আনিসুজ্জামান (অধ্যাপক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
তথ্য সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৬ নং লাইন:
}}
 
'''আনিসুজ্জামান''' (জন্ম: ১৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৭) হলেন একজন বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ ও লেখক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অধ্যাপক। তিনি প্রত্যক্ষভাবে ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস নিয়ে তাঁর গবেষণা সবিশেষ উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও তিনি একজনবর্তমানে ইমেরিটাসবাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক।
 
আনিসুজ্জামান শিক্ষা ও সাহিত্যে অবদানের জন্য একাধিক পুরস্কার লাভ করেছেন। প্রবন্ধ গবেষণায় অবদানের জন্য ১৯৭০ সালে তিনি [[বাংলা একাডেমি]] থেকে প্রদত্ত [[বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার]] লাভ করেন। শিক্ষায় অবদানের জন্য তাঁকে ১৯৮৫ সালে [[বাংলাদেশ সরকার]] কর্তৃক প্রদত্ত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা [[একুশে পদক|একুশে পদকে]] ভূষিত করা হয়। শিক্ষা ও সাহিত্যে অবদানের জন্য তাঁকে [[ভারত সরকার]] কর্তৃক প্রদত্ত তৃতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা [[পদ্মভূষণ|পদ্মভূষণ পদক]] প্রদান করা হয়। সাহিত্যে অবদানের জন্য ২০১৫ সালে তাঁকে [[বাংলাদেশ সরকার]] কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা [[স্বাধীনতা পুরস্কার]] প্রদান করা হয়। এছাড়া তিনি ১৯৯৩ ও ২০১৭ সালে দুইবার [[আনন্দবাজার পত্রিকা]] কর্তৃক প্রদত্ত [[আনন্দ পুরস্কার]], ২০০৫ সালে [[রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে [[ডি. লিট.]] ডিগ্রি এবং ২০১৮ সালে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে [[জগত্তারিণী পদক]] লাভ করেন। ২০১৮ সালের ১৯ জুন বাংলাদেশ সরকার তাঁকে জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ দেয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.banglatribune.com/others/news/335047/জাতীয়-অধ্যাপক-হলেন-আনিসুজ্জামান-রফিকুল-ইসলাম-ও|শিরোনাম=জাতীয় অধ্যাপক হলেন আনিসুজ্জামান, রফিকুল ইসলাম ও জামিলুর রেজা চৌধুরী |কর্ম=বাংলা টিবিউন|সংগ্রহের-তারিখ=2018-06-19|ভাষা=bn}}</ref>