আবদুল হামিদ (শিক্ষাবিদ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
রাজনৈতিক জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
Suvray (আলোচনা | অবদান)
নির্বাচনে অংশগ্রহণ - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
৩৯ নং লাইন:
 
২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ তারিখে পাকিস্তান গণমুক্তি পার্টির পুণর্গঠন উপলক্ষে তৎকালীন রায়পুরা থানার নারায়ণপুর বাজারে অনুষ্ঠিত বিশাল জনসভায় স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের দাবী করেন ও গণভোট আয়োজনের দাবী জানান। ঐ একই জনসভায় আবদুল হামিদের অনুপ্রেরণায় স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অন্যতম স্বপ্নদ্রষ্টা ও [[আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা|আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার]] অন্যতম আসামী [[সার্জেন্ট আবদুল জলিল|সার্জেন্ট আবদুল জলিলকে]] গণসংবর্ধনা দেয়া হয়।<ref name="স"/> এরপর ২৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯ তারিখে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ ও গণভোট বিষয়ে রাওয়ালপিণ্ডিতে গোলটেবিল আলোচনায় ব্যস্ত মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, বঙ্গবন্ধু [[শেখ মুজিবুর রহমান]], আইয়ুব খানসহ অন্যান্য নেতাকে [[বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ|টেলিগ্রাম বার্তা]] প্রেরণ করেন।<ref name="স"/>
 
== নির্বাচনে অংশগ্রহণ ==
১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭০ তারিখে মাহবুব আলী ইন্সটিটিউটে পাকিস্তান গণমুক্তি পার্টি’র কর্মী সম্মেলনে এক লিখিত বক্তব্যে পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতার প্রশ্নে গণভোট আয়োজনের দাবীর যৌক্তিকতা তুলে ধরেন। গণভোটের দাবী এবং শ্রমবাদভিত্তিক শ্রমতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থান প্রতিষ্ঠার দাবীকে নির্বাচনী প্রচারণায় অন্তর্ভূক্ত করে [[পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচন, ১৯৭০|১৯৭০ সালের নির্বাচনে]] অংশ নেন।<ref name="ধ"/> কিন্তু, পাকিস্তান গণমুক্তি পার্টি জনগণের মাঝে তেমন আবেদন সৃষ্টি করতে পারেনি।
 
[[চিত্র:আবদুল হামিদ১.jpg|thumb|right|200px|১৯৭৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ব্যবহৃত স্থিরচিত্র]]
[[শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড|’৭৫-এর পট পরিবর্তনের পর]] রাষ্ট্রপতি [[জিয়াউর রহমান]] তাঁকে প্রধানমন্ত্রীত্ব ও খন্দকার আবদুল হাইকে মন্ত্রীত্বদানের প্রস্তাব করলেও উভয়েই তা বিনয়ের সাথে প্রত্যাখ্যান করেন। শ্রমবাদভিত্তিক শ্রমতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থাকে নির্বাচনী প্রচারণায় অন্তর্ভূক্ত করে [[বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, ১৯৭৮|১৯৭৮ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে]] প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন আবদুল হামিদ।<ref name="ধ"/>
 
== তথ্যসূত্র ==