বাংলাদেশের ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ibrahim kd28 (আলোচনা | অবদান)
→‎গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ: প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে গনতান্ত্রিক যুগের অন্তর্ভুক্ত করা হল।
Ibrahim kd28 (আলোচনা | অবদান)
→‎বাংলার নবাব: ওমান নয় মাজাপাহী সাম্রাজ্যের
১৮৬ নং লাইন:
{{মূল নিবন্ধ|বাংলা ও মুর্শিদাবাদের নবাবগণ}}
 
[[মুর্শিদকুলী খান]] ১৭১৭ খ্রিস্টাব্দে [[মুঘল সাম্রাজ্য|মুঘল সাম্রাজ্যের]] পতনের পর সুবাহ বাংলার স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তিনি রাজধানী মাখসুদাবাদে স্থানান্তর করেন যা তার নাম থেকে [[মুর্শিদাবাদ|মুর্শীদাবাদে]] নামকরণ হয়। তিনি একজন ধর্মনিষ্ঠ, ন্যয়পরায়ণ ও প্রজাদরদী শাসক ছিলেন। তিনি [[শরিয়াহ|ইসলামী শরীয়ত]] অনুসারে কঠোরভাবে দেশ শাসন করতেন। তিনি সপ্তাহে দুবার স্বয়ং বিচারকার্য পরিচালনা করতেন। তার সময়ে দেশে ব্যবসা বাণিজ্যের ব্যাপক প্রসার ঘটে। বাংলা তুর্কী, পারসী, ওমানমাজাপাহী, ইংরেজ, ফরাসী প্রভৃতি জাতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য কেন্দ্রে পরিণত হয়।<ref>{{cite book | author=Mahmudul Hasan |date=2003 | title=History of Bengal |publisher=Ononna prokashoni | pages=293|isbn=984-477-034-3}}</ref> তার সময়ে বাংলার [[হুগলী]] একটি বিখ্যাত অান্তর্জাতিক বন্দরে পরিণত হয়।
 
মুর্শিদকুলী খানের পর তার জামাতা [[সুজাউদ্দিন খান]] বাংলার নবাব হন। তিনি [[ত্রিপুরা]] অাক্রমণ করেন এবং ত্রিপুরা বাংলার একটি করদ রাজ্যে পরিণত হয়। তিনি [[বীরভূম|বীরভূমের]] শাসক বদিউজ্জামানের বিদ্রোহ দমন করেন। তিনি কঠোরভাবে ইউরোপীয় বণিকদের দস্তক প্রথা ও শুল্ক ফাকি বন্ধ করেন। তার সময়ে [[ব্রিটিশ সাম্রাজ্য|ইংরেজ]], [[ফরাসি ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্য|ফরাসী]] ও [[পর্তুগীজ সাম্রাজ্য|পর্তুগীজ]] বণিকগণ কোনরূপ শুল্ক ফাকি দিতে পারতেন না। উপবন্তু নবাবকে ইউরোপীয় বণিকদের নজরানা দিয়ে সবসময় সন্তুষ্ট রাখতে হত। [[কাশিমবাজার|কাশিমবাজারের]] ইংরেজ কুঠির অধ্যক্ষ নবাবকে তুষ্ট করার জন্য তিন লক্ষ টাকা নজরানা দেন।<ref>{{cite book | author=Mahmudul Hasan |date=2003 | title=History of Bengal |publisher=Ononna prokashoni | pages=295|isbn=984-477-034-3}}</ref>