উইলফ্রেড রোডস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
same image, better quality (GlobalReplace v0.6.5) |
সম্প্রসারণ |
||
৫৫ নং লাইন:
| date = ৯ আগস্ট
| year = ২০১৫
| source = http://www.
}}
'''উইলফ্রেড রোডস''' ({{lang-en|Wilfred Rhodes}}; [[জন্ম]]: [[২৯ অক্টোবর]], [[১৮৭৭]] - [[মৃত্যু]]: [[৮ জুলাই]], [[১৯৭৩]]) ইয়র্কশায়ারের কির্কহিটনে জন্মগ্রহণকারী [[ইংল্যান্ড|ইংল্যান্ডের]]
== প্রারম্ভিক জীবন ==
হাডার্সফিল্ডের অদূরে কির্কহিটন গ্রামে রোডস জন্মগ্রহণ করেন তিনি। খুব ছোটবেলায় তাঁর পরিবার দুই মাইল দূরে স্থানান্তরিত হন।<ref name="Rogerson 31">Rogerson, p. 31.</ref> হপটনের কাছাকাছি একটি বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। পরবর্তীকালে হাডার্সফিল্ডের স্প্রিং গ্রোভ স্কুলে চলে যান। তাঁর বাবা আলফ্রেড রোডস কির্কহিটন ক্রিকেট দলের দ্বিতীয় একাদশের অধিনায়ক ছিলেন। তিনি তাঁকে ক্রিকেট খেলায় উদ্বুদ্ধ করতে
১৮৯৬ ও ১৮৯৭ সালে গালা ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতে থাকেন। ব্যাটিং উদ্বোধনসহ মিডিয়াম পেস [[Seam bowling|সিম বোলিং]] করতেন তিনি।<ref>Thomson, p. 102.</ref> প্রথম মৌসুমেই ৯২ উইকেট পান। ১৮৯৭ মৌসুমের শেষদিকে এমসিসি’র জনৈক স্কটিশ সদস্যের অনুপ্রেরণায় গালা দল ত্যাগ করে ইংল্যান্ডে কাজের সন্ধানে বেড়িয়ে পড়েন।<ref>Rogerson, pp. 36–7.</ref>
প্রকাশিত বিজ্ঞাপনের প্রেক্ষিতে ওয়ারউইকশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের
১৮৯৮ সালে [[Left-arm orthodox spin|ধীরগতির বামহাতি বোলার]] হিসেবে ইয়র্কশায়ারের পক্ষে খেলা শুরু করেন। কাউন্টি একাদশের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত প্রথম খেলায় তাঁর অংশগ্রহণ বেশ হতাশাব্যঞ্জক ছিল। পিলের প্রবল প্রতিপক্ষ [[Albert Cordingley|আলবার্ট কর্ডিংলি]] পান নয় উইকেট।<ref>Rogerson, pp. 39–40.</ref> পাশাপাশি কার্যকরী ব্যাটসম্যান হিসেবেও দলে অবদান রাখেন। তিনি খুব দ্রুত বিশ্বের অন্যতম সেরা স্লো বোলার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] সর্বাধিক ১,১১০ খেলায় অংশগ্রহণসহ ৪,২০৪টি উইকেট লাভ করে বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী তিনি। এছাড়াও ইংরেজ ক্রিকেট [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুমে]] ১৬বার ১,০০০ রান ও ১০০ উইকেট নিয়েছেন তিনি। পঞ্চাশ বছর বয়সেও ইয়র্কশায়ার ও ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলে খেলেছেন। তিনি ও হার্স্ট ইয়র্কশায়ারকে ধারাবাহিকভাবে তিনবার চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা এনে দেন।
== খেলোয়াড়ী জীবন ==
[[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] পূর্বে তাঁর ব্যাটিংয়ে দক্ষতা বেশ বাড়তে থাকে ও [[জ্যাক হবস|জ্যাক হবসের]] সাথে ইংল্যান্ড দলের [[ব্যাটিং অর্ডার#Opening batsmen or openers|ব্যাটিং উদ্বোধনে]] মাঠে নামতেন।<ref>Rogerson, pp. 92–93.</ref> এসময় তাঁর [[বোলিং (ক্রিকেট)|বোলিংও]] ছিল ঈর্ষনীয়।<ref name="obituary">{{ওয়েব উদ্ধৃতি| last = Cardus| first = Sir Neville| url=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/152485.html| title = Wilfred Rhodes – Yorkshire personified (Wisden obituary)| work = Wisden Cricketers' Almanack| year = 1974| publisher = John Wisden & Co | location = London | accessdate = 9 November 2009}}</ref> কিন্তু বিশ্বযুদ্ধের পর ইয়র্কশায়ারের
[[Australian cricket team in England in 1899|১৮৯৯]] সালে ইংল্যান্ড দলে প্রথমবারের মতো টেস্টে অংশ নেন যা ১৯২১ সাল পর্যন্ত চলমান ছিল। পাঁচ টেস্টের সিরিজে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের বিপক্ষে তার অভিষেক ঘটে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/150162.html| title = England v Australia 1899 (First Test)| work = Wisden Cricketers' Almanack| year = 1900| publisher = John Wisden & Co | location = London |accessdate = 9 November 2009}}</ref> এরপর ৪৯ বছর বয়সে ১৯২৬ সালে পুণরায় দলে ফিরে আসেন<ref>Thomspon, pp. 162–3.</ref> ও [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়ার]] বিপক্ষে [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজের]] চূড়ান্ত টেস্টে অংশ নেন। ঐ খেলায় ইংল্যান্ডের জয়লাভে তিনি প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন ও ১৯১২ সালের পর প্রথমবারের মতো অ্যাশেজ পুণরুদ্ধারে সক্ষম হয় তাঁর দল। এপ্রিল, ১৯৩০ সালে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশগ্রহণ করেন। ১৯০২ সালের [[দি ওভাল|ওভাল]] টেস্টে তিনি ও তাঁর ইয়র্কশায়ারের বোলিং সঙ্গী [[জর্জ হার্স্ট]] শেষ উইকেটে ১৫ রান তুলে নিয়ে দলকে জয় এনে দেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |url= http://www.espncricinfo.com/ci/content/story/133471.html|title=All Today's Yesterdays - September 7 down the years |work=ইএসপিএন ক্রিকইনফো |accessdate=16 April 2017|language=ইংরেজি|trans-title= }}</ref>
১৫৭ নং লাইন:
== বহিঃসংযোগ ==
* {{ক্রিকইনফো}}
* {{ক্রিকেটআর্কাইভ}}
|