কাঠবিড়ালী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
দৈনিক প্রথম আলোর ইউআরএল সংশোধন
সম্প্রসারণ
৩০ নং লাইন:
[[চিত্র:Eichhörnchen Düsseldorf Hofgarten edit.jpg|right|thumb| একটি লাল কাঠবিড়ালী]]
[[File:The Squirrel from the Jungle of Alwar, Rajasthan.jpg|thumb|[[ভারত|ভারতের]] রাজস্থানের জঙ্গলের কাঠবিড়ালী]]
'''কাঠবিড়ালী''' ''রোডেনশিয়া'' বর্গের ''স্কিউরিডে'' গোত্রের অনেকগুলো ছোট বা মাঝারি আকারের স্তন্যপায়ী প্রজাতির অন্যতম। মূলত এই বর্গের ''স্কিয়ারাস'' এবং ''টামিয়াস্কিয়ারাস'' প্রজাতিকেই কাঠবিড়ালী বলা হয়। এই প্রজাতিদুটোপ্রজাতি দুটো [[এশিয়া]], [[আমেরিকা]] ও [[ইউরোপ|ইউরোপের]] বাসিন্দা এবং এরা ঝাঁপালো লেজ বিশিষ্ট গাছে থাকা কাঠবিড়ালী। [[উড়ুক্কু কাঠবিড়ালী]], <nowiki/>এবং চিপমঙ্ক, প্রেইরী কুকুর, উডচাক প্রভৃতি মেঠো প্রজাতিপ্রজাতির কাঠবিড়ালী স্কিউরিডে গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। [[অস্ট্রেলিয়া]] এবং [[এন্টার্কটিকা]] ছাড়া পৃথিবীর সবখানেই কাঠবিড়ালীর দেখা পাওয়া যায়। গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলের কিছু কাঠবিড়ালীর শরীরে সাদা-কালো ডোরা থাকে। কাঠবিড়ালীর সামনের পা দুটো ছোট এবং পেছনের পা দুটো বড় হয়ে থাকে, ফলে এরা খুব সহজেই লাফ দিতে পারে। উড়ুক্কু কাঠবিড়ালীর সামনের পা থেকে পেছনের পা পর্যন্ত শরীরের সাথে লোমশ চামড়া সংযুক্ত থাকে <ref>[http://www.banglapedia.org/httpdocs/HTB/100889.htm বাংলাপিডিয়া কাঠবিড়ালী নিবন্ধ]</ref>
 
== বৈশিষ্ট্য ==
এরা সাধারণত ছোট প্রাণী প্রায় ৭-১০ সেমি দৈর্ঘ্য এবং ওজনে ১০ গ্রাম হল আফ্রিকান পিগমি কাঠবিড়ালীর আর বড়র দিকে হল লাওশিয়ান বড় উড়্ড়ুক্কু কাঠবিড়ালি দৈর্ঘ্যে ১.০৮ মিটার এবং আলপাইন মারমট যার ওজন হয় ৫-৮ কেজি। কাঠবিড়ালীর শরীর লম্বাটে, ঝোপালো লোমে ঢাকা লেজ আর বড় বড় চোখ দেখতে সুদৃশ্য। সাধারণত তাদের লোম নরম আর মোলায়েম যদিও প্রজাতিভেদে তা চিকন মোটা হয়। তাদের লোমের রং প্রজাতিভেদে অনেক রকম হয়।
 
== বাংলাদেশে কাঠবিড়ালি ==