পাবনা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫২ নং লাইন:
পাবনা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় [[পাবনা জেলা|পাবনা জেলার]] প্রাচীনতম মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলির একটি। স্কুলটি তিন থেকে দশ শ্রেণী (এসএসসি) থেকে শিক্ষা প্রদান করে। বিদ্যালয়টি প্রভাতী ও দিবা এই দুই সময়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে - প্রভাতী শাখার শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হয় সকাল ৭টা ৩০ মিনিট হতে এবং দিবা শাখার শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হয় বেলা ১২টা ৩০ মিনিট হতে। এই বিদ্যালয়টি কেবল মেয়েদের জন্য হলেও এখানে পুরুষ এবং মহিলা - উভয় ধরনের শিক্ষকই রয়েছেন। প্রভাতী ও দিবা এই দুই শাখার জন্য একজনই প্রধান শিক্ষক হলেও উভয় শাখার জন্য শিক্ষকগণ ভিন্ন। এখানে একটি খেলার মাঠ, তিনটি ভবন এবং একটি মসজিদ আছে। এছাড়াও এখানে পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, জীববিজ্ঞান এবং কম্পিউটার শিক্ষার জন্য পৃথক গবেষণাগার আছে।
 
৩) ''' [[এডওয়ার্ড কলেজ, পাবনা]] (১৮৯৮)'''
 
১৮২৮ সালে পাবনা জেলার ভৌগোলিক সীমানা নির্ধারিত হওয়ার পর, এ অঞ্চলে শিক্ষা প্রসারের কথা চিন্তা করা হয়। ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দের জুলাইয়ে শ্রী গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী পাবনায় প্রথমে “পাবনা ইনস্টিটিউশন” (বর্তমান গোপাল চন্দ্র ইনস্টিটিউট) নামে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন। পরবর্তীতে ১৮৯৮ সালে এ বিদ্যালয়ের একটি কক্ষেই গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী এডওয়ার্ড কলেজের কার্যক্রম শুরু করেন। একই বছর ডিসেম্বরে এফ.এ স্ট্যান্ডার্ড কলেজ নামে কলেজটি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। প্রথমদিকে কলেজটি মাত্র ২৬ জন শিক্ষার্ত্রী নিয়ে কার্যক্রম শুরু করে। গোপাল চন্দ্র লাহিড়ী ১৯০৬ সাল পর্যন্ত কলেজটির অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন এবং সেসময় এর নাম পরিবর্তন করে পাবনা কলেজ নামকরণ করা হয়। ১৯১১ সালে কলেজটির নাম পরিবর্তন করে পুনরায় ভারতের তৎকালীন সম্রাট সপ্তম এডওয়ার্ডের নামানুসারে ''এডওয়ার্ড কলেজ'' করা হয়। কলেজটি প্রতিষ্ঠার সময় ও প্রথমদিকে বিভিন্নভাবে সাহায্য করেন তাড়াশের জমিদার রায় বনমালী রায় বাহাদুর, কুষ্টিয়ার আমলা সদরপুরের জমিদার, নীলবিদ্রোহের নেত্রী [[প্যারীসুন্দরী দেবী]] (মতান্তরে দাসী)র উত্তরাধিকারী গোপী সুন্দরী দাসী ও দেবেন্দ্র নারায়ণ সিংহ, অধ্যাপক হেম চন্দ্র রায়, গোপালচন্দ্র লাহিড়ী, রাধিকা নাথ বসুসহ প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ।