবধানে ওডিআই সিরিজ জয় একমাত্র স্বার্থকতা ছিল। কিন্তু পাকিস্তান ও ভারতের বিপক্ষে উপর্যুপরি টেস্ট সিরিজে পরাজয়ের পর সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সালে পদত্যাগ করেন।
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|2}}
 
== আরও দেখুন ==