আলোর প্রতিসরণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
জারিফ জাওয়াদ (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
জারিফ জাওয়াদ (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৫ নং লাইন:
আলোর প্রতিসরণের ওপর দুটি সূত্র বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, যথা:
* একজোড়া নির্দিষ্ট মাধ্যম এবং একটি নির্দিষ্ট বর্ণের আলোর জন্য, আপতন কোণের সাইন (sin) এবং প্রতিসরণ কোণের সাইনের (sin) অণুপাত সর্বদা ধ্রুবক থাকে।<ref name="A-textbook-of-Bangladesh"/> ১৬২০ সালে [[হল্যান্ড|হল্যান্ডের]] বিজ্ঞানী [[স্নেল]] [[:en:Willebrord Snellius|(Willebrord Snellius)]] সর্বপ্রথম এ সূত্র প্রকাশ করেন। তাই এ সূত্রটিকে স্নেলের সূত্রও বলা হয়।<ref name="This-is-a-Book">{{বই উদ্ধৃতি | last1 = M. Nelkon | title = Principles of Physics | chapter = Light | edition = 10th | publisher = SHING LEE PUBLISHERS PTE LTD. | year = 1993 | location = Singapore | pages = 272-273 | accessdate = 2012-04-25 | isbn = 9971616688}}</ref>
▲এই ধ্রুবক কে গ্রিক বর্ণমালার "মিউ" দিয়ে চিহ্নিত করা হয়।
* আপতিত রশ্মি, প্রতিসৃত রশ্মি এবং আপতন বিন্দুতে বিভেদতলের উপর অঙ্কিত অভিলম্ব একই সমতলে অবস্থান করে।<ref name="A-textbook-of-Bangladesh"/><ref name="This-is-a-Book"/>
|