তমালিকা কর্মকার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ShahadatHossain (আলোচনা | অবদান)
→‎ছোট বেলা: সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র
ShahadatHossain (আলোচনা | অবদান)
→‎কর্মজীবন: সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র
৯১ নং লাইন:
 
==কর্মজীবন==
তমালিকার অভিনয় শুরুটা মঞ্চ থেকেই, যখন তার বয়স ছিল মাত্র তিন বছর।<ref name=star2>{{cite web|url=http://www.thedailystar.net/tomalika-kormokar-for-the-love-of-acting-9173|title=Tomalika Kormokar For the Love of Acting|author=Sadia Khalid|date=1 February 2014|accessdate=August 4, 2015|publisher=The Daily Star}}</ref> ১৯৯২ সালে [[আরণ্যক নাট্যদল]] প্রযোজিত [[মামুনুর রশীদ|মামুনুর রশীদের]] লেখা ও [[আজিজুল হাকিম]] নির্দেশিত নাটক ''পাথর'' এর মাধ্যমে তার মঞ্চাভিনয় শুরু।<ref name=star2/><ref name=looks>{{cite news|url=http://www.thedailystar.net/arts-entertainment/theatre/tamalika-looks-back-25-year-theatre-career-1370437|title=Tamalika looks back on 25-year theatre career|date=4 March 2017|accessdate=20 August 2017|newspaper=The Daily Star|first=Shah|last=Shazu}}</ref> এরপর আরণ্যক দলের অন্যতম নাটক ''ইবলিস'', ''জয়জয়ন্তী'', ''খেলা খেলা'', ''ওরা কদম আলী'', ''প্রাকৃতজন কথা'', ''রাঢ়াঙ'',<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://bangla.thereport24.com/article/179042/ |title=সন্ধ্যায় পরীক্ষণ থিয়েটার হলে ‘রাঢ়াং’ |work=দ্য রিপোর্ট |accessdate=১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭}}</ref> ''বিদ্যাসাগর'' এবং ময়ূর সিংহাসনে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে থিয়েটার অঙ্গনে বেশ জনপ্রিয়তা পান।<ref name=looks/>
 
তমালিকার প্রথম চলচ্চিত্রে অভিনয় ''[[অন্য জীবন]]'' এর মাধ্যমে। তবে সফলভাবে চলচ্চিত্রাঙ্গনে যাত্রা করে ১৯৯৬ সালে ''[[এই ঘর এই সংসার]]'' ছবিতে চিত্রনায়ক আলী রাজের বিপরীতে অভিনয়ের মাধ্যমে। তার বিশেষ কিছু কাজের মধ্যে ২০০০ সালে ''[[কিত্তনখোলা]]'' চলচ্চিত্রে বেদের মেয়ে ডালিমন চরিত্র এবং ২০১২ সালের ''[[ঘেটুপুত্র কমলা]]''য় কমলার মা চরিত্র অন্যতম।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |url=http://www.risingbd.com/entertainment-news/114222 |title=শুভ জন্মদিন তমালিকা কর্মকার |work=রাইজিংবিডি ডট কম |date=২০১৫-০৭-০২ |accessdate=১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭}}</ref>১৯৯৬ সালে তিনি লেখক হুমায়ুন আহমেদ এর অত্যন্ত জনপ্রিয় নাটক ''কোথাও কেউ নেই'' তে অভিনয় করেছেন এবং এর মাধ্যমেই তিনি সবচেয়ে আলচিত হোন। এছাড়াও 'নাট্যযুদ্ধ' নামের একটি রিয়েলিটি শোয়ের বিচারক হিসেবে অংশগ্রহণ করেন তিনি। তিনি সিওল, দক্ষিণ কোরিয়াতে আন্তর্জাতিক "থিয়েটার ফেস্টিভাল" অনুষ্ঠানে অংশ নেন। ২০০৯ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ সরকারের "শিল্পকলা একাডেমী" এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে যান। ২০১৩ সালে, তিনি "এনওয়াইএস এসেম্বলি" স্বীকৃতি লাভ করেন।
 
==ব্যক্তিগত জীবন==