বৈষ্ণব পদাবলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎বৈষ্ণব পদাবলীর তত্ত্ব: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
→‎বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে বিরহ: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
বৈষ্ণব পদাবলির শিল্পীরা ছিলেন [[নরহরি সরকার]] , বাসু ঘোষ, [[লোচন দাস]],[[জ্ঞানদাস]], [[গোবিন্দদাস]], প্রমুখ। 'লীলাকীর্তন' সংগঠনের প্রধান, [[নরোত্তম ঠাকুর]] ও ছিলেন শিল্পী। শ্রীচৈতন্য পরে একে ধর্মীয় আন্দোলনে রূপান্তরিত করেন। বৈষ্ণব পদাবলি ব্রজবলি ও বাংলা ভাষায় রচিত।
==বৈষ্ণব পদাবলী সাহিত্যে বিরহ==
রাধাকৃষ্ণ-পদাবলীর প্রধান সুর বিরহের।এই বিরহ-সুরের রণনেই বাৎসল্যের, অনুরাগের এবং মিলনের শ্রেষ্ঠ পদগুলি উৎকর্ষপ্রাপ্ত।সংস্কৃত সাহিত্যে বিরহ প্রধানত পুরুষের তরফে।যেমন ঋগ্বেদে‌ঋক্ বেদে পুরুরবার বিরহ, রামায়ণে রামের বিরহ, মেঘদূতে যক্ষের বিরহ।নবীন আর্যভাষার সাহিত্যে তথা বৈষ্ণব গীতিকাব্যে বিরহ একান্তভাবে নারীরই।এর কারণ দুটি- এক, ইতিমধ্যে সংসারে নারীর মর্যাদা হ্রাস পেয়েছে।দুই, প্রাদেশিক সাহিত্যের প্রধান বিষয়গুলি মেয়েলি ছড়া-গান থেকে গৃহীত।
 
==ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী==
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কিছু গান যেমন-'[[ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী]]' বৈষ্ণব পদাবলী দ্বারা প্রভাবিত। এগুলি বেশিরভাগ ব্রজবুলি ভাষায় রচিত।এর মধ্যে বিখ্যাত- 'মরণ রে তুহু মম শ্যাম সমান','গহন কুসুম কুঞ্জমাঝে','শাঙন গগনে ঘোর ঘনঘটা' ইত্যাদি।