বাইবেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
'''বাইবেল''' (from [[Koine Greek]] τὰ βιβλία, ''tà [[biblía]]'', "the books"<ref>{{বই উদ্ধৃতি |title= The Bible: the making and impact on the Bible a history. | edition= |last= Miller & Huber|first= Stephen & Robert|year= 2003|publisher= Lion Hudson|location= England|isbn= 0-7459-5176-7 |page= 21}}</ref>) [[খ্রিস্টান|খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের]] প্রধান ধর্মগ্রন্থ। বাইবেল (বিবলজ) শব্দটি উদ্ভূত হয়েছে বা 'পাওয়া' গ্রীক বিবলিয়া শব্দ থেকে, যার অর্থ 'একটি পুস্তক'। বাইবেল ''ধর্ম শাস্ত্র'', ''লিপি বা পুস্তক'', ''ঈশ্বরের বাক্য''।
 
প্রচলিত বাইবেল ৬৬টি পুস্তকের (বা অধ্যায়ের) একটি সংকলন, যা দুটি প্রধান পর্বে বিভক্ত — ৩৯টি পুস্তক সম্বলিত [[পুরাতন নিয়ম]] বা [[ওল্ড টেস্টামেন্ট]] এবং ২৭টি পুস্তক সম্বলিত [[নতুন নিয়ম]] বা [[নিউ টেস্টামেন্ট]]। খ্রিস্টধর্ম মতে ১৬০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ৪০জন লেখক বাইবেল লিপিবদ্ধ করেছিলেন।(Ja) বাইবেলের মুখ্য বিষয়বস্তু বা কেন্দ্রমণি হলেন [[যীশু]] যাকে মুসলমানরা আল্লাহ’র রাসুুল ঈসা (আ:) হিসাবে স্বীকার করে।
 
পুরাতন নিয়ম মূলত হিব্রু ভাষায় লিখিত, তবে দানিয়েল ও ইষ্রা পুস্তক দুটির কিছু অংশ অরামীয় ভাষায় লিখিত। নুতন নিয়ম গ্রিক ভাষায় রচিত। বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ এই বাইবেল লিপিবদ্ধ করেছেন বলে কথিত। অনেক খ্রিস্টান বিশ্বাস করেন, এই বাইবেল লিপিবদ্ধ হয়েছিল খ্রিস্টীয় ত্রিত্ববাদের অন্যতম [[পবিত্র আত্মা|পবিত্র আত্মার]] সহায়তায়। পৃথিবীর অনেক ভাষায় বাইবেল অনুদিত হয়েছে।
 
[[কুরআন]] অনুযায়ী আল্লাহ’র রাসুুল ঈসা’র (আ:) নিকট বাইবেল ঐশী বাণী হিসাবে নাজিল হয়েছিল যার নাম ছিল [[ইনযিল]]। কুরআনে বিভিন্ন স্থানে বাইবেলের রেফারেন্স রয়েছে। ঐতিহাসিক ঘটনার বিবরণের ক্ষেত্রে বাইবেল ও কুরআন-এর ভাষ্য বেশ কিছুু ক্ষেত্রে অভিন্ন।
 
== বিভিন্ন ধর্মের দৃষ্টিকোণ ==