পাকিস্তান সেনাবাহিনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Fayaz Rahman (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Fayaz Rahman (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫ নং লাইন:
এই বাহিনীর প্রাথমিক লক্ষ্যগুলি হল: বহিঃশত্রুর হাত থেকে দেশকে রক্ষা করা, আভ্যন্তরিন শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষা করা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|last=ISPR|title=A Journey from Scratch to Nuclear Power|url=http://www.pakistanarmy.gov.pk/|accessdate=18 January 2013}}</ref> । ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই বাহিনী [[পাকিস্তান বিমানবাহিনী|বিমানবাহিনী]] এবং [[পাকিস্তান নৌবাহিনী|নৌবাহিনী]] একত্রে তিনটি যুদ্ধে জড়িয়েছে। যেগুলো প্রতিবেশী [[ভারত]] এবং [[আফগানিস্তান|আফগানিস্তানের]] সীমান্তবর্তী এলাকায় সংঘটিত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|title=History of Pakistan Army|url=http://www.pakistanarmy.gov.pk/|accessdate=18 January 2013}}</ref>
 
১৯৪৭ সাল হতে আজ পর্যন্ত পাকিতানপাকিস্তান সেনাবাহিনী তিনটি পাক-ভারত যুদ্ধ, একটি অঘোষিত যুদ্ধ ([[কার্গিল যুদ্ধ]]), এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়। এর মধ্যে ১৯৬৫ সালের পাক ভারত যুদ্ধ ব্যতীত সব কয়টিতেই এই সেনাবাহিনী পরাজিত হয়।
 
১৯৭১ সালের [[বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ]] চলাকালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তার স্থানীয় সহযোগী [[রাজাকার]] বাহিনী, [[আল বদর]] ও [[আল শামস]] এর হাতে ৩০ লাখ সাধারণ মানুষের প্রাণহানী ঘটে <ref>http://www.genocidebangladesh.org/</ref>। যুদ্ধ শেষে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে ঢাকার রেসকোর্সে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত [[মিত্র বাহিনী]]র কাছে আত্মসমর্পন করে। প্রায় ৯৩ হাজার পাকিস্তানী সেনার এই আত্মসমর্পন ছিল ২য় বিশ্বযুদ্ধের পরে সর্ববৃহৎ আত্মসমর্পনের ঘটনা।