জীবন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
~~~অনুবাদঃ স্বতঃজনন~~~ ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
~~অনুবাদঃ সমাপ্তি~~~ |
||
১ নং লাইন:
{{automatic taxobox
|color=limegreen
৫৫ ⟶ ৫৪ নং লাইন:
বাকিরা [[জীবন্ত পদ্ধতি|পদ্ধতিগত]] দৃষ্টিকোণ থেকে জীবনের সংজ্ঞা প্রদান করে যা আণবিক রসায়নের উপর নির্ভরশীল নয়। জীবনের একটি পদ্ধতিগত সংজ্ঞা হল জীবন্ত বস্তু [[স্ব-সংগঠিত (জীববিদ্যা)|স্ব-সংগঠিত]] ও [[স্ব-গঠন (জীববিদ্যা)|স্ব-গঠনে]] (স্ব-প্রজনন) সক্ষম। এই সংজ্ঞার একটি ভিন্নরূপ হল [[স্টুয়ার্ট কফম্যান]] কর্তৃক প্রদত্ত সংজ্ঞা, যেখানে বলা হয়েছে জীবন [[স্বায়ত্বশাসিত প্রতিনিধি (জীববিদ্যা)|একক]] অথবা [[একাধিক প্রতিনিধি পদ্ধতি (জীববিদ্যা)|একাধিক পদ্ধতি]] যা নিজের বা তাদের প্রজননে এবং কমপক্ষে একটি তাপগতিবিজ্ঞান কর্ম প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সক্ষম।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি| first1=স্টুয়ার্ট| last1=কফম্যান| date=২০০৪| title= Autonomous agents | editor1-first=জন ডি. | editor1-last=ব্যারো| editor2-first= পি. সি. ডব্লিউ.| editor2-last=ডেভিস| editor3-first=সি. এল. | editor3-last=হারপার জুনিয়র | work= Science and Ultimate Reality: Quantum Theory, Cosmology, and Complexity |language=ইংরেজি| publisher=ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস| pages=৬৫৪–৬৬৬| isbn= 978-0-521-83113-0 | url= https://books.google.com/books?id=K_OfC0Pte_8C&pg=PA654 }}
</ref> এই সংজ্ঞা বিভিন্ন সময়ে কর্ম পদ্ধতির ভূতপূর্ব
====ভাইরাস====
{{মূল নিবন্ধ|ভাইরাস}}
[[File:Adenovirus transmission electron micrograph B82-0142 lores.jpg|thumb|right|ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপের মাধ্যমে দেখা একটি [[এডিনো ভাইরাস]]।]]
[[ভাইরাস|ভাইরাসকে]]
===জীবপদার্থবিজ্ঞান===
জীবনের
===লিভিং সিস্টেম থিওরি===
৬৯ ⟶ ৬৮ নং লাইন:
গত কয়েক দশক ধরে কিছু বিজ্ঞানী প্রস্তাব করেছেন যে, জীবনের প্রকৃতি ব্যাখ্যা করার জন্য একটি সাধারণ জীবন্ত সিস্টেম তত্ত্ব দরকার।<ref>{{Cite book| last = Woodruff | first = T. Sullivan | authorlink = |author2=John Baross | title = Planets and Life: The Emerging Science of Astrobiology | publisher = Cambridge University Press | date = 8 October 2007 | location = | pages = | url = | doi = | id = | isbn = }}
Cleland and Chyba wrote a chapter in Planets and Life: "In the absence of such a theory, we are in a position analogous to that of a 16th-century investigator trying to define 'water' in the absence of molecular theory." [...] "Without access to living things having a different historical origin, it is difficult and perhaps ultimately impossible to formulate an adequately general theory of the nature of living systems".</ref> এই ধরনের সাধারণ তত্ত্বটি [[পরিবেশবিজ্ঞান]] ও [[জীববিজ্ঞান|জৈবিক বিজ্ঞান]] থেকে উদ্ভূত হবে এবং সমস্ত জীবিত সিস্টেম কিভাবে সাধারণ নীতিমালা মেনে চলার চেষ্টা করে কাজ করে তার রূপরেখা তৈরি করবে। কোন ঘটনাকে ব্যাখা করার জন্য তার সকল উপদানকে ভেঙ্গে আলাদা করে দেখার পরিবর্তে, একটি
====গাইয়া অনুসিদ্ধান্ত====
{{মূল নিবন্ধ|গাইয়া অনুসিদ্ধান্ত}}
পৃথিবী প্রকৃতপক্ষে যে একটি জীবিত
====অভঙ্গুরতত্ত্ব====
জীবনের গতি-প্রকৃতিকে ব্যাখ্যা করারা জন্য একটি সাধারণ [[লিভিং সিস্টেম]] থিওরির প্রথম প্রস্তাবনা করা হয় ১৯৭৮ সালে, আমেরিকান জীববিজ্ঞানী [[জেমস গ্রিয়ার মিলার]] দ্বারা।<ref>{{Cite book |last=Woodruff |first=T. Sullivan |author2=John Baross |title=Planets and Life: The Emerging Science of Astrobiology |publisher=Cambridge University Press | isbn=978-0-521-82421-7 |date=8 October 2007}} Cleland and Chyba wrote a chapter in Planets and Life: "In the absence of such a theory, we are in a position analogous to that of a 16th-century investigator trying to define 'water' in the absence of molecular theory."... "Without access to living things having a different historical origin, it is difficult and perhaps ultimately impossible to formulate an adequately general theory of the nature of living systems".</ref> [[রবার্ট রোসেন (থিওরিটিক্যাল জীববিজ্ঞানী)|রবার্ট রোসেন]] (১৯৯১ সালে) এটা তৈরি করেন, তিনি একটি সিস্টেমের সকল
==== বাস্তুতন্ত্রের বৈশিষ্ট্যরূপে জীবন ====
একটি ব্যবস্থাপনা হিসাবে কল্পনা করা জীবন
====জীববিদ্যার জটিল ব্যবস্থা====
{{মূল নিবন্ধ|জীববিদ্যার জটিল ব্যবস্থা}}{{আরও দেখুন|গাণিতিক জীববিদ্যা}}
কমপ্লেক্স সিস্টেম বায়োলজি (সিএসবি) বিজ্ঞানের সেই ক্ষেত্র যা [[ডায়নামিক সিস্টেম]] তত্ত্বের দৃষ্টিকোণ থেকে কার্যকরী জীবের জটিলতার উদ্ভব নিয়ে আলোচনা করে।<ref>{{cite journal | last1 = Baianu | first1 = I. C. | date = 2006 | title = Robert Rosen's Work and Complex Systems Biology | url = | journal = Axiomathes | volume = 16 | issue = 1–2| pages = 25–34 | doi=10.1007/s10516-005-4204-z}}</ref> এই অংশকে প্রায়শই [[সিস্টেম বায়োলজি]] বলা হয় এবং যার
====ডারউইনীয় পরিবর্তনশীলতা====
এটা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে যে লিভিং সিস্টেমের পর্বের ও কিছু সুনির্দিষ্ট বাহ্যিক ব্যবস্থার বিবর্তন একই ধরনের কিছু
====অপারেটর তত্ত্ব====
==অধ্যয়নের ইতিহাস==
১০৭ ⟶ ১০৬ নং লাইন:
| caption3 =[[ইয়োলোস্টোন ন্যাশনাল পার্ক]]-এ অবস্থিত [[গ্র্যান্ড প্রিজম্যাটিক স্প্রিং]] এর কাছাকাছি মাইক্রোবিয়াল ম্যাটের একটি আকাশ থেকে তোলা ছবি
}}
জীবনের সবচেয়ে প্রাচীনতম
[[দেমোক্রিতোস|ডেমোক্রিতোস]] (খ্রিস্টপূর্ব ৪৬০ সালে) মনে করতেন যে জীবনের অপরিহার্য বৈশিষ্ট্যটি হল এতে একটি [[আত্মা (দর্শন)|আত্মা]] (মনস্তত্ত্ব) আছে। অন্যান্য প্রাচীন লেখকের মত, তিনি চেষ্টা করেছেন ব্যাখ্যা করতে বস্তুর মাঝে কি থাকলে তাকে ''জীবন্ত'' বলা যায়। তার ব্যাখ্যাটি
{{quote|প্লেটোর চিন্তা করা বিশ্বটি হল শাশ্বত এবং অপরিবর্তনীয় [[থিওরি অফ ফর্মস্|ধরণের]], একটি ঐশ্বরিক [[বিশ্বস্রষ্টা|শিল্পী]] দ্বারা বস্তুর মধ্যে ত্রুটিপূর্ণভাবে প্রকাশিত হচ্ছে, বিভিন্ন যান্ত্রিক [[বিশ্ব দৃশ্য|বিশ্ব দৃশ্যের]] সঙ্গে তা তীব্রভাবে বৈপরীত্য প্রকাশ করছে, যার মাঝে পরমাণুবাদ- অন্ততপক্ষে চতুর্থ শতাব্দী পর্যন্ত, সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ... এই বিতর্কটি প্রাচীন বিশ্বের সর্বত্র জুড়ে চলতে থাকে। যাক্রিক পরমাণুবাদ [[এপিকুরোস|এপিকুরোসের]] মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়ার পথ পেয়েছিল ... যখন [[বৈরাগ্য দর্শন|বৈরাগ্য]] একটি ঐশ্বরিক উদ্দেশ্যবাদ গ্রহণ করেছিল ... তখন সিন্ধান্ত নেয়া সহজ হয়ে ওঠে: হয় পথ দেখাতে হবে পথভ্রেষ্ট প্রক্রিয়ায় এগিয়ে চলে বিশ্বটি থেকে কিভাবে একটি সুবিন্যস্ত, পরিমার্জিত বিশ্ব হিসাবে গড়ে তোলা যায়, কিংবা এই প্রক্রিয়ায় কিভাবে নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়ে সাহায্য করা যায়।<ref>{{cite book |title=Cause and Explanation in Ancient Greek Thought |last=Hankinson |first=R. J. |publisher=Oxford University Press |date=1997 |isbn=978-0-19-924656-4 |url=https://books.google.com/books?id=iwfy-n5IWL8C |page=125}}</ref>|আর. জে. হানকিনসন|''ক্জ এন্ড এক্সপ্লেনেশন ইন এনসিয়ান্ট গ্রীক থটস''}}
১১৯ ⟶ ১১৮ নং লাইন:
[[File:Aristotelian Soul.png|thumb|upright=1.5|[[এরিস্টটল|এরিস্টটলের]] মতে উদ্ভিদ, প্রাণী ও মানুষের [[আত্মা (দর্শন)|আত্মার কাঠামো]]। ]]
হাইলোমরফিজম তত্ত্বটি প্রথম প্রকাশ করেন গ্রিক দার্শনিক [[এরিস্টটল|অ্যারিস্টট্ল]] (খৃষ্টপূর্ব ৩২২ সালে)। অ্যারিস্টট্লের জন্য জীববিজ্ঞানে হাইলোমোফিজার প্রয়োগ গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এবং [[এরিস্টেটলের জীববিজ্ঞান|জীববিজ্ঞানের বিভিন্ন অংশ নিয়ে ব্যাপকভাবে তার লেখাগুলো বিদ্যমান রয়েছে]]। এই দৃষ্টি মতে, গাঠনিক মহাবিশ্বের সবকিছুতে বস্তু ও অবয় উভয় রয়েছে, এবং কোন জীবন্ত জিনিসের অবয় হল তার [[আত্মা (দর্শন)|আত্মা]] (গ্রীক ''সাইকে'', ল্যাটিন ''অ্যানিমা'')। তিন ধরণের আত্না রয়েছে: গাছপালার ''উদ্ভিদ আত্মা'', যা তাদের বাড়তে ও অবঃক্ষয়ে এবং নিজেদের পুষ্ট করার প্রকৃত কারণ, কিন্তু এটি এদের গতি এবং
এটা জীবন সম্পর্কিত [[পরমকারণবাদ]] ব্যাখ্যার সাথে সামঞ্জ্যসপূর্ণ, যা উদ্দ্যেশ কিংবা লক্ষ্য-দ্বারা পরিচালিত ঘটনার প্রকৃত কারণও বটে। ফলশ্রূতিতে, মেরু ভাল্লুকের সাদা রঙের চামড়া থাকাটা এটির ছদ্ম-আবরণের উদ্দেশ্যে রয়েছে বলে ব্যাখ্যা করা যায়। তাই, কার্যকারণের দিকের ক্ষেত্রে (বর্তমান থেকে অতীত পর্যন্ত) বিজ্ঞানলব্ধ উপাত্তের সঙ্গে প্রাকৃতিক নির্বাচনের অসঙ্গতি থাকে, যা পূর্বে ঘটা বিভিন্ন কারণের ফলাফলের প্রভাব ব্যাখ্যা করে। জৈবিক বৈশিষ্ট্যাবলীগুলি ভবিষ্যতের সর্বোত্তম ফলাফলের দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না, তবে এটি প্রজাতির অতীত বিবর্তনীয় ইতিহাসের দিকে দৃষ্টিপাত করে, যা বৈশিষ্ট্যগুলির প্রাকৃতিক নির্বাচনের দিকে নিয়ে যায়। জৈবিক বৈশিষ্ট্যাবলীগুলি ভবিষ্যতের সর্বোচ্চ ফলাফল দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না, এটি করা যায় একটি প্রজাতির অতীতের [[জীবনের বিবর্তনীয় ইতিহাস|বিবর্তনীয় ইতিহাসের]] দিকে দৃষ্টিপাত করে, যা প্রশ্ন তোলে বৈশিষ্ট্যগুলির প্রাকৃতিক নির্বাচনকে নিয়ে।<ref name=stewert_williams2010>{{Cite book | first1=Steve | last1=Stewart-Williams | date=2010 | title=Darwin, God and the meaning of life: how evolutionary theory undermines everything you thought you knew of life | publisher=Cambridge University Press | isbn=978-0-521-76278-6 | pages=193–94 | url=https://books.google.com/books?id=KBp69los_-oC&pg=PA193}}</ref>
===স্বতঃজনন===
{{মূল নিবন্ধ|স্বতঃজনন}}
স্বতঃস্ফূর্ত প্রজনন ছিল সেই বিশ্বাস যেখানে অনুরূপ জীব থেকে বংশদ্ভুত হওয়া ছাড়াই ভিন্ন একটি জীবন্ত জীবের সাধারণ গঠন হওয়া সম্ভব। সাধারণত, ধারণা ছিল যে কিছু কিছু জীব যেমন
স্বতঃজননের তত্ত্বটি প্রথম প্রদান করেন [[এরিস্টটল]],<ref>{{cite book |author=André Brack |editor= André Brack |title=The Molecular Origins of Life |accessdate=2009-01-07 |year=1998 |publisher=Cambridge University Press |isbn=978-0-521-56475-5 |page=1 |chapter=Introduction |chapterurl=http://assets.cambridge.org/97805215/64755/excerpt/9780521564755_excerpt.pdf}}</ref> তিনি জীবের উদ্ভব নিয়ে পূর্বে কাজ করা প্রাকৃতিক দার্শনিকদের বিভিন্ন প্রাচীন ব্যাখ্যার সংকলন এবং সম্প্রসারিত করেন; তার এই ব্যাখ্যা প্রতিষ্ঠিত থাকে প্রায় দুই সহস্রাব্দ পর্যন্ত। এই ব্যাখ্যা পরীক্ষণের মাধ্যমে অপসারিত করেন [[লুই পাস্তুর]] ১৮৫৯ সালে, যিনি পূর্বসুরীদের যেমন [[ফ্রান্সিসকো রেডি|ফ্রান্সিসকো রেডির]] করে যাওয়া পরীক্ষণকে সম্প্রসারিত করেন।<ref>{{cite web| last1=Levine| first1=Russell| last2=Evers|first2=Chris| title=The Slow Death of Spontaneous Generation (1668–1859)|url=http://www.ncsu.edu/project/bio183de/Black/cellintro/cellintro_reading/Spontaneous_Generation.html| website=North Carolina State University| publisher=National Health Museum}}</ref><ref>{{Cite book|title=Fragments of Science|last=Tyndall|first=John|publisher=P. F. Collier|year=1905|isbn=|volume=2|location=New York|pages=Chapters IV, XII, and XIII|nopp=y|quote=|via=Internet Archive}}</ref> প্রমাণিত না হওয়া স্বতঃজননের ঐতিহ্যগত ধারণা আজ জীববিজ্ঞানের মধ্যে আর কোন বিতর্কের বিষয় নয়।<ref name="Bernal 1967">{{cite book |last=Bernal |first=J. D. |year=1967 |origyear=Reprinted work by [[Alexander Oparin|A. I. Oparin]] originally published 1924; Moscow: [[Publishing houses in the Soviet Union|The Moscow Worker]] |title=The Origin of Life |series=The Weidenfeld and Nicolson Natural History |others=Translation of Oparin by Ann Synge |location=London |publisher=[[Weidenfeld & Nicolson]] |lccn=67098482 |ref=harv}}</ref><ref>{{Cite book|title=Origins of Life: On Earth and in the Cosmos|last=Zubay|first=Geoffrey|publisher=Academic Press|year=2000|isbn=978-0-12-781910-5|edition=2nd|location=|pages=|quote=|via=}}</ref><ref name= "Szathmary">{{cite book |author1=Smith, John Maynard |author2=Szathmary, Eors | title = The Major Transitions in Evolution | publisher = Oxford University Press | location = Oxford Oxfordshire | year = 1997 | isbn = 978-0-19-850294-4 }}</ref>
===প্রাণশক্তিবাদ===
{{মূল নিবন্ধ|প্রাণশক্তিবাদ}}
==ব্যুৎপত্তি==
৩৩০ ⟶ ৩২৮ নং লাইন:
}}
{{portal bar|জ্যোতির্জীববিজ্ঞান|জীববিজ্ঞান}}
[[বিষয়শ্রেণী:প্রকৃতি]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীববিজ্ঞান]]
<references group="note" />
|