রত্নপাথর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎বৈশিষ্ট্য এবং সাইট: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
EditBangla (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Cardinal_gems.png|থাম্ব|250x250পিক্সেল| [[হীরক|ডায়মন্ড]],নীলা, রুবি, [[পান্না]] ও নীলা স্ফটিক ক্লাস্টার।]]
'''রত্ন পাথররত্নপাথর''' ('''জহর''', ''' মণি''', '''রত্ন''', '''বহুমূল্য পাথর''' বা '''আধা মূল্যবান পাথর''' নামেও পরিচিত) একটি খনিজ [[স্ফটিক|ক্রিস্টাল]] কেটে পালিশ করে অলংকার তৈরীতে ব্যবহৃত হয়। যাইহোকযাই হোক কিছু পাথর যেমন নীলকান্তমণি বা জৈব উপকরণ যা খনিজ নয় যেমন আম্বর, জেট ও মুক্তা ইত্যাদিকে রত্নপাথর হিসেবে প্রায়শই উল্লেখ করা হয়। অধিকাংশ রত্নপাথর কঠিন প্রকৃতির কিন্তু কিছু নরম খনিজ অলংকারে ব্যবহার করা হয়। কারণ তাদের দীপ্তি বা শারীরিক বৈশিষ্ট্য নান্দনিক মূল্য ফুটিয়ে তোলে। অসাধারণত্ব আরেকটি বৈশিষ্ট্য যা রত্নপাথরের মূল্য নির্ধারণ করে। অলংকার ছাড়াও প্রাচীনকাল থেকে নকশায় এবং ভাস্কর্যে রত্ন পাথর ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যেমন পেয়ালায় গায়ে রত্ন পাথরের নকশা। রত্নপাথর নির্মাতাকে বলা হয় জহুরী, ল্যাপিডারি বা জেমকাটার। হীরক নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিকে বলা হয় ডায়ম্যান্টায়ার।
 
এই ঐতিহ্যে কার্ল ফ্যাবার্জের ভাস্কর্য উল্লেখযোগ্য কাজ।