অমানুষ (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Kal2chy (আলোচনা | অবদান)
Kal2chy (আলোচনা | অবদান)
২৭ নং লাইন:
 
== কাহিনী ==
মধু (উত্তমকুমার) তার বড়লোক কাকার সাথে থাকে। সুন্দরবনের এই এলাকায় মূলত মৎসজীবীদের বাস। মধু সরল, মিশুকে, গরীবদরদি ছেলে। সে ভালবাসে ডাক্তার আনন্দবাবুর বোন রেখালেখা (শর্মিলা ঠাকুর) কে। মধুর কাকার বাজার সরকার মহিম ঘোষাল (উৎপল দত্ত) আদতে কূটিল,লোভি ও লম্পট চরিত্র। সে চায় মধুকে বঞ্চিত করে সম্পত্তির দখল নিতে। মধু ও রেখারলেখার সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায় তৃতীয় মহিলা সৌরভীর প্রবেশে, আদতে যা ছিল মহিমেরই চক্রান্ত। মধুর কাকার রহস্যজনক মৃত্যুতে মধু দোষী সাব্যাস্ত হয় এবং জেল খেটে যখন সে বাইরে আসে দেখে সমস্ত সম্পত্তির মালিক হয়ে বসেছে তাদেরই একদা কর্মচারী মহিম ঘোষাল। যার জন্যে আজ তার এই পরিনতি সেই সৌরভী নিখোঁজ। তাকে লেখা অপমান করে তাড়িয়ে দিলেও এক গ্রাম্য সরল মেয়ে মাতন মধুবাবুকেতার ঘরে আশ্রয় দেয়। কারন একদিন এই মধু চৌধুরীর জন্যই বাঘের হাতে বাপ মা মরা মেয়েটা আশ্রয় পেয়েছিল। লেখার বিরহে মধু হতাশায় মদ্যপান শুরু করে। এসময় স্থানীয় থানায় নতুন দারোগা আসেন (অনিল চট্টোপাধ্যায়) যিনি সৎ এবং বুদ্ধিমান। তার চেষ্টাতেই ধরা পড়ে মধুর কাকার আসল হত্যাকারী ও সমস্ত চক্রান্তের নায়ক।
 
==অভিনয়ে==