শির্‌ক (ইসলাম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
[[ইসলাম]] ধর্মে, ''শির্ক'' (বিকল্প প্রতিবর্ণীকরণ: ''শিরক'', ''শির্ক'') ({{lang-ar|شرك}} ''širk'') পৌত্তলিকতা বা বহুঈশ্বরবাদ চর্চা করার পাপকে বুঝায় অর্থাৎ শির্‌ক হল [[আল্লাহ]] ব্যতীত অন্য কাওকেকাউকে উপাস্য হিসেবে সাব্যস্ত করা বা তার উপাসনা করা।শাব্দিকভাবেকরা। শাব্দিকভাবে এর দ্বারা এক বা একাধিক কোন কিছুকে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব ও কর্তৃত্বের অংশীদার সাব্যস্ত করাকে বুঝায়।এটিবুঝায়। এটি [[তাওহীদ|তাওহীদের]] পরিপন্থী একটি বিষয়। ইসলামে শির্ক হল একটি অমার্জনীয় অপরাধ যদি না মৃত্যু নিকটবর্তী হবার পূর্বেআল্লাহরপূর্বে আল্লাহর নিকট এই অপরাধের জন্যে ক্ষমা চেয়ে না নেয়া হয়।ইসলামেরহয়। ইসলামের নির্ভরযোগ্য তথ্য অনুসারে, আল্লাহ তাআলার কাছে ক্ষমা না চাইলেও মৃত্যুর পর নিজের বিচার অনুসারে তার ইবাদতকারীদের যে কোন ভুল ক্ষমা করতে পারেন, কিন্তু শিরকের অপরাধী দুনিয়াতে ক্ষমা না চাইলে কখনোই ক্ষমা করবেন না।
 
[[আল্লাহ]] তা'আলা শির্কের বিপরীত তাওহীদের মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন এভাবে, {{উক্তি|বলঃ তিনিই আল্লাহআল্লাহ। একক/অদ্বিতীয়।
আল্লাহ কারও মুখাপেক্ষী নন।
তাঁর কোন সন্তান নেই এবং তিনিও কারও সন্তান নন,
এবং তাঁর সমতুল্য কেহই নেই।|অনুবাদ: [[মুজিবুর রহমান]]|সূরা ইখলাস।}}
 
==প্রকারভেদ==
শিরক প্রধানত তিন প্রকার যথা:
 
শিরক প্রধানত তিন প্রকার যথাঃ(এক) আল্লাহর সত্তার সাথে শিরক করা। যেমনঃযেমন: আল্লাহর স্ত্রী, পুত্র, কন্যা আছে বলে বিশ্বাস করা।এইকরা। এই রকম শিরক খ্রিষ্টানরা করে থাকে।
 
(দুই) আল্লাহর গুণাবলিতে শিরক করা।যেমনঃনবীকরা। যেমন: নবী, রাসূল ও আওলিয়াগণ গায়েব জানেন বলে মনে করা ,কারণ গায়েবের জ্ঞান শুধু আল্লাহ জানেন।সূফীগণজানেন। সূফীগণ এই ধরনের শিরক করে থাকে।
 
(তিন)আল্লাহর ইবাদতে শিরক করা।যেমনঃকবরকরা। যেমন: কবর কিংবা মাজারে সিজদা দেওয়া।কোনদেওয়া। কোন পীরকে সেজদা দেওয়া।কারোদেওয়া। উপাসনার নিয়তে কারো সামনে মাথা নত করাও শিরকের অন্তরভুক্ত।অন্তর্ভুক্ত।
প্রকারভেদ
শিরক প্রধানত তিন প্রকার যথাঃ(এক)আল্লাহর সত্তার সাথে শিরক করা। যেমনঃ আল্লাহর স্ত্রী,পুত্র,কন্যা আছে বলে বিশ্বাস করা।এই রকম শিরক খ্রিষ্টানরা করে থাকে।
(দুই) আল্লাহর গুণাবলিতে শিরক করা।যেমনঃনবী,রাসূল ও আওলিয়াগণ গায়েব জানেন বলে মনে করা ,কারণ গায়েবের জ্ঞান শুধু আল্লাহ জানেন।সূফীগণ এই ধরনের শিরক করে থাকে।
(তিন)আল্লাহর ইবাদতে শিরক করা।যেমনঃকবর কিংবা মাজারে সিজদা দেওয়া।কোন পীরকে সেজদা দেওয়া।কারো সামনে মাথা নত করাও শিরকের অন্তরভুক্ত।
{{cite web
| url =https://www.hadithbd.com/read-alquran.php?suraNo=112| title =কুরআন ১১২}}}}
 
==আরও পড়ুন==