বাংলাদেশ ভবন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Gomukhi (আলোচনা | অবদান)
নতুন পৃষ্ঠা: '''বাংলাদেশ ভবন''' ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যা...
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৬:০৮, ১৩ জুলাই ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলাদেশ ভবন ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থিত। বাংলাদেশ ও ভারত-- দুই দেশের শিল্পকলা, ভাষা, সংস্কৃতি, ইতিহাসের মেলবন্ধন অটুট রাখা এবং শিক্ষা বিষয়ক অধ্যয়ন ও গবেষণা করার লক্ষ্যে এই ভবন প্রতিষ্ঠা করা হয়। [১]

উদ্বোধন

২৫ মে ২০১৮ ভারতীয় সময় দুপুর সাড়ে ১২টায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ভবন উদ্বোধন করা হয়। [২]

বাংলাদেশ ভবনের বর্ণনা

বাংলাদেশের অর্থায়নে নির্মিত ৪১০০ বর্গ মিটারের বাংলাদেশ ভবনে রয়েছে দুটি সেমিনার হল, একটি লাইব্রেরি, একটি জাদুঘর, একটি স্টাডি সেন্টার, একটি ক্যাফেটারিয়া এবং ৪৫৩ আসন বিশিষ্ট একটি অত্যাধুনিক অডিটোরিয়াম। [৩]

লাইব্রেরিতে থাকছে সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাস এবং বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার সম্পর্ক সম্পর্কিত গ্রন্থ।

জাদুঘরটি ৪টি জোনে বিভক্ত। শুরু হয়েছে উয়ারি বটেশ্বরে প্রাপ্ত ২৫০০ হাজার বছর পুরনো সভ্যতার নিদর্শন দিয়ে। শেষে রয়েছে ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ। মাঝের অনেকটা সময় জুড়ে রবীন্দ্রনাথ প্রসঙ্গ। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন যেমন রয়েছে, তেমনই আছে অতি দুর্লভ কিছু ছবি, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত নানা প্রত্ন নিদর্শনের অনুকৃতি। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলির মধ্যে উয়ারি বটেশ্বরে প্রাপ্ত প্রত্ন নিদর্শন যেমন আছে, তেমনই আছে ৬ষ্ঠ-৭ম শতকের পোড়ামাটির কাজ, ১৬শ শতকের নক্সাখচিত ইট প্রভৃতি। রয়েছে পাহাড়পুর, মহাস্থানগড়ের নানা নিদর্শন, দেবদেবীদের মূর্তি। কোনটা পোড়ামাটির, কোনটি ধাতব। মাঝখানে সুলতানি এবং ব্রিটিশ শাসনামলও এসেছে জাদুঘরটিতে রাখা নানা প্যানেলে। ঢাকার জাতীয় জাদুঘর থেকে আনা বেশ কিছু মুদ্রাও রয়েছে। [৪]

তথ্যসূত্র