বৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
টেমপ্লেটে সংশোধন
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
 
টেলিগ্রাফে বার্তাটিকে প্রথমে [[মোর্স কোড|মোর্স কোডে]] রূপান্তরিত করে নেয়া হয় এবং তার পরে এই কোডটি টেলিগ্রাফের প্রেরক-যন্ত্রের সাহায্যে অন্যপ্রান্তে পাঠানো হয়। অন্যপ্রান্তেও একটি টেলিগ্রাফ থাকে যার ''গ্রাহক-যন্ত্রে'' কোড-বার্তাটিকে গ্রহণ করে আবার ভাষায় রূপান্তর করে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়। বার্তা পাঠানোর এই পদ্ধতিকে বলে [[টেলিগ্রাফি]], আর গ্রাহকের কাছে বার্তাটি যে রূপে পৌঁছে দেয়া হয় তাকে বলে [[টেলিগ্রাম]]।
 
[[চিত্র : 1901 Eastern Telegraph cables.png|thumb|center |বৈশ্বিক টেলিগ্রাফ ক্যাবল ১৯০১]]
 
টেলিগ্রাফ ছিল [[টেলিযোগাযোগ]] ব্যবস্থার প্রথম নিদর্শন যা মুহুর্তের মধ্যে দূর-দূরান্তের খবর এনে দিত মানুষের কাছে। এর [[সমাজ|সামাজিক]] এবং [[অর্থনীতি|অর্থনৈতিক]] প্রভাব ছিল ব্যপক। যার ফলে আবিস্কারের মাত্র কয়েক দশকের মধ্যেই দেশ থেকে দেশে এবং সাগরের এপার-ওপারে টেলিগ্রাফের লাইন ছড়িয়ে পড়ে।