ওপেন সোর্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭ নং লাইন:
সাধারণত, ওপেন সোর্স বলতে কোন [[কম্পিউটার প্রোগ্রাম]]কে বুঝায় যার সোর্স কোড সাধারণ মানুষের ব্যবহার ও প্রয়োজনীয় পরিবর্তনের জন্যে উন্মুক্ত করা থাকে। ওপেন সোর্স কোড তৈরি হয় সমন্বিত শ্রমে, যেখানে প্রোগ্রামার সোর্স কোডের উপর্যুপরি উন্নয়ন করে ও সম্প্রদায়ের সাথে ভাগাভাগি করে। একটি [[সফটওয়্যার লাইসেন্স|সফটওয়্যার লাইসেন্সের]] নিচে সফটওয়্যার প্রকাশিত হয়। লাইসেন্স টার্মের উপর ভিত্তি করে অন্যরা তারপর তাদের সংস্করণ (ফোর্ক) ডাউনলোড, মোডিফাই, ও কমুনিটিতে প্রকাশ করতে পারে।
 
== ইতিহাস==
টেকনিক্যাল তথ্য ভাগাভাগি ইন্টারনেট আর [[ব্যক্তিগত কম্পিউটার|ব্যক্তিগত কম্পিউটারেরও]] বহু আগে থেকেই চালু আছে। উদাহরণস্বরূপ, অটোমোবাইল উন্নয়নের প্রথম দিকে পূঁজিবাদী একাধিপত্যবাদীদের একটি দলের ২-সাইকেল গ্যাসোলিন-ইনজিনের স্বত্বাধিকারী ছিলো।<ref name="carculture">{{cite book |author=জেমস যে. ফ্ল্যাংক |title=গাড়ি সংস্কৃতি |publisher=এমআইটি প্রেস |year=১৯৭৭ |isbn=0-262-56015-1 }}</ref> এ স্বত্বাধিকার নিয়ন্ত্রণ করে তারা কার প্রস্তুতকারকদের তাদের চাহিদা পূরণে বাধ্য করে পুরো ইন্ডাস্ট্রিতে একাধিপত্য চালু করেছিলো।
 
[[১৯১১]] সালে স্বাধীন গাড়ি প্রস্তুতকারক [[হেনরি ফোর্ড]] সেলডেন প্যাটেন্টের একটি চ্যালেঞ্জ জিতে যান। ফলাফলস্বরূপ সেলফন প্যাটেন্ট মূল্যহীন হয়ে পড়ে এবং একটি নতুন সংঘ গঠন করা হয়। [[যুক্তরাষ্ট্র]] যখন [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে]] যোগ দেয়, ৯২টি ফোর্ড প্যাটেন্ট ও অন্যান্য কোম্পানির ৫১৫টি প্যাটেন্ট অন্যান্য প্রস্তুতকারকদের সাথে কোন অর্থ (বা মামলা-মোকাদ্দমা) ছাড়া ভাগাভাগি করা হয়।
 
==অর্থনীতি==
==প্রয়োগ==