কিয়াস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mahin Hossain (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: বাংলা নয় এমন বিষয়বস্তু অতি মাত্রায় যোগ মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{ছোট নিবন্ধ|date=জানুয়ারি ২০১৬}}
{{Usul al-fiqh}}
'''কিয়াস''' ([[আরবি]]: قياس) হল [[ফিকহ|ইসলামি আইনশাস্ত্রের]] চতুর্থ উৎস। [[কোরআনকুরআন]], [[সুন্নাহ]] ও [[ইজমা|ইজমার]] পর ইহারএর অবস্থান। [[কোরআন]],এই [[সুন্নাহ]]তিন বাউৎসতে [[ইজমা]]নেই এরএমন কোনকোনো দলীলবিষয়ের দ্বারামাসয়ালা প্রমাণিতবা কোন বিষয়ের উপরবিধান অনুমান করে এই তিন উৎসতে নেই এমন কোন বিষয়ে মাসয়ালা নির্ণয় করাকে কিয়াস বলে।<ref name=uf>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=Usul Fiqh: THE RULE OF QIYAS: ITS MEANING, JUSTIFICATION, TYPES, SCOPE, APPLICATION, FEASIBILITY AND REFORM PROPOSALS|url=http://ufaoil.blogspot.com/2008/02/rule-of-qiyas-its-meaning-justification_09.html|publisher=Islamic Jurisprudence - The Collection of articles for Islamic Jurisprudence II, LLM- Administration Of Islamic Law, International Islamic UniversitiUniversity of Malaysia. session 2007/2008.|accessdate=8 September 2015|date=February 10, 2008}}</ref>
ইসলামী বিধিবিধান নির্ণয়ের জন্য প্রথমত কুরআন ও সহীহ হাদীসের উপর নির্ভর করা হয়। সহীহ হাদীস হল নির্ভরযোগ্য ব্যক্তিদের বর্ণিত হাদীস। কুরআন, হাদীস, হাদীসের সনদ ও পরিভাষা, [[তাফসীর]], [[উসুল আল ফিকহ|উসুলুল ফিকহ]], আরবি ব্যাকরণ ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞানী ব্যক্তিরা ইসলামের বিধিবিধান নির্ণয় করেন। কখনও কখনও এমন বিষয়ের বিধান নির্ণয় করার প্রয়োজন হয় যে বিষয়ে কুরআন ও সহীহ হাদীসে সরাসরি কোনো বক্তব্য জানা থাকে না। এ ধরনের অবস্থায় কিয়াস বা অনুমানের উপর নির্ভর করে বিধিবিধান নির্ণয় করা হয়।
 
==কিয়াসের মাধ্যমে নির্ণীত বিধান মানা==
ইসলামে সাধারণ মানুষের কিয়াস অপেক্ষা ইসলামের গভীর জ্ঞানের অধিকারী ইমামদের কিয়াসকে প্রাধান্য দেয়া হয়। তবে এমন কোনো ব্যক্তি নেই যার কুরআন ও হাদীসের সবকিছু জানা রয়েছে। তাই যখন কেউ অনুমানের উপর ভিত্তি করে বিধান নির্ণয় করেন তিনি সেটাই অনুসরণ করেন যতক্ষণ না তিনি কুরআন ও সহীহ হাদীসে সরাসরি কোনো বক্তব্য পান। এছাড়া ইজমাকেও কিয়াসের উপর প্রাধান্য দেয়া হয়। ইজমা হল এমন বিধান যে বিধানের ব্যাপারে ইসলামের গভীর জ্ঞানের অধিকারী ইমামরা একমত হয়েছেন। তাছাড়া কুরআন হাদীস থেকে বিধান বের করার দ্বায়িত্ব মুলত [[মুজতাহিদ]] আলেমদের অর্থাৎ কুরআন, হাদীস, হাদীসের সনদ ও পরিভাষা, তাফসীর, উসুলুল ফিকহ, আরবি ব্যাকরণ ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞানী ব্যক্তিদের। যেকেউ কুরআন হাদীস থেকে বিধান বের করতে চাইলে এসব বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করবে।
 
==ইসলামী বিশ্বাসের ব্যাপারে কিয়াস==
কিয়াস শুধু ইসলামী আইন বা বিধানের ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য। কিন্তু ইসলামী বিশ্বাস বা [[আকীদা|আকীদার]] ক্ষেত্রে কিয়াস গ্রহণযোগ্য নয়।
 
==ইসলামি আইনের উৎস হিসাবে গ্রহণযোগ্যতা==
অধিকাংশ [[সুন্নি]] ইসলামি পন্ডিতদের মতে কিয়াস ইসলামি আইনের উৎস হিসাবে গ্রহণযোগ্য।<ref name=walid>Walîd b. Ibrâhîm al-`Ujajî, [http://www.alfalahconsulting.com/2011/04/qiyas-in-islamic-law-brief-introduction.html Qiyas in Islamic Law – A Brief Introduction], Alfalah Consulting, FRIDAY, 29 APRIL 2011</ref> অধিকাংশতবে আধুনিকদাউদ ইসলামীযাহেরিসহ পণ্ডিতগণকিছু কিয়াসভিত্তিকপন্ডিতের আইনেরমতে প্রথমকিয়াস ফকিহইসলামি বাআইনের ইসলামীউৎস আইনবিদহিসাবে বলেগ্রহণযোগ্য মনে করেন। utsod<ref>[[Reuben Levy]], ''Introduction to the Sociology of Islam'', pg. 236-237. [[London]]: Williams and Norgate, 1931-1933.</ref><ref name=ali280>[[Chiragh Ali]], The Proposed Political, Legal and Social Reforms. Taken from Modernist Islam 1840-1940: A Sourcebook, pg. 280. Edited by [[Charles Kurzman]]. [[New York City]]: [[Oxford University Press]], 2002.</ref>নয়।<ref name=mansoor>Mansoor Moaddel, ''Islamic Modernism, Nationalism, and Fundamentalism: Episode and Discourse'', pg. 32. [[Chicago]]: [[University of Chicago Press]], 2005.</ref><ref>Keith Hodkinson, ''Muslim Family Law: A Sourcebook'', pg. 39. Beckenham: Croom Helm Ltd., Provident House, 1984.</ref><ref name=hisham>''Understanding Islamic Law: From Classical to Contemporary'', edited by Hisham Ramadan, pg. 18. [[Lanham, Maryland]]: [[Rowman & Littlefield]], 2006.</ref><ref>Christopher Roederrer and Darrel Moellendorf, ''Jurisprudence'', pg. 471. Lansdowne: Juta and Company Ltd., 2007.</ref><ref>Nicolas Aghnides, ''Islamic Theories of Finance'', pg. 69. New Jersey: Gorgias Press LLC, 2005.</ref><ref name=kojiro>Kojiro Nakamura, "Ibn Mada's Criticism of Arab Grammarians." ''Orient'', v. 10, pgs. 89-113. 1974</ref> কিন্তু [[আহমদ ইবনে হাম্বল]], [[দাউদ যাহেরি]] ও আরো অনেক পন্ডিতদের মতে কিয়াস ইসলামি আইনের উৎস হিসাবে গ্রহণযোগ্য নয়।<ref name=mansoor/><ref name=ali281>Chiragh Ali, pg. 281.</ref>
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
{{অসম্পূর্ণ}}
 
==বহিঃসংযোগ==
*[http://globalwebpost.com/farooqm/writings/islamic/qiyas_prob.doc Qiyas (Analogical Reasoning) and Some Problematic Issues in Islamic law]