ঈদের নামাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
কিছু কাজ |
||
৩ নং লাইন:
[[File:Eid prayer bd.jpg|thumb|বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের একটি গ্রামের ঈদের নামাজ পড়ার দৃশ্য।]]
'''ঈদের নামাজ'''
* [[ঈদুল ফিত্র]] - (عيد الفطر) হিজরী সনের ১০ মাস, [[শাওয়াল]] মাসের প্রথম দিনে উদযাপন করা হয়।
* [[ঈদুল আজহা]] - ( عيد الأضحى) ইসলামী বর্ষপঞ্জীর দ্বাদশ মাস জ্বিলহজ্ব মাসের
==গুরুত্ব==
ঈদের নামাজের ব্যাপারে ইসলামী চিন্তাবিদগণ
== ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম ==
ঈদের নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করতে হয়। ঈদের নামাজ সাধারণত খোলা মাঠে তথা ঈদগাহে পড়া হয়। তবে এরূপ স্থানের অভাবে মাসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করা যায়।
===সময়===
সূর্য দিগন্ত থেকে আনুমানিক দুই মিটার উচ্চতায় পৌঁছালে ঈদের নামাজ পড়া হয়। [[জোহর]]
=== অতিরিক্ত ছয় তাক্ববির ===▼
ঈদের নামাজে অতিরিক্ত ছয় তাক্ববির রয়েছে। প্রথম রাক্বাতের শুরুতে অতিরিক্ত তিন তাক্ববির এবঙ্ দিবতীয় রাক্বাতে অতিরিক্ত তিন তাক্ববির দিতে হয়। প্রথম রাক্বাতে [[ছানা]] পাঠের পর কানের লতি পর্যন্ত হাত তুলে পর পর তিন তাক্ববির দিতে হয়। দ্বিতীয় রাক্বাতে সুরা পাঠান্তে রুকুতে যাওয়ার আঘে অতিরিক্ত তিন তাক্ববির দিতে হয়। অতিরিক্ত তাক্ববির বলার পর কানের লতি থেকে হাত নামিয়ে আনতে হয়।
▲=== অতিরিক্ত ছয় তাক্ববির===
=== খুৎবা===
ঈদের নামাজে ইমাম কর্তৃক খুৎবা পড়া সুন্নত এবঙ্গ মুসুল্লিদের খুৎবা শোনা ওয়াজিব। জুমার নামাজের ন্যায় প্রথমে বিষয় ভিত্তিক খুৎবা এবঙ্গ পরে সানি খুৎবা পাঠ করতে হয়। খুৎবার মাধ্যমে ঈদের নামাজের সমাপ্তি হয়। সাধারণতঃ খুৎবার পরে দুয়া করা হয়।
==মহিলাদের অংশগ্রহণ==
বেশিরভাগ ইসলামী চিন্তাবিদ মহিলাদের ঈদের নামাজে অংশগ্রহন করার ব্যাপারে উৎসাহ দিয়েছেন। কিন্তু বাংলাদেশ সহ ভারতীয় উপমহাদেশে মহিলাদের ঈদের নামাজে অংশগ্রহন করার হার তুলনামূলক ভাবে কম।
|