মঙ্গলকোট (প্রাচীন ভাস্কর্য): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ansa Sam (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: অনুচ্ছেদ খালি করা হয়েছে মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Ansa Sam (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১৩ নং লাইন:
 
এখানে প্রাপ্ত পোড়ামাটির ভাস্কর্যগুলো গুপ্ত কালে পুন্ড্রবর্ধনভূক্তিতে ধ্রুপদী শিল্পচর্চার উচ্চমার্গীয় ইতিহাসকে সামনে এনেছে। বাংলা অঞ্চলে পাথরের কোন উল্লেখযোগ্য উৎস ছিলো না। তাই শিল্পী পাথরের বিকল্প হিসেবে গ্রহণ করেছিলো পোড়ামাটির মাধ্যমকে, আর অসাধারণ শৈল্পিক দক্ষতায় তৈরি করেছিলো কালোত্তীর্ণ সব ভাস্কর্য। অনেক ক্ষেত্রেই তা অতিক্রম করেছিল প্রস্তর ভাস্কর্যের শিল্প সুষমাকে। আর এ ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা পরবর্তী সময়ে লক্ষ করা যায় উত্তরবঙ্গে পাল যুগের এবং দেব, চন্দ্র আমলে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গের পোড়ামাটির ফলকচিত্রে এবং খানিকটা ভিন্ন রুপে সুলতানি আমলের বাংলায়।<ref name="বাংলাপিডিয়া">{{cite web | title = মঙ্গলকোটের ভাস্কর্য | work = [[বাংলাপিডিয়া]] | publisher = [[বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি]] | url = http://bn.banglapedia.org/index.php?title=মঙ্গলকোটের_ভাস্কর্য | accessdate = ২ মার্চ ২০১৫}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
{{রাজশাহী বিভাগের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:শিবগঞ্জ উপজেলা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বগুড়া জেলার দর্শনীয় স্থান]]
[[বিষয়শ্রেণী:বগুড়া জেলার প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা]]