আশআরি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Kirito (আলোচনা | অবদান)
43.245.120.49 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3066918 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
২ নং লাইন:
আশআরী ({{IPAc-en|æ|ʃ|ə|ˈ|r|iː}};<ref>[http://dictionary.reference.com/browse/a+al+ashari "al-Ashʿari"]. ''[[Random House Webster's Unabridged Dictionary]]''.</ref> {{lang-ar|الأشعرية}} ''al-ʾAšʿarīyya'' or {{lang|ar|الأشاعرة}} ''al-ʾAšāʿira'') মাজহাবের ইমাম আবু হাসান আশআরী ,তিনি দর্শনের আলোকে ইসলামী আক্বিদা ব্যাখ্যা করেন,তিনি মুতাযিলাদের বিরোদ্ধে কলম ধরেন,মূলত মুতাযিল্াদের দর্শন ভিত্তিক ধারণা খন্ডন করতে গিয়ে এই মতবাদের জন্ম।মূলত মালেকী ও শাফেয়ী মাজহাবের মধ্যে এই মতবাদ প্রচলিত।
 
==আশ‘আরী মতবাদ==
আশআরীর মতে আল্লাহর ৭ বা ৮ টি সিফাত সেগুলো নিম্নরূপ: (১) হায়াত (الحياة) বা জীবন, (২) কুদরত (القدرة) বা ক্ষমতা, (৩) ইলম (العلم) বা জ্ঞান, (৪) ইরাদা (الإرادة) বা ইচ্ছা, (৫) সামউ (السمع) বা শ্রবণ, (৬) বাসার (البصر) বা দর্শন, (৭) কালাম (الكلام) বা কথা, (৮) তাকবীন (التكوين) বা তৈরি করা।
 
ইমাম আবূ হানীফার প্রায় এক শতাব্দী পরে মূলধারার আলিমগণের মধ্যে চতুর্থ আরেকটি ধারা জন্মলাভ করে। তাঁরা ‘আহলুস সুন্নাহ’ বা সাহাবী-তাবিয়ীগণ ও ইমামগণের মতের ধারক ছিলেন। পাশাপাশি মুতাযিলীদের দর্শনভিত্তিক মতবাদ খন্ডন করতে যেয়ে তাঁরাও দর্শন-প্রভাবিত হয়ে পড়েন। তাঁরা আল্লাহর কিছু বিশেষণ স্বীকার করেন এবং কিছু বিশেষণ ব্যাখ্যা করেন। বাহ্যত দর্শনের প্রভাব এবং সাধারণ মানুষের মন থেকে তুলনার ধারণা অপসারণ করতেই তারা এরূপ ব্যাখ্যা করেন। উদ্দেশ্য মহৎ হলেও ক্রমান্বয়ে দর্শন নির্ভরতা ও ব্যাখ্যা প্রবণতা বাড়তে থাকে।
শাফেয়ী ও মালেকী মাজহাবের মধ্যে এই মতবাদ প্রচলিত
 
এ ধারার প্রবর্তকদের অন্যতম বসরার সুপ্রসিদ্ধ ‘ইলম কালাম’ বিশেষজ্ঞ ইমাম ইবন কুল্লাব: আবূ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ ইবন সাঈদ আল-কাত্তান (২৪১ হি)। মুতাযিলীদের প্রতাপের যুগে মামুনের দরবারে তিনি আহলুস সুন্নাতের পক্ষে বিতর্কে মুতাযিলীদেরকে পরাস্ত করেন। তিনি মহান আল্লাহর ‘যাতী’ বা ‘সত্তীয়’ বিশেষণগুলো স্বীকার করতেন। তবে তিনি মহান আল্লাহর ‘ফিলী’ বা কর্ম বিষয়ক বিশেষণগুলো ব্যাখ্যা করতেন। ইবন কুল্লাবের ছাত্র ইমাম আবুল হাসান আলী ইবন ইসমাঈল আল-আশআরী (৩২৪ হি) তাঁর মত সমর্থন করেন এবং ‘‘আশআরী’’ মতবাদের জন্ম হয়।
==আরো দেখুন==
 
[[মাতুরিদি]]
আশআরীরআশআরী মতেমতবাদে আল্লাহর ৭ বা ৮ টি সিফাতবিশেষণকে স্বীকার করা হয়। সেগুলো নিম্নরূপ: (১) হায়াত (الحياة) বা জীবন, (২) কুদরত (القدرة) বা ক্ষমতা, (৩) ইলম (العلم) বা জ্ঞান, (৪) ইরাদা (الإرادة) বা ইচ্ছা, (৫) সামউ (السمع) বা শ্রবণ, (৬) বাসার (البصر) বা দর্শন, (৭) কালাম (الكلام) বা কথা, (৮) তাকবীন (التكوين) বা তৈরি করা।
 
শাফেয়ী ও মালেকী মাজহাবের মধ্যে এই মতবাদ প্রচলিত
 
[[বিষয়শ্রেণী:ইসলাম]]